বিছানায় দুই সন্তানের পাশে মায়ের লাশ, অস্ত্রসহ ছেলে আটক


সিলেটে বসত ঘরের বিছানায় পড়ে থাকা দুই সন্তানসহ মায়ের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁদের শরীরে ধারালো অস্ত্রের এলোপাতাড়ি আঘাতের চিহ্ন ছিল। মা-মেয়ের লাশের পাশে সাত বছরের এক শিশু ছুরিকাঘাতে আহত অবস্থায় কাতরাচ্ছিল। পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সেও মারা যায়।
বৃহস্পতিবার রাত ১২টার দিকে শহরতলির শাহপরান থানা এলাকার বিআইডিসি মহল্লার একটি বাড়িতে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে।
নিহত নারীর নাম রুবিয়া বেগম (৩০) ও তাঁর মেয়ের নাম মাহা বেগম (৯) ও ছেলের নাম তাহসিন (৭)। তাহসিন সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় বলে পুলিশ জানিয়েছে।
পুলিশ বলছে, প্রতিবেশীদের মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ ওই বাড়িতে যায়। লাশ উদ্ধার করার সময় ওই বাড়ি থেকে রক্তমাখা একটি ছোরাসহ এক কিশোরকে (১৭) আটক করা হয়েছে। ওই কিশোর নিহত নারীর সৎপুত্র। হত্যাকাণ্ডের সময় রুবিয়া বেগমের স্বামী আবদাল হোসেন (৪২) বাড়ির পাশেই মুদিদোকানে ছিলেন। তিনি মুদি ব্যবসায়ী।
শাহপরান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ আনিসুর রহমান জানান, পারিবারিক কলহের জের ধরে সৎমা-ভাই-বোনকে দা দিয়ে কুপিয়ে ও ছুরিকাঘাত করে কিশোর। ঘটনাস্থলে মা-মেয়ে মারা যান। দুজনের পুরো শরীরে এলোপাতাড়ি কোপ ও ছুরিকাঘাতের চিহ্ন রয়েছে। শয়নকক্ষের খাটের তোশকে আগুন ধরিয়ে বাইরে থেকে দরজা বন্ধ করে দেওয়ার সময় পুলিশ কিশোরকে আটক করেছে। মা-মেয়ের লাশ ময়নাতদন্তের জন্যে সিলেট মেডিকেল কলেজের মর্গে নেয়া হয়েছে।
ভয়েস টিভি/ডিএইচ
বৃহস্পতিবার রাত ১২টার দিকে শহরতলির শাহপরান থানা এলাকার বিআইডিসি মহল্লার একটি বাড়িতে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে।
নিহত নারীর নাম রুবিয়া বেগম (৩০) ও তাঁর মেয়ের নাম মাহা বেগম (৯) ও ছেলের নাম তাহসিন (৭)। তাহসিন সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় বলে পুলিশ জানিয়েছে।
পুলিশ বলছে, প্রতিবেশীদের মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ ওই বাড়িতে যায়। লাশ উদ্ধার করার সময় ওই বাড়ি থেকে রক্তমাখা একটি ছোরাসহ এক কিশোরকে (১৭) আটক করা হয়েছে। ওই কিশোর নিহত নারীর সৎপুত্র। হত্যাকাণ্ডের সময় রুবিয়া বেগমের স্বামী আবদাল হোসেন (৪২) বাড়ির পাশেই মুদিদোকানে ছিলেন। তিনি মুদি ব্যবসায়ী।
শাহপরান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ আনিসুর রহমান জানান, পারিবারিক কলহের জের ধরে সৎমা-ভাই-বোনকে দা দিয়ে কুপিয়ে ও ছুরিকাঘাত করে কিশোর। ঘটনাস্থলে মা-মেয়ে মারা যান। দুজনের পুরো শরীরে এলোপাতাড়ি কোপ ও ছুরিকাঘাতের চিহ্ন রয়েছে। শয়নকক্ষের খাটের তোশকে আগুন ধরিয়ে বাইরে থেকে দরজা বন্ধ করে দেওয়ার সময় পুলিশ কিশোরকে আটক করেছে। মা-মেয়ের লাশ ময়নাতদন্তের জন্যে সিলেট মেডিকেল কলেজের মর্গে নেয়া হয়েছে।
ভয়েস টিভি/ডিএইচ
সর্বশেষ সংবাদ