দৈনিক ১৭ হাজার কোরবানির পশু বিক্রি হচ্ছে অনলাইনে


করোনা মহামারীতে অসম্ভব জনপ্রিয় হয়ে উঠছে অনলাইনে কোরবানির পশু বিক্রি । প্রতিদিন গড়ে দুই শত কোটি টাকার অধিক পশু বিক্রির মাধ্যম হিসেবে অনলাইন প্লাটফর্ম ব্যবহার করছে ক্রেতারা। ২ জুলাই থেকে ১৬ জুলাই পর্যন্ত কোরবানির পশু বিক্রির ১৮শ টি অন লাইন বাজার বসেছে। এখানে বিক্রি হচ্ছে গরু, ছাগালসহ কোরবানিযোগ্য পশু।
করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি নিয়ে কোরবানীর হাটে গিয়ে পশু ক্রয়ের ঝামেলা তাইতো অনেক ক্রেতাই এখন নির্ভর করছেন অন লাইন প্লাটফর্মকে। অনলাইনে পশু দেখে বুকিং দিয়ে সামান্য কিছু অর্থ আগাম পরিশোধ করলেই বাড়ি পৌঁছে দেয়া হচ্ছে পছন্দের পশু। সেই সাথে ক্রয় করে পশু বিক্রেতা/খামারীদের কাছে রেখে নির্দিষ্ট দিনে ডেলিভারী নেয়ার ব্যবস্থাও চালু রয়েছে। যার কারণে ক্রমাগত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে অনলাইন হাট।
প্রাণিসম্পদ অধিদফতর বলছে গড়ে দৈনিক ১৭ হাজার গরু-ছাগাল বিক্রি হচ্ছে অনলাইনে। এখন পর্যন্ত অন লাইনে পশু কেনাকাটা ছাড়িয়েছে দুই হাজার কোটি টাকা। ঈদের দিন পর্যন্ত কোরবানির পশু বিক্রির এই হিসেব তিন গুন হবে বলে ধারনা করা হচ্ছে।
২ জুলাই থেকে থেকে এ পর্যন্ত ২ লাখ ৮৯ হাজার ৮১৯টি কোরবানির পশু বিক্রি হয়েছে, যার মূল্য দুই হাজার ১৪২ কোটি ৫৫ লাখ ৭ হাজার ১৬৮ টাকা। ঈদ যতই সমাগত হচ্ছে ততই বাড়ছে পশু বিক্রি। গেলো শনিবার একদিনেবিক্রি হয়েছে ২৫ হাজার ৯৯২টি পশু।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় এর উদ্যোগে বিকল্প বাজার হিসেবে অনলাইন বা ডিজিটাল প্লাটফর্মে কোরবানির পশু ক্রয়-বিক্রয় শুরু হয়। অনলাইনের বিভিন্ন সাইটে বিক্রি হচ্ছে লাইভ ওয়েটে গরু ও ছাগল । অনেক ক্রেতাই অনলাইনে পশু ক্রয় করে সন্তুষ্ট আবার অনেকের রয়েছে ছোট খাটো অভিযোগও। তবে আশার কথা হলো অনলাইনে পশু বিক্রি ক্রমাগত বাড়ছে জানালেন ডেইরী ফার্ম এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাবমীর সাদাত হোসাইন। তিনি জানান, বিকল্প বাজার হিসেবে অনলাইনে পশু বিক্রি অনেক আগ থেকে হলেও এবার বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আগামিতে আরো জনপ্রিয় হয়ে উঠবে
স্বাভাববিক পশুর হাটের বাহিরে অনলাইন প্লাটফর্মে এবং খামারির কাছ থেকে কেনা পশু পরিবহনকালে ইজারাদার কিংবা আদায় করা যাবে না বলে মন্ত্রনালয়ের নির্দেশনা রয়েছে।
করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি নিয়ে কোরবানীর হাটে গিয়ে পশু ক্রয়ের ঝামেলা তাইতো অনেক ক্রেতাই এখন নির্ভর করছেন অন লাইন প্লাটফর্মকে। অনলাইনে পশু দেখে বুকিং দিয়ে সামান্য কিছু অর্থ আগাম পরিশোধ করলেই বাড়ি পৌঁছে দেয়া হচ্ছে পছন্দের পশু। সেই সাথে ক্রয় করে পশু বিক্রেতা/খামারীদের কাছে রেখে নির্দিষ্ট দিনে ডেলিভারী নেয়ার ব্যবস্থাও চালু রয়েছে। যার কারণে ক্রমাগত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে অনলাইন হাট।
প্রাণিসম্পদ অধিদফতর বলছে গড়ে দৈনিক ১৭ হাজার গরু-ছাগাল বিক্রি হচ্ছে অনলাইনে। এখন পর্যন্ত অন লাইনে পশু কেনাকাটা ছাড়িয়েছে দুই হাজার কোটি টাকা। ঈদের দিন পর্যন্ত কোরবানির পশু বিক্রির এই হিসেব তিন গুন হবে বলে ধারনা করা হচ্ছে।
২ জুলাই থেকে থেকে এ পর্যন্ত ২ লাখ ৮৯ হাজার ৮১৯টি কোরবানির পশু বিক্রি হয়েছে, যার মূল্য দুই হাজার ১৪২ কোটি ৫৫ লাখ ৭ হাজার ১৬৮ টাকা। ঈদ যতই সমাগত হচ্ছে ততই বাড়ছে পশু বিক্রি। গেলো শনিবার একদিনেবিক্রি হয়েছে ২৫ হাজার ৯৯২টি পশু।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় এর উদ্যোগে বিকল্প বাজার হিসেবে অনলাইন বা ডিজিটাল প্লাটফর্মে কোরবানির পশু ক্রয়-বিক্রয় শুরু হয়। অনলাইনের বিভিন্ন সাইটে বিক্রি হচ্ছে লাইভ ওয়েটে গরু ও ছাগল । অনেক ক্রেতাই অনলাইনে পশু ক্রয় করে সন্তুষ্ট আবার অনেকের রয়েছে ছোট খাটো অভিযোগও। তবে আশার কথা হলো অনলাইনে পশু বিক্রি ক্রমাগত বাড়ছে জানালেন ডেইরী ফার্ম এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাবমীর সাদাত হোসাইন। তিনি জানান, বিকল্প বাজার হিসেবে অনলাইনে পশু বিক্রি অনেক আগ থেকে হলেও এবার বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আগামিতে আরো জনপ্রিয় হয়ে উঠবে
স্বাভাববিক পশুর হাটের বাহিরে অনলাইন প্লাটফর্মে এবং খামারির কাছ থেকে কেনা পশু পরিবহনকালে ইজারাদার কিংবা আদায় করা যাবে না বলে মন্ত্রনালয়ের নির্দেশনা রয়েছে।
সর্বশেষ সংবাদ