সেলিম খানকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করে গণ বিজ্ঞপ্তি


চাঁদপুর সদর উপজেলার ১০ নং লক্ষ্মীপুর মডেল ইউনিয়নের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মোঃ সেলিম খানকে নির্বাচিত ঘোষণা করে গণ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা। এ ইউনয়নে চেয়ারম্যান পদে আর কোনো প্রার্থী না থাকায় তাকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়।
১২ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার এ গণ বিজ্ঞপ্তি জারি করেন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘১০ নং লক্ষ্মীপুর মডেল ইউনিয় পরিষদ সাধারণ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিধি ১৪ এর অধীন বাছাইয়ের পর বৈধভাবে মনোনীত প্রার্থী এবং বিধি ১৭ এর অধীন প্রার্থীতা প্রত্যাহারের পর প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থীর সংখ্যা কেবলমাত্র একজন হওয়ায় স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) নির্বাচন বিধিমালা, ২০১০ এর বিধি ২১ অনুযায়ী মোঃ সেলিম খানকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় যথাযথভাবে নির্বাচিত করছি।’
সেলিম খান ওই ইউনিয়নের এক দশকের সফল চেয়ারম্যান। একই সঙ্গে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্বও সফলতার সঙ্গে পালন করছেন। মো. সেলিম খান চলচ্চিত্র অঙ্গনের প্রখ্যাত প্রযোজক, পরিচালক ও শাপলা মিডিয়ার কর্ণধার।
এদিকে, এবার চাঁদপুর জেলার সেরা করদাতাদের একজন নির্বাচিত হয়েছেন মোঃ সেলিম খান। ৮ ফেব্রুয়ারি সোমবার কুমিল্লা কর অঞ্চল থেকে প্রকাশিত করদাতাদের তালিকা থেকে এ তথ্য জানা যায়।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, গত ৩ ফেব্রুয়ারি এ ইউনয়নে মনোনয়ন দাখিলের ছিলো শেষ দিন। এ সময়ের মধ্যে চেয়রম্যান পদে অন্য কোনো প্রার্থী মনোনয়ন জমা দেননি। তাই ৪ ফেব্রুয়ারি প্রার্থিতা যাচাই-বাছাইয়ে বৈধ ও ১১ ফেব্রুয়ারি প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সময় শেষ হলে আজ (শুক্রবার) মোঃ সেলিম খানকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করে গণ বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়।
গত ৩০ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ড সেলিম খানকে দলীয় প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত করে।
এর পরদিন ৩১ জানুয়ারি তিনি ঢাকা থেকে এলাকায় পৌঁছালে দলীয় নেতাকর্মীসহ হাজারও জনতা তাকে ফুল দিয়ে অভিনন্দন জানান। জনতার ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে সেদিন সেলিম খান এলাকার উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেন।
এর আগে ২০১৬ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে দলীয় মনোনয়ন পান বর্তমান চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি সেলিম খান। শেষ মুহূর্তে সীমানা জটিলতায় উচ্চ আদালতের আদেশে নির্বাচন স্থগিত হয়ে যায়।
মোঃ সেলিম খান জানান, ২০১১ সালে অনুষ্ঠিত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে স্থানীয় আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী হিসেবে অংশ নিয়ে বিএনপির দাপুটে নেতা ও একাধিকবারের চেয়ারম্যানকে বিপুল ভোটে পরাজিত করে নির্বাচিত হন। এছাড়া ২০০৩ সালের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে স্থানীয় আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করেন।
প্রহসনের সেই নির্বাচনে তিনি জয়ী হলেও রাতের অন্ধকারে তৎকালীন ইউএনও অফিসে ফলাফল শিট পাল্টে অল্প কিছু ভোটে পরাজিত দেখানো হয়।
ভয়েস টিভি/ডিএইচ
১২ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার এ গণ বিজ্ঞপ্তি জারি করেন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘১০ নং লক্ষ্মীপুর মডেল ইউনিয় পরিষদ সাধারণ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিধি ১৪ এর অধীন বাছাইয়ের পর বৈধভাবে মনোনীত প্রার্থী এবং বিধি ১৭ এর অধীন প্রার্থীতা প্রত্যাহারের পর প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থীর সংখ্যা কেবলমাত্র একজন হওয়ায় স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) নির্বাচন বিধিমালা, ২০১০ এর বিধি ২১ অনুযায়ী মোঃ সেলিম খানকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় যথাযথভাবে নির্বাচিত করছি।’

সেলিম খান ওই ইউনিয়নের এক দশকের সফল চেয়ারম্যান। একই সঙ্গে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্বও সফলতার সঙ্গে পালন করছেন। মো. সেলিম খান চলচ্চিত্র অঙ্গনের প্রখ্যাত প্রযোজক, পরিচালক ও শাপলা মিডিয়ার কর্ণধার।
এদিকে, এবার চাঁদপুর জেলার সেরা করদাতাদের একজন নির্বাচিত হয়েছেন মোঃ সেলিম খান। ৮ ফেব্রুয়ারি সোমবার কুমিল্লা কর অঞ্চল থেকে প্রকাশিত করদাতাদের তালিকা থেকে এ তথ্য জানা যায়।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, গত ৩ ফেব্রুয়ারি এ ইউনয়নে মনোনয়ন দাখিলের ছিলো শেষ দিন। এ সময়ের মধ্যে চেয়রম্যান পদে অন্য কোনো প্রার্থী মনোনয়ন জমা দেননি। তাই ৪ ফেব্রুয়ারি প্রার্থিতা যাচাই-বাছাইয়ে বৈধ ও ১১ ফেব্রুয়ারি প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সময় শেষ হলে আজ (শুক্রবার) মোঃ সেলিম খানকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করে গণ বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়।
গত ৩০ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ড সেলিম খানকে দলীয় প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত করে।
এর পরদিন ৩১ জানুয়ারি তিনি ঢাকা থেকে এলাকায় পৌঁছালে দলীয় নেতাকর্মীসহ হাজারও জনতা তাকে ফুল দিয়ে অভিনন্দন জানান। জনতার ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে সেদিন সেলিম খান এলাকার উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেন।
এর আগে ২০১৬ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে দলীয় মনোনয়ন পান বর্তমান চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি সেলিম খান। শেষ মুহূর্তে সীমানা জটিলতায় উচ্চ আদালতের আদেশে নির্বাচন স্থগিত হয়ে যায়।
মোঃ সেলিম খান জানান, ২০১১ সালে অনুষ্ঠিত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে স্থানীয় আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী হিসেবে অংশ নিয়ে বিএনপির দাপুটে নেতা ও একাধিকবারের চেয়ারম্যানকে বিপুল ভোটে পরাজিত করে নির্বাচিত হন। এছাড়া ২০০৩ সালের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে স্থানীয় আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করেন।
প্রহসনের সেই নির্বাচনে তিনি জয়ী হলেও রাতের অন্ধকারে তৎকালীন ইউএনও অফিসে ফলাফল শিট পাল্টে অল্প কিছু ভোটে পরাজিত দেখানো হয়।
ভয়েস টিভি/ডিএইচ
সর্বশেষ সংবাদ