ডাকাতির ঘটনায় নিরাপত্তা সংকটে চুয়াডাঙ্গার ব্যাংকগুলো


চুয়াডাঙ্গায় সোনালী ব্যাংকের উথলী শাখায় দিনেদুপুরে সশ্রস্ত্র ডাকাতদলের ব্যাংক লুটের ঘটনার পর থেকে নিরাপত্তা সংকটে ভুগছে জেলার অন্যান্য ব্যাংকগুলো। ব্যাংক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পাশাপাশি গ্রাহকরাও রয়েছেন উদ্বেগ উৎকণ্ঠায়। শুধু ডাকাতিই নয় ব্যাংকে প্রতারণা ও ছিনতাইয়ের মতো ঘটনাও ঘটছে প্রায়ই। অধিকাংশ শাখাতেই নেই সিসি ক্যামেরা। নিরাপত্তা বলতে আছে শুধু নিরস্ত্র আনসার সদস্য।
৬টি রাষ্ট্রয়াত্ত ব্যাংকসহ জেলার চারটি উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে প্রায় দেড় শতাধিক শাখা। এসব ব্যাংকের অধিকাংশতেই নেই পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা। শহরের ব্যাংকগুলোতে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার ব্যবস্থা থাকলেও প্রত্যন্ত এলাকার শাখাগুলোতে সে ব্যবস্থা নেই।
দেড় শতাধিক ব্যাংকের মধ্যে সোনালী ব্যাংকের প্রধান শাখা ছাড়া পুলিশী নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেই কোন শাখাতেই। প্রহরী হিসেবে আনসার সদস্যরা থাকলেও তাদের সবাই নিরস্ত্র।
১৫ নভেম্বর রোববার দিনেদুপুরে চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার উথলী শাখায় ডাকাতির ঘটনার পর ব্যাংক পাড়ার নিরাপত্তার বিষয়টি সামনে এসেছে। উঠে আসছে নানা সংকটের কথাও।
শুধু ডাকাতিই নয় সম্প্রতিকালে ব্যাংকগুলোতে বেড়েছে প্রতারণাসহ ছিনতাইয়ের মতো নানা ঘটনা। সাবেক ব্যাংকারদের মতে, সময়ের প্রয়োজনে ব্যাংকিং সেক্টরে পরিবর্তন দরকার। আর নিরাপত্তার বিষয়টি সবার সামনে রাখা উচিত।
ব্যাংক কর্মীদের পাশাপাশি ব্যাংকের সাধারন গ্রাহকরাও রয়েছেন উদ্বেগ উৎকণ্ঠায়। ব্যাংক লুটের ঘটনার পর থেকে গ্রাহকদের কপালে পড়েছে চিন্তার ভাজ।
প্রকাশ্যে দিনের বেলা ব্যাংক লুটের ঘটনার পর অজ্ঞাত তিনজনকে অসামী করে মামলা দায়ের করা হয়েছে। তবে গত ৬ দিনেও আসামীদের ক‚লকিনারা খুঁজে পায়নি পুলিশ।
জেলা পুলিশ বলছে, ব্যাংক লুটের ঘটনায় সর্বাধিক গুরুত্বের সাথে দেখা হচ্ছে। দ্রতই জড়িতদের গ্রেপ্তার করা হবে। এছাড়া লুটের ঘটনার পর থেকে জেলার সব ব্যাংকে নিরাপত্তার বিষয়টিতে জোর দেয়া হয়েছে।
ভয়েস টিভি/ডিএইচ
৬টি রাষ্ট্রয়াত্ত ব্যাংকসহ জেলার চারটি উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে প্রায় দেড় শতাধিক শাখা। এসব ব্যাংকের অধিকাংশতেই নেই পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা। শহরের ব্যাংকগুলোতে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার ব্যবস্থা থাকলেও প্রত্যন্ত এলাকার শাখাগুলোতে সে ব্যবস্থা নেই।
দেড় শতাধিক ব্যাংকের মধ্যে সোনালী ব্যাংকের প্রধান শাখা ছাড়া পুলিশী নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেই কোন শাখাতেই। প্রহরী হিসেবে আনসার সদস্যরা থাকলেও তাদের সবাই নিরস্ত্র।
১৫ নভেম্বর রোববার দিনেদুপুরে চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার উথলী শাখায় ডাকাতির ঘটনার পর ব্যাংক পাড়ার নিরাপত্তার বিষয়টি সামনে এসেছে। উঠে আসছে নানা সংকটের কথাও।
শুধু ডাকাতিই নয় সম্প্রতিকালে ব্যাংকগুলোতে বেড়েছে প্রতারণাসহ ছিনতাইয়ের মতো নানা ঘটনা। সাবেক ব্যাংকারদের মতে, সময়ের প্রয়োজনে ব্যাংকিং সেক্টরে পরিবর্তন দরকার। আর নিরাপত্তার বিষয়টি সবার সামনে রাখা উচিত।
ব্যাংক কর্মীদের পাশাপাশি ব্যাংকের সাধারন গ্রাহকরাও রয়েছেন উদ্বেগ উৎকণ্ঠায়। ব্যাংক লুটের ঘটনার পর থেকে গ্রাহকদের কপালে পড়েছে চিন্তার ভাজ।
প্রকাশ্যে দিনের বেলা ব্যাংক লুটের ঘটনার পর অজ্ঞাত তিনজনকে অসামী করে মামলা দায়ের করা হয়েছে। তবে গত ৬ দিনেও আসামীদের ক‚লকিনারা খুঁজে পায়নি পুলিশ।
জেলা পুলিশ বলছে, ব্যাংক লুটের ঘটনায় সর্বাধিক গুরুত্বের সাথে দেখা হচ্ছে। দ্রতই জড়িতদের গ্রেপ্তার করা হবে। এছাড়া লুটের ঘটনার পর থেকে জেলার সব ব্যাংকে নিরাপত্তার বিষয়টিতে জোর দেয়া হয়েছে।
ভয়েস টিভি/ডিএইচ
সর্বশেষ সংবাদ