তৃতীয় দফায় ভাসানচরে পৌঁছেছে ১৭৭৬ রোহিঙ্গা


কক্সবাজারের আশ্রয়কেন্দ্র থেকে তৃতীয় দফায় নোয়াখালীর ভাসানচরে ১৭৭৬ জন রোহিঙ্গা এসে পৌঁছেছে। ২৯ জানুয়ারি শুক্রবার দুপুর ১২টায় তারা ভাসানচরে পৌঁছায়। এদের মধ্যে পুরুষ ৪০৪ জন, মহিলা ৫১০ জন এবং ৮৬২ জন শিশু।
ভাসানচরে নৌবাহিনীর দায়িত্বরত লেফটেন্যান্ট কর্নেল মামুন জানান, আগত রোহিঙ্গাদের পর্যায়ক্রমে জাহাজ থেকে নামিয়ে প্রাথমিক মেডিকেল পরীক্ষা শেষে গাড়িযোগে ওয়্যার হাউজ -১ এ সমবেত করে ব্রিফ প্রদান করা হয়। পরে ভাসানচরের ২৩, ২৪ ও ২৫নং ক্লাস্টারে স্থানান্তর করা হয়। আগত রেহিঙ্গাদের ট্রিপল আরআরআরসির মাধ্যমে ৩ দিন খাবারের ব্যবস্থা করা হবে। পরে তাদের রেশন দেওয়া হবে।
এর আগে সকাল ৯টায় চট্টগ্রাম বোটক্লাব থেকে ৫টি জাহাজে করে তাদের ভাসানচর আনা হয়। বৃহস্পতিবার কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা শিবির থেকে ৩৮টি বাসে করে তাদেরকে চট্টগ্রাম আনা হয়। রাতে চট্রগ্রাম বিএফ শাহিন কলেজ ট্রানজিট ক্যাম্পে রাখা হয়। সকাল ৯টায় নৌবাহিনীর ৫টি জাহাজ তাদের নিয়ে ভাসানচরের উদ্দেশ্যে রওয়া হয়।
গত ৪ ডিসেম্বর প্রথম ধাপে আনুষ্ঠানিকভাবে নারী-পুরুষ, শিশুসহ নোয়াখালীর হাতিয়ার ভাসানচরে পৌঁছে ১ হাজার ৬৪২ জন রোহিঙ্গা। রোহিঙ্গাদের জন্য প্রস্তুত ৭, ৮, ৯, ১০ নম্বর ক্লাস্টারে তাদেরকে রাখা হয়। ১ সপ্তাহ নৌবাহিনী তত্ত্বাবধানে তাদেরকে রান্না করে খাওয়ানো হয়। প্রথমধাপে ভাষানচরে আসা রোহিঙ্গাদের মধ্যে শিশু রয়েছে ৮১০ জন, পুরুষ ৩৬৮ জন, নারী ৪৬৪ জন।
গত ২৯ ডিসেম্বর দ্বিতীয় দফায় কক্সবাজার থেকে আরও ১ হাজার ৮০৪ জন রোহিঙ্গা নোয়াখালীর ভাসানচরে পৌঁছায়। তাদের মধ্যে ১৩০ জনের বেশি রয়েছে প্রথম দফায় যাওয়া রোহিঙ্গাদের স্বজন। প্রথম ও দ্বিতীয় দফায় মোট তিন হাজার ৪৪৬ জন রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে স্থানান্তর করা হয়।
ভয়েসটিভি/এএস
ভাসানচরে নৌবাহিনীর দায়িত্বরত লেফটেন্যান্ট কর্নেল মামুন জানান, আগত রোহিঙ্গাদের পর্যায়ক্রমে জাহাজ থেকে নামিয়ে প্রাথমিক মেডিকেল পরীক্ষা শেষে গাড়িযোগে ওয়্যার হাউজ -১ এ সমবেত করে ব্রিফ প্রদান করা হয়। পরে ভাসানচরের ২৩, ২৪ ও ২৫নং ক্লাস্টারে স্থানান্তর করা হয়। আগত রেহিঙ্গাদের ট্রিপল আরআরআরসির মাধ্যমে ৩ দিন খাবারের ব্যবস্থা করা হবে। পরে তাদের রেশন দেওয়া হবে।
এর আগে সকাল ৯টায় চট্টগ্রাম বোটক্লাব থেকে ৫টি জাহাজে করে তাদের ভাসানচর আনা হয়। বৃহস্পতিবার কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা শিবির থেকে ৩৮টি বাসে করে তাদেরকে চট্টগ্রাম আনা হয়। রাতে চট্রগ্রাম বিএফ শাহিন কলেজ ট্রানজিট ক্যাম্পে রাখা হয়। সকাল ৯টায় নৌবাহিনীর ৫টি জাহাজ তাদের নিয়ে ভাসানচরের উদ্দেশ্যে রওয়া হয়।
গত ৪ ডিসেম্বর প্রথম ধাপে আনুষ্ঠানিকভাবে নারী-পুরুষ, শিশুসহ নোয়াখালীর হাতিয়ার ভাসানচরে পৌঁছে ১ হাজার ৬৪২ জন রোহিঙ্গা। রোহিঙ্গাদের জন্য প্রস্তুত ৭, ৮, ৯, ১০ নম্বর ক্লাস্টারে তাদেরকে রাখা হয়। ১ সপ্তাহ নৌবাহিনী তত্ত্বাবধানে তাদেরকে রান্না করে খাওয়ানো হয়। প্রথমধাপে ভাষানচরে আসা রোহিঙ্গাদের মধ্যে শিশু রয়েছে ৮১০ জন, পুরুষ ৩৬৮ জন, নারী ৪৬৪ জন।
গত ২৯ ডিসেম্বর দ্বিতীয় দফায় কক্সবাজার থেকে আরও ১ হাজার ৮০৪ জন রোহিঙ্গা নোয়াখালীর ভাসানচরে পৌঁছায়। তাদের মধ্যে ১৩০ জনের বেশি রয়েছে প্রথম দফায় যাওয়া রোহিঙ্গাদের স্বজন। প্রথম ও দ্বিতীয় দফায় মোট তিন হাজার ৪৪৬ জন রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে স্থানান্তর করা হয়।
ভয়েসটিভি/এএস
সর্বশেষ সংবাদ