ইঞ্জিনিয়ার থেকে ভারতসুন্দরী


প্রিয়ঙ্কা চোপড়াই তার অনুপ্রেরণা। আর সেই অনুপ্রেরণাকে পাথেয় করেই ‘মিস ইন্ডিয়া ওয়ার্ল্ড ২০২০’ হলেন মানসা বারাণসী। চলতি বছর ১০ ফেব্রুয়ারি একটি সৌন্দর্য প্রতিযোগিতা হয়। সেখানেই এই খেতাব জেতেন মানসা।
প্রিয়ঙ্কা চোপড়া যদি অনুপ্রেরণা হন, তার জীবনের সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তি হলেন মা, ঠাকুরমা এবং বোন। এক সাক্ষাত্কারে এমনটাই জানিয়েছেন মানসা।
জন্ম হায়দরাবাদে। শহরেরই এক ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ থেকে পড়াশোনা শেষ করে বর্তমানে ‘ফিনান্সিয়াল ইনফরমেশন এক্সচেঞ্জ অ্যানালিস্ট’ হিসেবে কাজ করছেন। অর্থনীতির জগৎকে নতুন নতুন ভাবে উন্মোচন করতেই আনন্দ মানসার।
ভাল লাগার বিষয়ের মধ্যে অর্থনীতি যদি তালিকার প্রথম দিকে থাকে, তার পরেই রয়েছে বই পড়া, নাচ, যোগ, এবং প্রকৃতি প্রেমের মতো বিষয় রয়েছে। শৈশব থেকেই লাজুক স্বভাবের। তাই নিজেকে ব্যক্ত করতে ভারতনট্যম এবং গানকেই বেছে নিয়েছেন তিনি।
এক সাক্ষাৎকারে মানসা বলেন, যারা সৌন্দর্য প্রতিযোগিতায় জিতেছেন, তাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পছন্দ প্রিয়ঙ্কা চোপড়াকে। কারণ ওর মধ্যে একটা নতুন কিছু করার তাগিদ রয়েছে। যা আমাকে অনুপ্রেরণা দেয়।
মানসা জানান, কখনও মডেলিংয়ের প্রতি তার আগ্রহ ছিল না। তিনি বলেন, আমি যে পরিবার থেকে উঠে এসেছি সেখানে এই পেশাক কখনওই উৎসাহের চোখে দেখা হয় না।
তিনি আরও বলেন, শৈশব থেকেই পড়াশোনায় ভালো। সব সময় পড়াশোনা নিয়েই মেতে থাকতাম। প্রথাগত পেশাগুলোকেই জীবনের লক্ষ্য করে এগোচ্ছিলাম।
কোনও কিছু শেখার প্রতি তার আগ্রহ প্রবল। ভারতনট্যম এবং গানের পাশাপাশি ইশারা ভাষাও শিখেছেন তিনি। মানসা জানিয়েছেন, হায়দরাবাদে ফিরে গিয়ে বিশ্ব সৌন্দর্য প্রতিযোগিতার জন্য নিজেকে তৈরি করবেন। আগামী দিনে এটাই তার লক্ষ্য।
সূত্র: আনন্দবাজার।
ভয়েস টিভি/এসএফ
প্রিয়ঙ্কা চোপড়া যদি অনুপ্রেরণা হন, তার জীবনের সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তি হলেন মা, ঠাকুরমা এবং বোন। এক সাক্ষাত্কারে এমনটাই জানিয়েছেন মানসা।
জন্ম হায়দরাবাদে। শহরেরই এক ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ থেকে পড়াশোনা শেষ করে বর্তমানে ‘ফিনান্সিয়াল ইনফরমেশন এক্সচেঞ্জ অ্যানালিস্ট’ হিসেবে কাজ করছেন। অর্থনীতির জগৎকে নতুন নতুন ভাবে উন্মোচন করতেই আনন্দ মানসার।
ভাল লাগার বিষয়ের মধ্যে অর্থনীতি যদি তালিকার প্রথম দিকে থাকে, তার পরেই রয়েছে বই পড়া, নাচ, যোগ, এবং প্রকৃতি প্রেমের মতো বিষয় রয়েছে। শৈশব থেকেই লাজুক স্বভাবের। তাই নিজেকে ব্যক্ত করতে ভারতনট্যম এবং গানকেই বেছে নিয়েছেন তিনি।

এক সাক্ষাৎকারে মানসা বলেন, যারা সৌন্দর্য প্রতিযোগিতায় জিতেছেন, তাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পছন্দ প্রিয়ঙ্কা চোপড়াকে। কারণ ওর মধ্যে একটা নতুন কিছু করার তাগিদ রয়েছে। যা আমাকে অনুপ্রেরণা দেয়।
মানসা জানান, কখনও মডেলিংয়ের প্রতি তার আগ্রহ ছিল না। তিনি বলেন, আমি যে পরিবার থেকে উঠে এসেছি সেখানে এই পেশাক কখনওই উৎসাহের চোখে দেখা হয় না।
তিনি আরও বলেন, শৈশব থেকেই পড়াশোনায় ভালো। সব সময় পড়াশোনা নিয়েই মেতে থাকতাম। প্রথাগত পেশাগুলোকেই জীবনের লক্ষ্য করে এগোচ্ছিলাম।
কোনও কিছু শেখার প্রতি তার আগ্রহ প্রবল। ভারতনট্যম এবং গানের পাশাপাশি ইশারা ভাষাও শিখেছেন তিনি। মানসা জানিয়েছেন, হায়দরাবাদে ফিরে গিয়ে বিশ্ব সৌন্দর্য প্রতিযোগিতার জন্য নিজেকে তৈরি করবেন। আগামী দিনে এটাই তার লক্ষ্য।
সূত্র: আনন্দবাজার।
ভয়েস টিভি/এসএফ
সর্বশেষ সংবাদ