সাংবাদিকের উপর হামলা : মামলা করায় ট্রাকে অগ্নি সংযোগ


ফেনীর সোনাগাজীতে দৈনিক ইত্তেফাকের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি সাংবাদিক শরিয়ত উল্যাহর উপর হামলা ঘটনায় মামলা করায় তাদের ট্রাকে অগ্নি সংযোগ করেছে সন্ত্রাসীরা। ১৪ ফেব্রুয়ারি রোববার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে তারা এ অগ্নি সংযোগ করে।
ভুক্তভোগী সাংবাদিকের ভাই জানান, দিনের বেলা কাজ শেষে সোনাপুর বাজারের পাশে বাড়ির সামনে গাড়িটি রেখে তারা ঘুমাতে যায়। রাত সাড়ে ৩টার দিকে আগুনে পোড়ার শব্দ শুনে ঘরের বাহিরে আসলে দেখে তাদের গাড়িতে কে বা কারা আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছে। তবে তার ভাইয়ের উপর হামলার ঘটনায় আমিরাবাদ ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব নবী ফরহাদসহ বেশ কয়েকজনের নামে মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলা তুলে নিতে সন্ত্রাসীরা নানাভাবে চাপ দিচ্ছে।
পুলিশ সুপার খোন্দকার নুরন্নবী জানায়, বিষয়টি অধিকতর গুরুত্ত দিয়ে দেখছে। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। মামলার প্রধান আসামিকে গ্রেফতারের অভিযান চলছে।
গত ৮ ফেব্রুয়ারি পারিবারিক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বাড়িতে আসলে সাংবাদিক শরিয়ত উল্লাহর পরিবারের কাছে চাঁদা দাবি করে প্রতিপক্ষের ভাড়াটে সন্ত্রাসী আমিরাবাদ ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব নবী ফরহাদ। চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে পরদিন দুপুর ২টার দিকে বাড়ি থেকে ডেকে আনে সোনাপুর বাজারে।
কোন ধরনের কথা ছাড়াই মারধর শুরু করে সে। এসময় ফরহাদের নেতৃত্বে ভাড়াটে সন্ত্রাসীরা সাংবাদিক শরিয়তকে হত্যার উদ্দেশ্যে দেশিয় অস্ত্র দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। স্থানীয়রা উদ্ধার করে প্রথমে সোনাগাজী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে ২৫০ শয্যা ফেনী জেনারেল হাসপাতালে ভার্তি করায়। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করা হয়। তবে ঘটনার আটদিন পার হলেও গ্রেফতার হয়নি মামলার প্রধান আসামি আইয়ুব নবী ফরহাদ।
আরও পড়ুন : ধামরাইয়ে সাংবাদিকের পিতার ইন্তেকাল
ভয়েস টিভি/এমএইচ
ভুক্তভোগী সাংবাদিকের ভাই জানান, দিনের বেলা কাজ শেষে সোনাপুর বাজারের পাশে বাড়ির সামনে গাড়িটি রেখে তারা ঘুমাতে যায়। রাত সাড়ে ৩টার দিকে আগুনে পোড়ার শব্দ শুনে ঘরের বাহিরে আসলে দেখে তাদের গাড়িতে কে বা কারা আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছে। তবে তার ভাইয়ের উপর হামলার ঘটনায় আমিরাবাদ ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব নবী ফরহাদসহ বেশ কয়েকজনের নামে মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলা তুলে নিতে সন্ত্রাসীরা নানাভাবে চাপ দিচ্ছে।
পুলিশ সুপার খোন্দকার নুরন্নবী জানায়, বিষয়টি অধিকতর গুরুত্ত দিয়ে দেখছে। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। মামলার প্রধান আসামিকে গ্রেফতারের অভিযান চলছে।
গত ৮ ফেব্রুয়ারি পারিবারিক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বাড়িতে আসলে সাংবাদিক শরিয়ত উল্লাহর পরিবারের কাছে চাঁদা দাবি করে প্রতিপক্ষের ভাড়াটে সন্ত্রাসী আমিরাবাদ ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব নবী ফরহাদ। চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে পরদিন দুপুর ২টার দিকে বাড়ি থেকে ডেকে আনে সোনাপুর বাজারে।
কোন ধরনের কথা ছাড়াই মারধর শুরু করে সে। এসময় ফরহাদের নেতৃত্বে ভাড়াটে সন্ত্রাসীরা সাংবাদিক শরিয়তকে হত্যার উদ্দেশ্যে দেশিয় অস্ত্র দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। স্থানীয়রা উদ্ধার করে প্রথমে সোনাগাজী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে ২৫০ শয্যা ফেনী জেনারেল হাসপাতালে ভার্তি করায়। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করা হয়। তবে ঘটনার আটদিন পার হলেও গ্রেফতার হয়নি মামলার প্রধান আসামি আইয়ুব নবী ফরহাদ।
আরও পড়ুন : ধামরাইয়ে সাংবাদিকের পিতার ইন্তেকাল
ভয়েস টিভি/এমএইচ
সর্বশেষ সংবাদ