শিক্ষকতায় বাধা নেই চাকরিচ্যুত খুবির তিন শিক্ষকের: হাইকোর্ট


খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরিচ্যুত তিন শিক্ষককে শিক্ষকতা চালিয়ে যাওয়ার আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
৯ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে উচ্চ আদালত এই আদেশ দেন। আদেশে বলা হয়, ওই তিন শিক্ষকের খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে কাজ চালিয়ে যেতে কোন আইনি বাধা নেই।
তিন শিক্ষক হলেন- বাংলা বিভাগের বরখাস্ত হওয়া সহকারী অধ্যাপক আবুল ফজল, অপসারিত হওয়া ইতিহাস ও সভ্যতা ডিসিপ্লিনের প্রভাষক হৈমন্তী শুক্লা কাবেরী এবং বাংলা বিভাগের প্রভাষক শাকিলা আলম।
গত বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে রিট আবেদনটি করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া।
তিনি আজ মঙ্গলবার বলেন, রিটের শুনানি নিয়ে আজ মাননীয় উচ্চ আদালত খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের আদেশের বিরুদ্ধে রুল নিশি জারি করেছেন এবং তিন শিক্ষকের শিক্ষকতা চালিয়ে যাওয়ার পক্ষে স্থিতাবস্থার আদেশ প্রদান করেছেন। যেহেতু উক্ত তিন শিক্ষক এখনো তাদের দায়িত্ব হস্তান্তর করেননি, তাই তাদের খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে কাজ চালিয়ে যেতে কোনো আইনি বাধা নেই।
তিনি বলেন, তিন শিক্ষকের প্রতি যে অন্যায় আচরণ করা হয়েছে তা কোন বিচারেই গ্রহণযোগ্য নয় এবং এটি তাদের একাডেমিক ফ্রিডমের ওপর আঘাত।
গত বছর জানুয়ারিতে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বেতন-ফি কমানো, আবাসন সংকট সমাধানসহ পাঁচ দফা দাবিতে ক্যাম্পাসে আন্দোলন করেন। ওই আন্দোলনে সমর্থন দেয়ার অভিযোগে সম্প্রতি এক শিক্ষককে বরখাস্ত এবং দুই শিক্ষককে অপসারণ করা হয়।
সরকারি চাকরি বিধি অনুযায়ী, বরখাস্ত হলে তারা অন্য কোনো সরকারি চাকরি করতে পারবেন না। অপসারিত হলে করতে পারেন।
ভয়েস টিভি/এসএফ
৯ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে উচ্চ আদালত এই আদেশ দেন। আদেশে বলা হয়, ওই তিন শিক্ষকের খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে কাজ চালিয়ে যেতে কোন আইনি বাধা নেই।
তিন শিক্ষক হলেন- বাংলা বিভাগের বরখাস্ত হওয়া সহকারী অধ্যাপক আবুল ফজল, অপসারিত হওয়া ইতিহাস ও সভ্যতা ডিসিপ্লিনের প্রভাষক হৈমন্তী শুক্লা কাবেরী এবং বাংলা বিভাগের প্রভাষক শাকিলা আলম।
গত বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে রিট আবেদনটি করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া।
তিনি আজ মঙ্গলবার বলেন, রিটের শুনানি নিয়ে আজ মাননীয় উচ্চ আদালত খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের আদেশের বিরুদ্ধে রুল নিশি জারি করেছেন এবং তিন শিক্ষকের শিক্ষকতা চালিয়ে যাওয়ার পক্ষে স্থিতাবস্থার আদেশ প্রদান করেছেন। যেহেতু উক্ত তিন শিক্ষক এখনো তাদের দায়িত্ব হস্তান্তর করেননি, তাই তাদের খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে কাজ চালিয়ে যেতে কোনো আইনি বাধা নেই।
তিনি বলেন, তিন শিক্ষকের প্রতি যে অন্যায় আচরণ করা হয়েছে তা কোন বিচারেই গ্রহণযোগ্য নয় এবং এটি তাদের একাডেমিক ফ্রিডমের ওপর আঘাত।
গত বছর জানুয়ারিতে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বেতন-ফি কমানো, আবাসন সংকট সমাধানসহ পাঁচ দফা দাবিতে ক্যাম্পাসে আন্দোলন করেন। ওই আন্দোলনে সমর্থন দেয়ার অভিযোগে সম্প্রতি এক শিক্ষককে বরখাস্ত এবং দুই শিক্ষককে অপসারণ করা হয়।
সরকারি চাকরি বিধি অনুযায়ী, বরখাস্ত হলে তারা অন্য কোনো সরকারি চাকরি করতে পারবেন না। অপসারিত হলে করতে পারেন।
ভয়েস টিভি/এসএফ
সর্বশেষ সংবাদ