নিজের হুমকিদাতাকে জামিনে মুক্তি দিলেন জজ


নিজের হুমকি দাতাকে কারাগার থেকে জামিনে মুক্ত করেছেন সাতক্ষীরার সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ শেখ মফিজুর রহমান। ২৫ জানুয়ারি সোমবার কারাগার থেকে বাড়িতে ফেরেন হুমকিদাতা।
জামিনপ্রাপ্ত আসামি হলেন সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার যাদবপুর গ্রামের মনোরঞ্জন মণ্ডলের ছেলে গোবিন্দ কুমার মণ্ডল।
জানা গেছে, আসামি গোবিন্দ কুমার মণ্ডল ২০২০ সালের ৪ নভেম্বর ভুয়া সচিব সেজে সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ শেখ মফিজুর রহমানের ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বরে ফোন দিয়ে চাঁদা দাবিসহ হুমকি প্রদান করেন।
এ ঘটনায় জেলা ও দায়রা জজ আদালতের নাজির আব্দুল কাদের গাজী বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় গত বছরের ৩০ নভেম্বর রাতে শ্যামনগর থানা পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে জেলহাজতে পাঠায়। এরপর থেকে কারাগারেই ছিলেন গোবিন্দ মন্ডল।
সাতক্ষীরা আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর আব্দুল লতিফ জানান, জজকে হুমকি দেয়ার পর আসামির পক্ষে আমাদের আদালতের কোন আইনজীবী দাঁড়াননি। তবে আমাদের জজ সাহেব মানবিক মানুষ। তিনি নিজেই স্বপ্রণোদিত হয়ে সেই আসামিকে জামিনে মুক্ত করার ব্যবস্থা করেছেন।
লিগ্যাল এইডের মাধ্যমে আইনজীবী নিয়োগ করে নিজের হুমকিদাতা আসামিকে নিজেই জামিন দিয়ে কারাগার থেকে মুক্ত করেছেন। এমন ঘটনা নজিরবিহীন। গোবিন্দ মণ্ডলের জামিন পরবর্তী ব্যবস্থাগুলোও বিচারক নিজেই সম্পন্ন করেছেন।
তিনি বলেন, রোববার আদালতে শুনানীকালে আসামি নিজের ভুল স্বীকার করে ক্ষমা প্রার্থনা করায় জজ সাহেব মানবিক দিক বিবেচনা করে আসামীকে জামিন দিয়েছেন। আমরা মনে করি ওই আসামি তার ভুল শুধরে নিবেন।
ভয়েস টিভি/এমএইচ
জামিনপ্রাপ্ত আসামি হলেন সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার যাদবপুর গ্রামের মনোরঞ্জন মণ্ডলের ছেলে গোবিন্দ কুমার মণ্ডল।
জানা গেছে, আসামি গোবিন্দ কুমার মণ্ডল ২০২০ সালের ৪ নভেম্বর ভুয়া সচিব সেজে সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ শেখ মফিজুর রহমানের ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বরে ফোন দিয়ে চাঁদা দাবিসহ হুমকি প্রদান করেন।
এ ঘটনায় জেলা ও দায়রা জজ আদালতের নাজির আব্দুল কাদের গাজী বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় গত বছরের ৩০ নভেম্বর রাতে শ্যামনগর থানা পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে জেলহাজতে পাঠায়। এরপর থেকে কারাগারেই ছিলেন গোবিন্দ মন্ডল।
সাতক্ষীরা আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর আব্দুল লতিফ জানান, জজকে হুমকি দেয়ার পর আসামির পক্ষে আমাদের আদালতের কোন আইনজীবী দাঁড়াননি। তবে আমাদের জজ সাহেব মানবিক মানুষ। তিনি নিজেই স্বপ্রণোদিত হয়ে সেই আসামিকে জামিনে মুক্ত করার ব্যবস্থা করেছেন।
লিগ্যাল এইডের মাধ্যমে আইনজীবী নিয়োগ করে নিজের হুমকিদাতা আসামিকে নিজেই জামিন দিয়ে কারাগার থেকে মুক্ত করেছেন। এমন ঘটনা নজিরবিহীন। গোবিন্দ মণ্ডলের জামিন পরবর্তী ব্যবস্থাগুলোও বিচারক নিজেই সম্পন্ন করেছেন।
তিনি বলেন, রোববার আদালতে শুনানীকালে আসামি নিজের ভুল স্বীকার করে ক্ষমা প্রার্থনা করায় জজ সাহেব মানবিক দিক বিবেচনা করে আসামীকে জামিন দিয়েছেন। আমরা মনে করি ওই আসামি তার ভুল শুধরে নিবেন।
ভয়েস টিভি/এমএইচ
সর্বশেষ সংবাদ