হারিয়ে যাওয়া কিছু ইংরেজী বর্ণমালা


যদি বলি ইংরেজী বর্ণমালা ২৬টির অধিক। তাহলে অনেকেই বলবে আমি ভুল বলছি। কিন্তু দু’শতক আগে এমনটাই ছিল ইংরেজী বর্ণমালায়। কেনইবা সে বর্ণমালা গুলো আর ব্যবহৃত হয় না?
আসুন জেনে আসি সে হারিয়ে যাওয়া বর্ণমালার কথা।
থর্ন (Thorn): দেখতে খানিকটা p এর মতো হলেও সামান্য পার্থক্য রয়েছে। TH এর স্থলে ব্যবহৃত হতো থর্ন। জার্মান আর ইতালীয় টাইপরাইটারে কোনো থর্ন ছিল না। তাই তারা তা থর্ন এর জায়গায় Y ব্যবহার করতো।
দ্যাট (That): থর্ন এবং অ্যাম্পারস্যান্ড বর্ণ দুটির সাথে বেশ মিল ছিলো দ্যাট এর। দেখতে থর্নের মতো, বাড়তি একটি দাগ এবং অ্যাম্পারস্যান্ডের মতো “that” শব্দটির বিকল্প হিসেবে এটির ব্যবহার হতো, তাই এর নামটিও ছিলো that। পুরাতন বাইবেলে বেশি ব্যবহৃত হতো
এথ (ETH): এথ বর্ণটিও ব্যবহৃত হতো TH বোঝাতে, তবে একটু অন্য রকম TH। ফোনেটিক্স অনুসারে TH এর উচ্চারণ দু’ভাবে হতে পারে। প্রথমত, Thing ‘থিং’ এর উচ্চারণ এবং Other ‘আদার’এর উচ্চারণ। শেষোক্ত TH এর বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হতো ð বা Ð।
অ্যাশ (ash): a এবং e এর মাঝামাঝি উচ্চারণের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হতো অ্যাশ। কিন্তু আঠারো শতাব্দীর শুরুর দিক থেকে এর ব্যবহার ধীরে ধীরে কমে আসতে থাকে।
ইথেল (ethel): ইথেল দেখতে যেহেতু অ্যাশ-এর মতো, উচ্চারণও হতো তেমন। কিন্তু খানিকটা দীর্ঘ করে। তবে লাতিন বা গ্রিক উৎপত্তি হিসেবে কখনও ইথেল এবং কখনও অ্যাশ ব্যবহৃত হতো।
উইন (wynn): আধুনিক ইংরেজির সূচনালগ্নে ওয়া প্রকাশ করার মতো কোনো বর্ণ ছিল না। তাই তারা দুটো ছোট হাতের ইউ এক সাথে লিখে প্রকাশ করত। কিন্তু বেশিরভাগ ভাষা পণ্ডিত তার বদলে প্রস্তাব করেছেন উইন বর্ণটি। যা সাধারণ লোকে এ নতুন বর্ণটিকে গ্রহণ করেনি। তারা দুটি ইউ একত্রে লিখতে থাকে এবং ফলশ্রুতিতে তা সামান্য পরিবর্তিত হয়ে তৈরি হয় আমাদের অতি পরিচিত ডাবল ইউ (w)।
ইয়ঘ (yogh): ঘ জাতীয় উচ্চারণ বোঝাতে ব্যবহৃত হতো ইয়ঘ। কিন্তু দেখতে ইংরেজি সংখ্যা 3 এর মতো হওয়াতে তা বেশিদিন টেকেনি। এর বদলে ব্যবহৃত হতে থাকে “gh”। gh যে কারণে একত্রে বসতো, আধুনিক ইংরেজিতে তা-ও ফিকে হয়ে আসে দিন দিন। পরিবর্তিত হয়ে যায় gh এর উচ্চারণ।
ভয়েস টিভি/আইএ
আসুন জেনে আসি সে হারিয়ে যাওয়া বর্ণমালার কথা।
থর্ন (Thorn): দেখতে খানিকটা p এর মতো হলেও সামান্য পার্থক্য রয়েছে। TH এর স্থলে ব্যবহৃত হতো থর্ন। জার্মান আর ইতালীয় টাইপরাইটারে কোনো থর্ন ছিল না। তাই তারা তা থর্ন এর জায়গায় Y ব্যবহার করতো।
দ্যাট (That): থর্ন এবং অ্যাম্পারস্যান্ড বর্ণ দুটির সাথে বেশ মিল ছিলো দ্যাট এর। দেখতে থর্নের মতো, বাড়তি একটি দাগ এবং অ্যাম্পারস্যান্ডের মতো “that” শব্দটির বিকল্প হিসেবে এটির ব্যবহার হতো, তাই এর নামটিও ছিলো that। পুরাতন বাইবেলে বেশি ব্যবহৃত হতো
এথ (ETH): এথ বর্ণটিও ব্যবহৃত হতো TH বোঝাতে, তবে একটু অন্য রকম TH। ফোনেটিক্স অনুসারে TH এর উচ্চারণ দু’ভাবে হতে পারে। প্রথমত, Thing ‘থিং’ এর উচ্চারণ এবং Other ‘আদার’এর উচ্চারণ। শেষোক্ত TH এর বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হতো ð বা Ð।
অ্যাশ (ash): a এবং e এর মাঝামাঝি উচ্চারণের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হতো অ্যাশ। কিন্তু আঠারো শতাব্দীর শুরুর দিক থেকে এর ব্যবহার ধীরে ধীরে কমে আসতে থাকে।
ইথেল (ethel): ইথেল দেখতে যেহেতু অ্যাশ-এর মতো, উচ্চারণও হতো তেমন। কিন্তু খানিকটা দীর্ঘ করে। তবে লাতিন বা গ্রিক উৎপত্তি হিসেবে কখনও ইথেল এবং কখনও অ্যাশ ব্যবহৃত হতো।
উইন (wynn): আধুনিক ইংরেজির সূচনালগ্নে ওয়া প্রকাশ করার মতো কোনো বর্ণ ছিল না। তাই তারা দুটো ছোট হাতের ইউ এক সাথে লিখে প্রকাশ করত। কিন্তু বেশিরভাগ ভাষা পণ্ডিত তার বদলে প্রস্তাব করেছেন উইন বর্ণটি। যা সাধারণ লোকে এ নতুন বর্ণটিকে গ্রহণ করেনি। তারা দুটি ইউ একত্রে লিখতে থাকে এবং ফলশ্রুতিতে তা সামান্য পরিবর্তিত হয়ে তৈরি হয় আমাদের অতি পরিচিত ডাবল ইউ (w)।
ইয়ঘ (yogh): ঘ জাতীয় উচ্চারণ বোঝাতে ব্যবহৃত হতো ইয়ঘ। কিন্তু দেখতে ইংরেজি সংখ্যা 3 এর মতো হওয়াতে তা বেশিদিন টেকেনি। এর বদলে ব্যবহৃত হতে থাকে “gh”। gh যে কারণে একত্রে বসতো, আধুনিক ইংরেজিতে তা-ও ফিকে হয়ে আসে দিন দিন। পরিবর্তিত হয়ে যায় gh এর উচ্চারণ।
ভয়েস টিভি/আইএ
সর্বশেষ সংবাদ