মিয়ানমারে সেনাবাহিনীর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা


মিয়ানমারে অভ্যুত্থানে জড়িত সেনাবাহিনীর কর্মকর্তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের এক নির্বাহী আদেশ ১০ ফেব্রুয়ারি বুধবার অনুমোদন দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এই নিষেধাজ্ঞা দেশটির সেনা কর্মকর্তা, তাদের পরিবারের সদস্য ও তাদের সঙ্গে জড়িত ব্যবসার ওপর কার্যকর হবে। গত মাসে দায়িত্ব নেয়ার পর এটি বাইডেনের প্রথমবার কোনো নিষেধাজ্ঞা আরোপের ঘটনা।
যুক্তরাষ্ট্রে মিয়ানমার সরকারের রাখা একশ কোটি ডলার অর্থ যেন সামরিক সরকার না পেতে পারে সে বিষয়েও পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে মার্কিন সরকার।
অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে গতকাল নেপিদোতে বিক্ষোভকারী এক নারী মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে যাওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্র থেকে এই নিষেধাজ্ঞার ঘোষনা এল।
অভ্যুত্থান পরিবর্তন করে অন সান সু চি কে মুক্তি দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বাইডেন।
বাইডেন বলেন, ‘বার্মার জনগণ তাদের কণ্ঠস্বর শোনাচ্ছে এবং বিশ্ব তা দেখছে।’ তিনি বলেন, ‘প্রতিবাদ বাড়ছে, যারা গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করতে চায় তাদের বিরুদ্ধে সহিংসতা অগ্রহণযোগ্য এবং আমরা এর বিরুদ্ধে সমালোচনা অব্যাহত রাখব।’
তিনি আরও বলেন, এ সপ্তাহে তার প্রশাসন অবরোধের প্রথম ধাপের লক্ষ্যগুলো চিহ্নিত করবে। যদিও রোহিঙ্গা মুসলিমদের ওপর সহিংসতার দায়ে ইতোমধ্যেই মিয়ানমারের কিছু সামরিক নেতাকে কালো তালিকাভুক্ত করে রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র।
বাইডেন বলেন, ‘আমরা কঠোরভাবে রফতানির ওপর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করব। মার্কিন যে সম্পদ বার্মা সরকারকে উপকৃত করে তা আমরা স্থগিত করতে যাচ্ছি। অন্যদিকে স্বাস্থ্য সেবা, সুশীল সমাজের দলগুলো ও অন্যান্য ক্ষেত্রে আমরা সহযোগিতার ব্যবস্থা করছি যেন বার্মার জনগণ সরাসরি উপকৃত হয়।’
ভয়েস টিভি/ডিএইচ
যুক্তরাষ্ট্রে মিয়ানমার সরকারের রাখা একশ কোটি ডলার অর্থ যেন সামরিক সরকার না পেতে পারে সে বিষয়েও পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে মার্কিন সরকার।
অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে গতকাল নেপিদোতে বিক্ষোভকারী এক নারী মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে যাওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্র থেকে এই নিষেধাজ্ঞার ঘোষনা এল।
অভ্যুত্থান পরিবর্তন করে অন সান সু চি কে মুক্তি দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বাইডেন।
বাইডেন বলেন, ‘বার্মার জনগণ তাদের কণ্ঠস্বর শোনাচ্ছে এবং বিশ্ব তা দেখছে।’ তিনি বলেন, ‘প্রতিবাদ বাড়ছে, যারা গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করতে চায় তাদের বিরুদ্ধে সহিংসতা অগ্রহণযোগ্য এবং আমরা এর বিরুদ্ধে সমালোচনা অব্যাহত রাখব।’
তিনি আরও বলেন, এ সপ্তাহে তার প্রশাসন অবরোধের প্রথম ধাপের লক্ষ্যগুলো চিহ্নিত করবে। যদিও রোহিঙ্গা মুসলিমদের ওপর সহিংসতার দায়ে ইতোমধ্যেই মিয়ানমারের কিছু সামরিক নেতাকে কালো তালিকাভুক্ত করে রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র।
বাইডেন বলেন, ‘আমরা কঠোরভাবে রফতানির ওপর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করব। মার্কিন যে সম্পদ বার্মা সরকারকে উপকৃত করে তা আমরা স্থগিত করতে যাচ্ছি। অন্যদিকে স্বাস্থ্য সেবা, সুশীল সমাজের দলগুলো ও অন্যান্য ক্ষেত্রে আমরা সহযোগিতার ব্যবস্থা করছি যেন বার্মার জনগণ সরাসরি উপকৃত হয়।’
ভয়েস টিভি/ডিএইচ
সর্বশেষ সংবাদ