শ্যামনগরে কাঁকড়া ব্যবসায়ীর ১০ লাখ টাকা লুট


সাতক্ষীরার শ্যামনগরে রাতের খাবারের সঙ্গে চেতনানাশক দ্রব্য মিশিয়ে কাঁকড়া ব্যবসায়ী বিকাশ মণ্ডলের নগদ অর্থ ও স্বর্ণালঙ্কারসহ ১০ লাখ টাকার মালামাল লুট করেছে দুর্বৃত্তরা। ১১ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার রাত ৩টার দিকে উপজেলার পূর্ব দূর্গাবাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় বিকাশ মণ্ডল, তার স্ত্রী লক্ষী রানী মণ্ডল ও মেয়ে নিবেদিতা মণ্ডল গুরুত্বর অসুস্থ অবস্থায় শ্যামনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
পরিবারের সদস্য সৌভিক ও সঞ্জীব জানান, রাতের খাবার শেষে সবাই ঘুমিয়ে পড়েন। এক পর্যায়ে খাদ্যে বিষক্রিয়ায় সবাই অচেতন হয়ে পড়েন। এ সুযোগে দুর্বৃত্তরা ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে আলমারিতে রক্ষিত কাঁকড়া বিক্রয়ের নগদ সাত লাখ টাকা ও পাঁচ ভরি স্বর্ণালঙ্কার লুট করে।
তারা আরও জানান, তাদের বাসা থেকে রান্নাঘর দূরে হওয়ায় খাওয়ার আগে সেখান থেকে খাবার নিয়ে আসা হয়। রান্না করে রাখা খাবারের সঙ্গে কেউ গোপনে চেতনানাশক দ্রব্য মিশিয়ে দিয়েছিল। এই দুর্বৃত্তরাই মালামাল লুট করে বলে ধারণা করছেন তারা।
শুক্রবার সকালে এলাকাবাসী বিষয়টি বুঝতে পাওয়ার পর তাদের দ্রুত উদ্ধার করে শ্যামনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
শ্যামনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক ডা. পলাশ জানান, খাবারের সাথে চেতনানাশক দ্রব্য মেশানো ছিল। যার ফলে তারা অচেতন হয়ে যান। বর্তমানে তারা সবাই শঙ্কামুক্ত।
শ্যামনগর থানার অফিসার ইনচার্জ নাজমুল হুদা বলেন, ঘটনা সম্পর্কে জেনেছি। এ বিষয়ে অভিযোগ পেলে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ভয়েস টিভি/এমএইচ
এ ঘটনায় বিকাশ মণ্ডল, তার স্ত্রী লক্ষী রানী মণ্ডল ও মেয়ে নিবেদিতা মণ্ডল গুরুত্বর অসুস্থ অবস্থায় শ্যামনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
পরিবারের সদস্য সৌভিক ও সঞ্জীব জানান, রাতের খাবার শেষে সবাই ঘুমিয়ে পড়েন। এক পর্যায়ে খাদ্যে বিষক্রিয়ায় সবাই অচেতন হয়ে পড়েন। এ সুযোগে দুর্বৃত্তরা ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে আলমারিতে রক্ষিত কাঁকড়া বিক্রয়ের নগদ সাত লাখ টাকা ও পাঁচ ভরি স্বর্ণালঙ্কার লুট করে।
তারা আরও জানান, তাদের বাসা থেকে রান্নাঘর দূরে হওয়ায় খাওয়ার আগে সেখান থেকে খাবার নিয়ে আসা হয়। রান্না করে রাখা খাবারের সঙ্গে কেউ গোপনে চেতনানাশক দ্রব্য মিশিয়ে দিয়েছিল। এই দুর্বৃত্তরাই মালামাল লুট করে বলে ধারণা করছেন তারা।
শুক্রবার সকালে এলাকাবাসী বিষয়টি বুঝতে পাওয়ার পর তাদের দ্রুত উদ্ধার করে শ্যামনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
শ্যামনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক ডা. পলাশ জানান, খাবারের সাথে চেতনানাশক দ্রব্য মেশানো ছিল। যার ফলে তারা অচেতন হয়ে যান। বর্তমানে তারা সবাই শঙ্কামুক্ত।
শ্যামনগর থানার অফিসার ইনচার্জ নাজমুল হুদা বলেন, ঘটনা সম্পর্কে জেনেছি। এ বিষয়ে অভিযোগ পেলে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ভয়েস টিভি/এমএইচ
সর্বশেষ সংবাদ