টংগিবাড়ি থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার


মুন্সিগঞ্জের টংগিবাড়ি উপজেলা থেকে নাহিদা (১৯) নামে এক নারীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ২১ ডিসেম্বর সোমবার সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ।
এ ঘটনায় স্বামী রাসেল (২৪) ও দেবর রাজুকে (২০) আটক করেছে পুলিশ।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, কেরানীগঞ্জ জেলার আব্দুল্লাহপুর এলাকার ফারুক হোসেনের মেয়ে নাহিদা। দেড় বছর আগে টাংগিবাড়ী উপজেলার বাবুলের ছেলে রাসেলের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। তাদের সাত মাস বয়সী একটি ছেলে রয়েছে।
নাহিদার মা নারগিস বেগম বলেন, দীর্ঘদিন ধরেই তার মেয়ের ওপর অত্যাচার করে আসছিল স্বামী ও দেবর। আত্মহত্যা করার মতো কোনো পরিস্থিতি ছিল না। অত্যাচার করেই তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।
টংগিবাড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ হারুন অর রশীদ জানান, গভীর রাতের কোনো একসময় শ্বশুরবাড়ি থেকে আহত অবস্থায় নাহিদাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে। আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে মামলার প্রক্রিয়া চলছে।
তিনি বলেন, প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে গলায় ফাঁস দিয়ে মারা গেছেন নাহিদা। শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন নেই। নাহিদার পরিবারের সদস্যরা অভিযোগ অত্যাচার করে হত্যা করেছে শ্বশুরবাড়ির লোকজন। এ ঘটনায় স্বামী ও দেবরকে আটক করা হয়েছে।
আরও পড়ুন : পাপিষ্ঠের বিচার
ভয়েস টিভি/এমএইচ
এ ঘটনায় স্বামী রাসেল (২৪) ও দেবর রাজুকে (২০) আটক করেছে পুলিশ।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, কেরানীগঞ্জ জেলার আব্দুল্লাহপুর এলাকার ফারুক হোসেনের মেয়ে নাহিদা। দেড় বছর আগে টাংগিবাড়ী উপজেলার বাবুলের ছেলে রাসেলের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। তাদের সাত মাস বয়সী একটি ছেলে রয়েছে।
নাহিদার মা নারগিস বেগম বলেন, দীর্ঘদিন ধরেই তার মেয়ের ওপর অত্যাচার করে আসছিল স্বামী ও দেবর। আত্মহত্যা করার মতো কোনো পরিস্থিতি ছিল না। অত্যাচার করেই তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।
টংগিবাড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ হারুন অর রশীদ জানান, গভীর রাতের কোনো একসময় শ্বশুরবাড়ি থেকে আহত অবস্থায় নাহিদাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে। আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে মামলার প্রক্রিয়া চলছে।
তিনি বলেন, প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে গলায় ফাঁস দিয়ে মারা গেছেন নাহিদা। শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন নেই। নাহিদার পরিবারের সদস্যরা অভিযোগ অত্যাচার করে হত্যা করেছে শ্বশুরবাড়ির লোকজন। এ ঘটনায় স্বামী ও দেবরকে আটক করা হয়েছে।
আরও পড়ুন : পাপিষ্ঠের বিচার
ভয়েস টিভি/এমএইচ
সর্বশেষ সংবাদ