জিততে হলে রানের পাহাড় ডিঙাতে হবে বাংলাদেশকে


শুরুতেই উইকেট হারিয়েছিল নিউজিল্যান্ড। মার্টিন গাপটিলও ফিরেছিলেন দ্রুতই। কিন্তু আবারও সেই ডেভন কনওয়ে। ওয়ানডে সিরিজে তাণ্ডব চালানোর পর টি-টোয়েন্টিতেও একই চেহারায় অবতীর্ণ হলেন তিনি। এবার সেঞ্চুরি করতে না পারলেও একেবারে কাছাকাছি চলে গেছেন এবং তার ঝড়ো ব্যাটিংয়ের ওপর ভর করে বাংলাদেশের সামনে ২১১ রানের বিশাল লক্ষ্য দাঁড় করিয়ে দিয়েছে স্বাগতিক নিউজিল্যান্ড। এখন বাংলাদেশকে জিততে হলে এই বিশাল রানের পাহাড় ডিঙাতে হবে।
শুরুতেই উইকেট হারানোর ধাক্কা সামলানোর জন্য অনেকেই ছিলেন নিউজিল্যান্ডের। ছিলেন মার্টিন গাপটিল। তিনি সামলালেনও। ২৭ বলে ৩৫ রানের দারুণ একটা ইনিংস খেলে বড় কিছুর স্বপ্নই দেখছিলেন। কিন্তু আবারও সেই নাসুম আহমেদ। তার বলে তুলে মারতে গিয়ে লং অফে সৌম্য সরকারের হাতে ধরা পড়লেন তিনি। নিউজিল্যান্ডের সংগ্রহ তখন ৬.৫ ওভারে ৫৩ রান।
২ উইকেট তুলে নেয়ার পর নিউজিল্যান্ডের ওপর চাপ তৈরি করার সুযোগ ছিল বাংলাদেশের। কিন্তু সেটি হয়নি। ডেভন কনওয়ে আর উইল ইয়ং দাঁড়িয়ে পড়লেন। তৃতীয় উইকেট জুটিতে এ দুজন তুললেন ৬০ বলে ১০৫ রান। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এমন একটা জুটি হয়ে গেলে বোলিং করা দলের আর কী করার থাকে। বাংলাদেশেরও কিছু থাকল না। একেবারে হিসেব করে বাংলাদেশের বোলারদের হ্যামিল্টনের সিডন পার্কের এদিক-ওদিক নিয়ে ফেললেন কনওয়ে আর ইয়ং। অভিষিক্ত বাঁ হাতি পেসার শরিফুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমান, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, শেখ মেহেদী হাসান কিংবা নাসুম- বাদ যাননি কেউই। তবে ঝড়টা গেছে মূলত শরিফুল, সাইফউদ্দিন আর মোস্তাফিজের ওপর দিয়েই। শরিফুলের ওভারপ্রতি রান খরচের হার ১২.৫০, সাইফউদ্দিনের ১০.৭৫, মোস্তাফিজের ১২.০০ আর মেহেদীর ৯.২৫। রান দেয়ার এই হারই বলে দেয় কনওয়েদের সামনে কতটা অসহায় ছিলেন তারা। নাসুম ছিলেন সেরা বোলার ৪ ওভারে ৩০ রান দিয়ে ২ উইকেট তার। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে একমাত্র তাকেই যা একটু সমীহ করেছেন কিউই ব্যাটসম্যানরা।
কনওয়ে ৫২ বলে ৯২ রান করে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন। ১১টি চার আর ৩টি ছক্কা ছিল তাঁর ইনিংসে। আক্ষেপ হতে পার, সেঞ্চুরি করতে পারলেন না বলে। ইয়ং ৩০ বলে ৫৩ রান করেন। তিনি মেরেছেন ২টি চার ও চারটি ছক্কা। তাঁকে ফিরিয়েছেন মেহেদী হাসান, আফিফের ক্যাচে। শেষ দিকে গ্লেন ফিলিপস ১০ বলে ২৪ রান করে। ইয়ংকে আউট করেও শান্তি পায়নি বাংলাদেশ। ফিলিপস আর কনওয়ের চতুর্থ উইকেট জুটিটিতে ২০ বলে এসেছে ৫২ রান। ফিলিপস ৩টি বাউন্ডারি আর একটি ছক্কায় তার ইনিংসটি সাজান।
সাকিব আল হাসান তো নেই-ই। ওয়ানডের পর দেশে ফিরে গেছেন তামিম ইকবাল। কাঁধের চোটে নেই মুশফিকুর রহিমও। আজ মাহমুদউল্লাহর বড় ভরসা সৌম্য সরকার, লিটন দাসরাই। তাঁরা কতদূর কী করতে পারবেন, সেটি অবশ্য সময়ই বলে দেবে।
ভয়েস টিভি/এসএফ
শুরুতেই উইকেট হারানোর ধাক্কা সামলানোর জন্য অনেকেই ছিলেন নিউজিল্যান্ডের। ছিলেন মার্টিন গাপটিল। তিনি সামলালেনও। ২৭ বলে ৩৫ রানের দারুণ একটা ইনিংস খেলে বড় কিছুর স্বপ্নই দেখছিলেন। কিন্তু আবারও সেই নাসুম আহমেদ। তার বলে তুলে মারতে গিয়ে লং অফে সৌম্য সরকারের হাতে ধরা পড়লেন তিনি। নিউজিল্যান্ডের সংগ্রহ তখন ৬.৫ ওভারে ৫৩ রান।
২ উইকেট তুলে নেয়ার পর নিউজিল্যান্ডের ওপর চাপ তৈরি করার সুযোগ ছিল বাংলাদেশের। কিন্তু সেটি হয়নি। ডেভন কনওয়ে আর উইল ইয়ং দাঁড়িয়ে পড়লেন। তৃতীয় উইকেট জুটিতে এ দুজন তুললেন ৬০ বলে ১০৫ রান। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এমন একটা জুটি হয়ে গেলে বোলিং করা দলের আর কী করার থাকে। বাংলাদেশেরও কিছু থাকল না। একেবারে হিসেব করে বাংলাদেশের বোলারদের হ্যামিল্টনের সিডন পার্কের এদিক-ওদিক নিয়ে ফেললেন কনওয়ে আর ইয়ং। অভিষিক্ত বাঁ হাতি পেসার শরিফুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমান, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, শেখ মেহেদী হাসান কিংবা নাসুম- বাদ যাননি কেউই। তবে ঝড়টা গেছে মূলত শরিফুল, সাইফউদ্দিন আর মোস্তাফিজের ওপর দিয়েই। শরিফুলের ওভারপ্রতি রান খরচের হার ১২.৫০, সাইফউদ্দিনের ১০.৭৫, মোস্তাফিজের ১২.০০ আর মেহেদীর ৯.২৫। রান দেয়ার এই হারই বলে দেয় কনওয়েদের সামনে কতটা অসহায় ছিলেন তারা। নাসুম ছিলেন সেরা বোলার ৪ ওভারে ৩০ রান দিয়ে ২ উইকেট তার। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে একমাত্র তাকেই যা একটু সমীহ করেছেন কিউই ব্যাটসম্যানরা।
কনওয়ে ৫২ বলে ৯২ রান করে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন। ১১টি চার আর ৩টি ছক্কা ছিল তাঁর ইনিংসে। আক্ষেপ হতে পার, সেঞ্চুরি করতে পারলেন না বলে। ইয়ং ৩০ বলে ৫৩ রান করেন। তিনি মেরেছেন ২টি চার ও চারটি ছক্কা। তাঁকে ফিরিয়েছেন মেহেদী হাসান, আফিফের ক্যাচে। শেষ দিকে গ্লেন ফিলিপস ১০ বলে ২৪ রান করে। ইয়ংকে আউট করেও শান্তি পায়নি বাংলাদেশ। ফিলিপস আর কনওয়ের চতুর্থ উইকেট জুটিটিতে ২০ বলে এসেছে ৫২ রান। ফিলিপস ৩টি বাউন্ডারি আর একটি ছক্কায় তার ইনিংসটি সাজান।
সাকিব আল হাসান তো নেই-ই। ওয়ানডের পর দেশে ফিরে গেছেন তামিম ইকবাল। কাঁধের চোটে নেই মুশফিকুর রহিমও। আজ মাহমুদউল্লাহর বড় ভরসা সৌম্য সরকার, লিটন দাসরাই। তাঁরা কতদূর কী করতে পারবেন, সেটি অবশ্য সময়ই বলে দেবে।
ভয়েস টিভি/এসএফ
সর্বশেষ সংবাদ