মোবাইল ব্যবহার করায় শিশুকে পিটিয়ে হাসপাতালে পাঠাল মাদ্রাসা শিক্ষক


পাবনার বেড়া উপজেলায় মোবাইল ফোন ব্যবহার করায় এক শিক্ষার্থীকে পিটিয়ে আহত করার ঘটনায় মো. রহমত উল্লাহ (৩০) নামে এক মাদ্রাসা শিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
২ ফেব্রুয়ারি বুধবার বেড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অরবিন্দ সরকার জানান, গ্রেপ্তার মো. রহমত উল্লাহ (৩০) বেড়া পৌর এলাকার বৃশালিখা মহল্লার রহিমা খাতুন মদিনাতুল উলুম নুরানি হাফিজিয়া মাদ্রাসার সুপার। গত সোমবার রাতে শয়ন কক্ষে মোবাইল ব্যবহার করায় শিহাব হোসেন (১৩) নামে এক শিক্ষার্থীকে বেত দিয়ে পিটুনি দেন মাদ্রাসার সুপার। পরে আহত অবস্থায় শিহাবকে বেড়া হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
শিহাবের শরীরে বেতের আঘাতের একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। পরে অভিযুক্ত মাদ্রাসা সুপারের বিরুদ্ধে আহত শিশুর দাদা বাদি হয়ে বেড়া মডেল থানায় একটি শিশু নির্যাতন আইন মামলা করেন।
ওসি জানান, গতকাল মঙ্গলবার রাতে অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত মাদ্রাসা সুপারকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ দুপুরে তাকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
ভয়েস টিভি/এসএফ
২ ফেব্রুয়ারি বুধবার বেড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অরবিন্দ সরকার জানান, গ্রেপ্তার মো. রহমত উল্লাহ (৩০) বেড়া পৌর এলাকার বৃশালিখা মহল্লার রহিমা খাতুন মদিনাতুল উলুম নুরানি হাফিজিয়া মাদ্রাসার সুপার। গত সোমবার রাতে শয়ন কক্ষে মোবাইল ব্যবহার করায় শিহাব হোসেন (১৩) নামে এক শিক্ষার্থীকে বেত দিয়ে পিটুনি দেন মাদ্রাসার সুপার। পরে আহত অবস্থায় শিহাবকে বেড়া হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
শিহাবের শরীরে বেতের আঘাতের একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। পরে অভিযুক্ত মাদ্রাসা সুপারের বিরুদ্ধে আহত শিশুর দাদা বাদি হয়ে বেড়া মডেল থানায় একটি শিশু নির্যাতন আইন মামলা করেন।
ওসি জানান, গতকাল মঙ্গলবার রাতে অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত মাদ্রাসা সুপারকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ দুপুরে তাকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
ভয়েস টিভি/এসএফ
সর্বশেষ সংবাদ