আরও কয়েক দিন থাকবে শৈত্যপ্রবাহ


বাংলাদেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। যা আরও কয়েকদিন চলবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।
১৯ ডিসেম্বর শনিবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে কুড়িগ্রামের রাজারহাটে ৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল এর দ্বিগুণ ১৩.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
চলতি মৌসুমের প্রথম শৈত্যপ্রবাহ ১৮ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়। সেদিন তাপমাত্রা ৯ ডিগ্রিতে নেমেছিল তেঁতুলিয়ায়।
জ্যেষ্ঠ আবহাওয়াবিদ বজলুর রশীদ বলেন, রংপুর, রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগে এবং টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, শ্রীমঙ্গল, যশোর, কুষ্টিয়া ও বরিশালে মৃদু থেকে মাঝারী ধরনের শৈত্য প্রবাহ বয়ে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, দুয়েকদিন এমন আবহাওয়া বিরাজ করবে। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা হয়তো আর নামবে না। দুয়েকদিন পর তাপমাত্রা বাড়তে থাকবে।
একই কথা জানালেন আবহাওয়া অধিদফতরের আবহাওয়াবিদ রুহুল কুদ্দুস। তিনি বলেন, আগামী আরও দুই-একদিন এইরকম ঠাণ্ডা আবহাওয়া থাকবে। এরপর থেকে আবার বাড়তে শুরু করবে।
বিশাল এলাকা জুড়ে তাপমাত্রা ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে নেমে এলে আবহাওয়াবিদরা তাকে বলেন মৃদু শৈপ্রবাহ। থার্মোমিটারের পারদ ৬ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে নেমে এলে তাকে মাঝারি এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ থেকে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে হলে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে বলে ধরা হয়।
রংপুর, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, ময়মনসিংহ অঞ্চলের অধিকাংশ জায়গায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮-৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে বিরাজ করছে।
আবহাওয়াবিদ বজলুর রশীদ বলেন, বিরাজমান শৈত্যপ্রবাহ তীব্র হওয়ার শঙ্কা নেই। তবে চলতি মাসে আরেক দফা শৈত্যবাহ বয়ে যেতে পারে।২৫/২৬ ডিসেম্বরের পরে ফের তাপমাত্রা কমতে পারে। এ সময় দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে চলতি মৌসুমের দ্বিতীয় দফা শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।
পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, শেষ রাত থেকে সকাল অবধি সারাদেশে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
ময়মনসিংহ, রাজশাহী ও রংপুর বিভাগ এবং টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, শ্রীমঙ্গল, যশোর, কুষ্টিয়া, বরিশাল ও ভোলা অঞ্চলের বিরাজমান শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে।
খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও কমার আভাস রয়েছে।
ভয়েস টিভি/এসএফ
১৯ ডিসেম্বর শনিবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে কুড়িগ্রামের রাজারহাটে ৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল এর দ্বিগুণ ১৩.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
চলতি মৌসুমের প্রথম শৈত্যপ্রবাহ ১৮ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়। সেদিন তাপমাত্রা ৯ ডিগ্রিতে নেমেছিল তেঁতুলিয়ায়।
জ্যেষ্ঠ আবহাওয়াবিদ বজলুর রশীদ বলেন, রংপুর, রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগে এবং টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, শ্রীমঙ্গল, যশোর, কুষ্টিয়া ও বরিশালে মৃদু থেকে মাঝারী ধরনের শৈত্য প্রবাহ বয়ে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, দুয়েকদিন এমন আবহাওয়া বিরাজ করবে। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা হয়তো আর নামবে না। দুয়েকদিন পর তাপমাত্রা বাড়তে থাকবে।
একই কথা জানালেন আবহাওয়া অধিদফতরের আবহাওয়াবিদ রুহুল কুদ্দুস। তিনি বলেন, আগামী আরও দুই-একদিন এইরকম ঠাণ্ডা আবহাওয়া থাকবে। এরপর থেকে আবার বাড়তে শুরু করবে।
বিশাল এলাকা জুড়ে তাপমাত্রা ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে নেমে এলে আবহাওয়াবিদরা তাকে বলেন মৃদু শৈপ্রবাহ। থার্মোমিটারের পারদ ৬ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে নেমে এলে তাকে মাঝারি এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ থেকে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে হলে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে বলে ধরা হয়।
রংপুর, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, ময়মনসিংহ অঞ্চলের অধিকাংশ জায়গায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮-৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে বিরাজ করছে।
আবহাওয়াবিদ বজলুর রশীদ বলেন, বিরাজমান শৈত্যপ্রবাহ তীব্র হওয়ার শঙ্কা নেই। তবে চলতি মাসে আরেক দফা শৈত্যবাহ বয়ে যেতে পারে।২৫/২৬ ডিসেম্বরের পরে ফের তাপমাত্রা কমতে পারে। এ সময় দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে চলতি মৌসুমের দ্বিতীয় দফা শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।
পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, শেষ রাত থেকে সকাল অবধি সারাদেশে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
ময়মনসিংহ, রাজশাহী ও রংপুর বিভাগ এবং টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, শ্রীমঙ্গল, যশোর, কুষ্টিয়া, বরিশাল ও ভোলা অঞ্চলের বিরাজমান শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে।
খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও কমার আভাস রয়েছে।
ভয়েস টিভি/এসএফ
সর্বশেষ সংবাদ