এপ্রিলে দেয়া হবে টিকার দ্বিতীয় ডোজ : স্বাস্থ্যমন্ত্রী


স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, আমরা দুমাস পরে দ্বিতীয় ডোজ দিতে যাচ্ছি। এপ্রিলের ৭ তারিখ থেকে দ্বিতীয় ডোজ দেয়ার চিন্তা-ভাবনা করছি। সবকিছু নির্ভর করবে ভ্যাকসিনের অ্যাভেইলেবলিটির (প্রাপ্যতা) ওপর।
২৩ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার সচিবালয়ে এক সভা শেষে স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
এ পর্যন্ত ২৩ লাখ ৮০ হাজার মানুষ টিকা নিয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, এ মাসে ৫০ লাখ টিকা পাওয়ার কথা থাকলেও পেয়েছি ২০ লাখ। অর্থাৎ এখানে একটি ঘাটতি হয়ে গেল। এ বিষয়ে আমরা সিরামের ওপর চাপ প্রয়োগ করেছি। এখানকার যারা সাপ্লাইয়ার, তাড়াতাড়ি মেকাপ করার জন্যে তাদের ওপরেও আমরা চাপ প্রয়োগ করেছি।
সিরাম ইনস্টিটিউটও চাপের মধ্যে আছে জানিয়ে জাহিদ মালেক বলেন, ভারত সরকার এবং বিশ্বজোড়া চাপ আছে। এ ভ্যাকসিনটি বিভিন্ন দেশে যাচ্ছে ও চাহিদা রয়েছে। আমরা এ বিষয়ে এখন থেকে চিন্তা-ভাবনা শুরু করেছি।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, দেশে নতুন কিছু সাপ্লাইয়ার (টিকা সরবরাহের) আবেদন করেছে। সেই বিষয়েও আমরা চিন্তা-ভাবনা করছি। বিভিন্ন পর্যায়ের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা হচ্ছে। এটা সর্বোচ্চ পর্যায়ে আলোচনা করে আমরা সিদ্ধান্ত নেব। সামনে যতটুকু সরবরাহ হবে সেটার ওপরই আমাদের কার্যক্রম নির্ভর করবে।
গত ২৭ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে করোনার টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। এর পরদিন ২৮ জানুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল, কুয়েত-মৈত্রী হাসপাতাল, মুগদা জেনারেল হাসপাতাল ও বিএসএমএমইউতে পরীক্ষামূলকভাবে ৫৪১ জনকে টিকা দেয়া হয়। পরবর্তীতে ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে সারাদেশে গণটিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়।
ভয়েস টিভি/এমএইচ
২৩ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার সচিবালয়ে এক সভা শেষে স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
এ পর্যন্ত ২৩ লাখ ৮০ হাজার মানুষ টিকা নিয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, এ মাসে ৫০ লাখ টিকা পাওয়ার কথা থাকলেও পেয়েছি ২০ লাখ। অর্থাৎ এখানে একটি ঘাটতি হয়ে গেল। এ বিষয়ে আমরা সিরামের ওপর চাপ প্রয়োগ করেছি। এখানকার যারা সাপ্লাইয়ার, তাড়াতাড়ি মেকাপ করার জন্যে তাদের ওপরেও আমরা চাপ প্রয়োগ করেছি।
সিরাম ইনস্টিটিউটও চাপের মধ্যে আছে জানিয়ে জাহিদ মালেক বলেন, ভারত সরকার এবং বিশ্বজোড়া চাপ আছে। এ ভ্যাকসিনটি বিভিন্ন দেশে যাচ্ছে ও চাহিদা রয়েছে। আমরা এ বিষয়ে এখন থেকে চিন্তা-ভাবনা শুরু করেছি।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, দেশে নতুন কিছু সাপ্লাইয়ার (টিকা সরবরাহের) আবেদন করেছে। সেই বিষয়েও আমরা চিন্তা-ভাবনা করছি। বিভিন্ন পর্যায়ের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা হচ্ছে। এটা সর্বোচ্চ পর্যায়ে আলোচনা করে আমরা সিদ্ধান্ত নেব। সামনে যতটুকু সরবরাহ হবে সেটার ওপরই আমাদের কার্যক্রম নির্ভর করবে।
গত ২৭ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে করোনার টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। এর পরদিন ২৮ জানুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল, কুয়েত-মৈত্রী হাসপাতাল, মুগদা জেনারেল হাসপাতাল ও বিএসএমএমইউতে পরীক্ষামূলকভাবে ৫৪১ জনকে টিকা দেয়া হয়। পরবর্তীতে ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে সারাদেশে গণটিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়।
ভয়েস টিভি/এমএইচ
সর্বশেষ সংবাদ