দিনাজপুরে টেন্ডার ছাড়াই সরকারি গাছ কর্তনের অভিযোগ


দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে উপজেলার ৬ নম্বর ভাদুরিয়া ইউনিয়নের বাজিতপুর থেকে মালারপাড়া পর্যন্ত ৭.২ কিলোমিটার রাস্তা সম্প্রসারণসহ সংস্কারের জন্যে টেন্ডার হয়েছে। ১০ কোটি টাকার এ কাজটি সম্পন্ন করতে ইতোমধ্যেই ঠিকাদার রাস্তার দুই ধারে মাটি ভরাটের কাজ করছে বলে জানিয়েছেন নবাবগঞ্জ উপজেলা প্রকৌশলী মো. মুনছুর রহমান।
জানা গেছে, রাস্তার দুই ধারেই প্রায় কোটি টাকা মূল্যের বিভিন্ন প্রজাতির গাছ রয়েছে। ওই গাছগুলো অপসরণ করা না হলে রাস্তার নির্মাণ কাজ করা সম্ভব হবে না। এদিকে বিধি অনুযায়ী টেন্ডারের মাধ্যমে গাছ কর্তনের নির্দেশনা পাওয়া না গেলেও এলাকার কিছু অসাধূ ব্যক্তি বেআইনীভাবে কর্তন করছে। যার বাজার মূল্য প্রায় এক লাখ টাকা।
গত ২ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার দুপুরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে গাছগুলো উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। তবে টেন্ডার ছাড়াই কে বা কারা কেটেছে তা জানা যায়নি।
এ বিষয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান মো. আতাউর রহমান জানান, আমি ওই সড়ক দিয়ে যাওয়ার সময় রাস্তায় গাছগুলো পড়ে থাকতে দেখে অনেককে জিজ্ঞাসা করি। কিন্তু কেউ কিছু বলতে না পারলে পুলিশকে জানাই।
গ্রামবাসী জানায়, পলাশবাড়ী মসজিদের উন্নয়নের জন্যে গাছ কাটা হয়েছে। এটা গ্রামের সবাই জানলেও মিডিয়ার সামনে কেউ আসছে না। গ্রামে দুটি গ্রুপ আছে, হয়ত এটি তাদের কাজ।
এ ব্যাপারে ৬ নম্বর ভাদুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আসমান জামিল জানান , আমি গাছগুলো কাটার সংবাদ পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে গ্রাম পুলিশ পাঠিয়ে দেয়। তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখতে পায় পুলিশ গাছগুলো উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যাচ্ছে। আমি কাউকে লিখিত বা মৌখিক অনুমতি দেয়নি। আমি উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকেও জানিয়েছি।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আল-মামুন জানান, বিষয়টি অবগত হওয়ার জন্যে ভাদুরিয়া ইউনিয়নের সহকারী ভূমি কর্মকর্তাকে (তহশিলদার) তদন্ত করতে বলেছি।
এ বিষয়ে নবাবগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) অশোক কুমার চৌহান জানান, কর্তনকৃত গাছগুলো জব্দ করে থানায় আনা হয়েছে। এ বিষয়ে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
আরও পড়ুন : টেন্ডার বাণিজ্যের খবর ভিত্তিহীন : রংপুরের মেয়র
ভয়েস টিভি/এমএইচ
জানা গেছে, রাস্তার দুই ধারেই প্রায় কোটি টাকা মূল্যের বিভিন্ন প্রজাতির গাছ রয়েছে। ওই গাছগুলো অপসরণ করা না হলে রাস্তার নির্মাণ কাজ করা সম্ভব হবে না। এদিকে বিধি অনুযায়ী টেন্ডারের মাধ্যমে গাছ কর্তনের নির্দেশনা পাওয়া না গেলেও এলাকার কিছু অসাধূ ব্যক্তি বেআইনীভাবে কর্তন করছে। যার বাজার মূল্য প্রায় এক লাখ টাকা।
গত ২ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার দুপুরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে গাছগুলো উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। তবে টেন্ডার ছাড়াই কে বা কারা কেটেছে তা জানা যায়নি।
এ বিষয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান মো. আতাউর রহমান জানান, আমি ওই সড়ক দিয়ে যাওয়ার সময় রাস্তায় গাছগুলো পড়ে থাকতে দেখে অনেককে জিজ্ঞাসা করি। কিন্তু কেউ কিছু বলতে না পারলে পুলিশকে জানাই।
গ্রামবাসী জানায়, পলাশবাড়ী মসজিদের উন্নয়নের জন্যে গাছ কাটা হয়েছে। এটা গ্রামের সবাই জানলেও মিডিয়ার সামনে কেউ আসছে না। গ্রামে দুটি গ্রুপ আছে, হয়ত এটি তাদের কাজ।
এ ব্যাপারে ৬ নম্বর ভাদুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আসমান জামিল জানান , আমি গাছগুলো কাটার সংবাদ পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে গ্রাম পুলিশ পাঠিয়ে দেয়। তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখতে পায় পুলিশ গাছগুলো উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যাচ্ছে। আমি কাউকে লিখিত বা মৌখিক অনুমতি দেয়নি। আমি উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকেও জানিয়েছি।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আল-মামুন জানান, বিষয়টি অবগত হওয়ার জন্যে ভাদুরিয়া ইউনিয়নের সহকারী ভূমি কর্মকর্তাকে (তহশিলদার) তদন্ত করতে বলেছি।
এ বিষয়ে নবাবগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) অশোক কুমার চৌহান জানান, কর্তনকৃত গাছগুলো জব্দ করে থানায় আনা হয়েছে। এ বিষয়ে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
আরও পড়ুন : টেন্ডার বাণিজ্যের খবর ভিত্তিহীন : রংপুরের মেয়র
ভয়েস টিভি/এমএইচ
সর্বশেষ সংবাদ