দাপুটে ব্যাটিংয়ে রানপাহাড়ে বাংলাদেশ


লিটন দাসের ক্যারিয়ারের ৫ম সেঞ্চুরি ও মুশফিকুর রহিম অর্ধশত রানের ভর করে আফগানিস্তানের বিপক্ষে পর্বতসম রানের লক্ষ্যমাত্রা দাঁড় করিয়েছে বাংলাদেশ।
তৃতীয় উইকেটে লিটন ও মুশফিক গড়েন ২০২ রানের জুটি।
দলীয় ২৮৫ রানে পর পর দুই বলে আগে লিটন ও পরে মুশফিককে ফেরান ফরিদ আহমদ। আফগানিস্তানকে সিরিজ ধরে রাখতে হলে করতে হবে ৩০৭ রান।
শুরুতে একেবারেই মন্দ করেননি দুই ওপেনার তামিম ইকবাল এবং লিটন দাস। ম্যাচের ৬.২ ওভারে দলীয় ৩৮; ব্যক্তিগত ১২ রানে ফজল হক ফারুকির বলে এলবিডব্লিউতে আউট হন তামিম।
প্রথম ম্যাচেও একই বোলারের বলে একই ভাবে আউট হয়েছিলেন ওয়ানডে অধিনায়ক।
এরপর সাকিব আল হাসানের সাথে ৫৪ বলে ৪৫ রানের জুটি গড়েন লিটন। রশিদ খানের বলে এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়েন সাকিব।
এরপর মুশফিক আর লিটন দেখেশুনে খেলতে থাকেন। দুই প্রান্তে দুজনই সচল রাখেন রানের চাকা। লিটন হাঁকান ওয়ানডে ক্যারিয়ারের চতুর্থ সেঞ্চুরি।
এটি আফগানিস্তানের বিপক্ষে প্রথম সেঞ্চুরি।
দুজনে ১৯০ বলে যোগ করেন ২০২ রান। ৩য় উইকেট জুটিতে এটি বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের জুটি। ১৬ চার আর ৩ ছক্কায় ১৩৬(১২৬) রান করে ফেরেন ফরিদ আহমেদের বলে।
লিটনের আউটের পরের বলেই আউট হন মুশফিক। সেঞ্চুরির দারপ্রান্তে গিয়েও তিন অংকের ম্যাজিক ফিগার স্পর্শ করা হয়নি মিস্টার ডিপেন্ডেবলের। ৯ চারে করেন ৮৬(৯৩) রান।
শেষ দিকে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ এবং আফিফ হোসেনের ২১ রানের জুটিতে ৩০০ অতিক্রম করে বাংলাদেশ৷
আফিফ অপরাজিত থাকেন ১২ বলে ১৩ রানে। রিয়াদ অপরাজিত থাকেন ৬ রানে। অতিরিক্ত রান আসে ৩১। নির্ধারিত পঞ্চাশ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩০৬-৪।
তৃতীয় উইকেটে লিটন ও মুশফিক গড়েন ২০২ রানের জুটি।
দলীয় ২৮৫ রানে পর পর দুই বলে আগে লিটন ও পরে মুশফিককে ফেরান ফরিদ আহমদ। আফগানিস্তানকে সিরিজ ধরে রাখতে হলে করতে হবে ৩০৭ রান।
শুরুতে একেবারেই মন্দ করেননি দুই ওপেনার তামিম ইকবাল এবং লিটন দাস। ম্যাচের ৬.২ ওভারে দলীয় ৩৮; ব্যক্তিগত ১২ রানে ফজল হক ফারুকির বলে এলবিডব্লিউতে আউট হন তামিম।
প্রথম ম্যাচেও একই বোলারের বলে একই ভাবে আউট হয়েছিলেন ওয়ানডে অধিনায়ক।
এরপর সাকিব আল হাসানের সাথে ৫৪ বলে ৪৫ রানের জুটি গড়েন লিটন। রশিদ খানের বলে এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়েন সাকিব।
এরপর মুশফিক আর লিটন দেখেশুনে খেলতে থাকেন। দুই প্রান্তে দুজনই সচল রাখেন রানের চাকা। লিটন হাঁকান ওয়ানডে ক্যারিয়ারের চতুর্থ সেঞ্চুরি।
এটি আফগানিস্তানের বিপক্ষে প্রথম সেঞ্চুরি।
দুজনে ১৯০ বলে যোগ করেন ২০২ রান। ৩য় উইকেট জুটিতে এটি বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের জুটি। ১৬ চার আর ৩ ছক্কায় ১৩৬(১২৬) রান করে ফেরেন ফরিদ আহমেদের বলে।
লিটনের আউটের পরের বলেই আউট হন মুশফিক। সেঞ্চুরির দারপ্রান্তে গিয়েও তিন অংকের ম্যাজিক ফিগার স্পর্শ করা হয়নি মিস্টার ডিপেন্ডেবলের। ৯ চারে করেন ৮৬(৯৩) রান।
শেষ দিকে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ এবং আফিফ হোসেনের ২১ রানের জুটিতে ৩০০ অতিক্রম করে বাংলাদেশ৷
আফিফ অপরাজিত থাকেন ১২ বলে ১৩ রানে। রিয়াদ অপরাজিত থাকেন ৬ রানে। অতিরিক্ত রান আসে ৩১। নির্ধারিত পঞ্চাশ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩০৬-৪।
সর্বশেষ সংবাদ