মুজিববর্ষে বাড়ি পাচ্ছে দাগনভূঞার ১৫ পরিবার


মুজিববর্ষে নতুন ঘর পাচ্ছে ফেনীর দাগনভূঞার ১৫টি ভূমিহীন এবং গৃহহীন পরিবার। উপজেলার মাতুভূঞা, রাজাপুর ও পূর্বচন্দ্রপুর ইউনিয়নে যাদের জমি এবং ঘর নেই- স্থানীয় প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে তাদেরকে এসব ঘর দেয়া হচ্ছে।
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আশ্রয়ন প্রকল্পের আওতায় দাগনভূঞার ১৫টি গৃহহীন পরিবারকে নতুন ঘর নির্মাণ করে দেয়া হচ্ছে। এর মধ্যে ৭ নম্বর মাতুভূঞা ইউনিয়নে ৫টি, ২ নম্বর রাজাপুর ইউনিয়নে ৫টি, ৩ নম্বর পূর্বচন্দ্রপুর ইউনিয়নে ৫টি পরিবার। তারা ২ শতাংশ খাস জমির বন্দোবস্তসহ দুই কক্ষ বিশিষ্ট সেমিপাকার এসব নতুন ঘর পাচ্ছেন।
জানতে চাইলে দাগনভূঞা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাহিদা আক্তার তানিয়া বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী তথা মুজিববর্ষ উপলক্ষ্যে প্রথমপর্যায়ে দাগনভূঞা উপজেলার ৩টি ইউনিয়নে ভূমিহীন এবং গৃহহীন ১৫টি পরিবার ঘর পাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত উপহার জানুয়ারী মাসের দিকে ২ শতাংশ জমির কাগজপত্রসহ সেমিপাকা দুই কক্ষ বিশিষ্ট ঘর উপকারভোগীদের বুঝিয়ে দেয়া হবে।
তিনি বলেন, প্রতিটি ঘর নির্মাণে সরকারি বরাদ্দ ১ লাখ ৭১ হাজার টাকা। ইটের দেয়াল, কংক্রিটের মেঝে এবং টিনের ছাউনি দিয়ে তৈরি এসব সেমিপাকা ঘরে দুইটি শয়নকক্ষ, একটি খোলা বারান্দা, একটি রান্না ঘর এবং একটি শৌচাগার থাকবে। পর্যায়ক্রমে দাগনভূঞায় আরও ৪৮টি ঘর নির্মাণ করা হবে বলে তিনি জানান।
ভয়েস টিভি/এসএফ
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আশ্রয়ন প্রকল্পের আওতায় দাগনভূঞার ১৫টি গৃহহীন পরিবারকে নতুন ঘর নির্মাণ করে দেয়া হচ্ছে। এর মধ্যে ৭ নম্বর মাতুভূঞা ইউনিয়নে ৫টি, ২ নম্বর রাজাপুর ইউনিয়নে ৫টি, ৩ নম্বর পূর্বচন্দ্রপুর ইউনিয়নে ৫টি পরিবার। তারা ২ শতাংশ খাস জমির বন্দোবস্তসহ দুই কক্ষ বিশিষ্ট সেমিপাকার এসব নতুন ঘর পাচ্ছেন।
জানতে চাইলে দাগনভূঞা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাহিদা আক্তার তানিয়া বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী তথা মুজিববর্ষ উপলক্ষ্যে প্রথমপর্যায়ে দাগনভূঞা উপজেলার ৩টি ইউনিয়নে ভূমিহীন এবং গৃহহীন ১৫টি পরিবার ঘর পাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত উপহার জানুয়ারী মাসের দিকে ২ শতাংশ জমির কাগজপত্রসহ সেমিপাকা দুই কক্ষ বিশিষ্ট ঘর উপকারভোগীদের বুঝিয়ে দেয়া হবে।
তিনি বলেন, প্রতিটি ঘর নির্মাণে সরকারি বরাদ্দ ১ লাখ ৭১ হাজার টাকা। ইটের দেয়াল, কংক্রিটের মেঝে এবং টিনের ছাউনি দিয়ে তৈরি এসব সেমিপাকা ঘরে দুইটি শয়নকক্ষ, একটি খোলা বারান্দা, একটি রান্না ঘর এবং একটি শৌচাগার থাকবে। পর্যায়ক্রমে দাগনভূঞায় আরও ৪৮টি ঘর নির্মাণ করা হবে বলে তিনি জানান।
ভয়েস টিভি/এসএফ
সর্বশেষ সংবাদ