উত্তরাঞ্চলের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক


জয়পুরহাটে ভয়াবহ বাস-ট্রেন সংঘর্ষের ৮ঘণ্টা পর উত্তরাঞ্চলের সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়েছে। ১৯ ডিসেম্বর শনিবার সকাল ৭টার দিকে সদরের পুরানাপৈল রেলক্রসিং এ দুর্ঘটনার পর ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
জিআরপি সৈয়দপুরের এসআরপি সিদ্দিকী তানজিরুল রহমান বলেন, রেল যোগাযোগ বন্ধ থাকার পরে দুপুর পৌনে ৩টার দিকে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক করা হয়েছে।
এ দুর্ঘটনায় ১২ জন নিহত ও অন্তত ১০জন আহত হয়। এর মধ্যে গুরুতর আহত পাঁচজনকে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।
জেলা প্রশাসক পক্ষে থেকে নিহতদের দাফন-কাফনের ব্যবস্থা ও আহতদের চিকিৎসার সহযোগিতা করা হচ্ছে।
ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, পার্বতীপুর থেকে ছেড়ে আসা উত্তরা ট্রেনটি রাজশাহীতে যাচ্ছিল।
অপরদিকে জয়পুরহাট থেকে হিলি যাওয়ার পথে পুরানাপৈল রেলগেটে লাইনের উপর বাসটি ওঠামাত্রই ট্রেনটির মুখোমুখি ধাক্কায় এ মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে।
রেল ক্রসিং গেট না নামানোর কারণে এ মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
নিহত ১২ জনের মধ্যে বাসটির হেলপারের পরিচয় পাওয়া যায়নি। ওই ১১জন হলেন, শহরের চিত্রাপাড়ার মৃত মোণ্ডা আলীর ছেলে রেজাউল করিম (৬০), জেলার পাঁচবিবির আটুল গ্রামের আলতাব হোসেনের দুই ছেলে সানোয়ার হোসেন বাবু (৩০), আরিফুর রহমান রাব্বি (১৮), আটাপাড়ার মৃত মোশারফ হোসেনের ছেলে মঞ্জুরুল ইসলাম নাসিম (২৮), সদরের হিচমী দক্ষিনপাড়ার মৃত মানিক হোসেনের ছেলে রমজান আলী (৩৬), কুঠিবাড়ীর শরিফুল ইসলামের ছেলে আ. লতিফ (২৯), আক্কেলপুরের চকবিলা গ্রামের দুদু কাজির ছেলে সাজু মিয়া (২৬), ক্ষেতলালের ইটাখোলার মংলার ছেলে সুমন (৩৫), নওগাঁর রানীগগরের বিজয়কান্দির গ্রামের গোড়া মিয়ার ছেলে বাবু (৫৫), টাঙ্গাইলের ভূয়াপুরের মাটিকাটা গ্রামের মৃত শুকুর আলীর ছেলে জুলহাস (৬০)।
জেলা প্রশাসক মো. শরীফুল ইসলাম বলেন, এখন পর্যন্ত ১২টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। রেলওয়ের জিআরপি পুলিশকে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। স্থানীয় পুলিশ, প্রশাসন এবং ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে উদ্ধার তৎপরতা চালাচ্ছেন।
আরও পড়ুন : গেটম্যান ঘুমিয়ে থাকায় জয়পুরহাটে ট্রেন-বাস সংঘর্ষ, নিহত ১২
ভয়েস টিভি/এমএইচ
জিআরপি সৈয়দপুরের এসআরপি সিদ্দিকী তানজিরুল রহমান বলেন, রেল যোগাযোগ বন্ধ থাকার পরে দুপুর পৌনে ৩টার দিকে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক করা হয়েছে।
এ দুর্ঘটনায় ১২ জন নিহত ও অন্তত ১০জন আহত হয়। এর মধ্যে গুরুতর আহত পাঁচজনকে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।
জেলা প্রশাসক পক্ষে থেকে নিহতদের দাফন-কাফনের ব্যবস্থা ও আহতদের চিকিৎসার সহযোগিতা করা হচ্ছে।
ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, পার্বতীপুর থেকে ছেড়ে আসা উত্তরা ট্রেনটি রাজশাহীতে যাচ্ছিল।
অপরদিকে জয়পুরহাট থেকে হিলি যাওয়ার পথে পুরানাপৈল রেলগেটে লাইনের উপর বাসটি ওঠামাত্রই ট্রেনটির মুখোমুখি ধাক্কায় এ মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে।
রেল ক্রসিং গেট না নামানোর কারণে এ মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
নিহত ১২ জনের মধ্যে বাসটির হেলপারের পরিচয় পাওয়া যায়নি। ওই ১১জন হলেন, শহরের চিত্রাপাড়ার মৃত মোণ্ডা আলীর ছেলে রেজাউল করিম (৬০), জেলার পাঁচবিবির আটুল গ্রামের আলতাব হোসেনের দুই ছেলে সানোয়ার হোসেন বাবু (৩০), আরিফুর রহমান রাব্বি (১৮), আটাপাড়ার মৃত মোশারফ হোসেনের ছেলে মঞ্জুরুল ইসলাম নাসিম (২৮), সদরের হিচমী দক্ষিনপাড়ার মৃত মানিক হোসেনের ছেলে রমজান আলী (৩৬), কুঠিবাড়ীর শরিফুল ইসলামের ছেলে আ. লতিফ (২৯), আক্কেলপুরের চকবিলা গ্রামের দুদু কাজির ছেলে সাজু মিয়া (২৬), ক্ষেতলালের ইটাখোলার মংলার ছেলে সুমন (৩৫), নওগাঁর রানীগগরের বিজয়কান্দির গ্রামের গোড়া মিয়ার ছেলে বাবু (৫৫), টাঙ্গাইলের ভূয়াপুরের মাটিকাটা গ্রামের মৃত শুকুর আলীর ছেলে জুলহাস (৬০)।
জেলা প্রশাসক মো. শরীফুল ইসলাম বলেন, এখন পর্যন্ত ১২টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। রেলওয়ের জিআরপি পুলিশকে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। স্থানীয় পুলিশ, প্রশাসন এবং ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে উদ্ধার তৎপরতা চালাচ্ছেন।
আরও পড়ুন : গেটম্যান ঘুমিয়ে থাকায় জয়পুরহাটে ট্রেন-বাস সংঘর্ষ, নিহত ১২
ভয়েস টিভি/এমএইচ
সর্বশেষ সংবাদ