কিশোরীর গর্ভপাতের পর প্রেমিক ও তার মা গ্রেফতার


শেরপুরের নকলায় ধর্ষণ ও গর্ভপাতের অভিযোগে রহিম মিয়া (১৮) নামে এক কিশোর ও তার মা সাজেদা বেগমকে গ্রেফতারর করেছে পুলিশ।
৯ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার রাতে পৌরশহরের দড়িপাড়া এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। তারা দড়িপাড়া এলাকার বাদশা মিয়ার ছেলে ও স্ত্রী। ১০ ফেব্রুয়ারি সকালে তাদেরকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, রহিম মিয়া বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে দীর্ঘদিন শারীরিক সম্পর্ক করে একই এলাকার ১৩ বছর বয়সী এক কিশোরীর সঙ্গে। সম্প্রতি ওই কিশোরী গর্ভবতী হয়ে পড়ে। নিরুপায় হয়ে কিশোরীর মা একাধিকবার রহিম ও তার মা সাজেদা বেগমকে বিয়ের কথা বললে তারা টালবাহনা শুরু করে।
পরে সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে ওই কিশোরীর গর্ভপাত করে রাতেই সন্তানকে মাটিচাপা দেয়ার চেষ্টা করে কিশোরীর পরিবার। পরে পুলিশ খবর পেয়ে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালে প্রেরণ করে।
পরে ওই কিশোরী বাদী হয়ে ধর্ষণ ও ঘটনার সহায়তা এবং ধামাচাপা দেয়ার অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করেন।
নকলা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মুশফিকুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, মামলাটি রুজু হওয়ার পর ধর্ষক রহিম ও তার মাকে গ্রেফতার করে আদালতে প্রেরণ হয়েছে। পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে।
ভয়েস টিভি/এসএফ
৯ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার রাতে পৌরশহরের দড়িপাড়া এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। তারা দড়িপাড়া এলাকার বাদশা মিয়ার ছেলে ও স্ত্রী। ১০ ফেব্রুয়ারি সকালে তাদেরকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, রহিম মিয়া বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে দীর্ঘদিন শারীরিক সম্পর্ক করে একই এলাকার ১৩ বছর বয়সী এক কিশোরীর সঙ্গে। সম্প্রতি ওই কিশোরী গর্ভবতী হয়ে পড়ে। নিরুপায় হয়ে কিশোরীর মা একাধিকবার রহিম ও তার মা সাজেদা বেগমকে বিয়ের কথা বললে তারা টালবাহনা শুরু করে।
পরে সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে ওই কিশোরীর গর্ভপাত করে রাতেই সন্তানকে মাটিচাপা দেয়ার চেষ্টা করে কিশোরীর পরিবার। পরে পুলিশ খবর পেয়ে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালে প্রেরণ করে।
পরে ওই কিশোরী বাদী হয়ে ধর্ষণ ও ঘটনার সহায়তা এবং ধামাচাপা দেয়ার অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করেন।
নকলা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মুশফিকুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, মামলাটি রুজু হওয়ার পর ধর্ষক রহিম ও তার মাকে গ্রেফতার করে আদালতে প্রেরণ হয়েছে। পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে।
ভয়েস টিভি/এসএফ
সর্বশেষ সংবাদ