সুই-সুতোর বুননে সফল উদ্যোক্তা মর্জিনা


সুই-সুতোর বুননে নকশিকাঁথা, শাল ও শাড়িতে চিত্র ফুটিয়ে তুলেই তিনি এখন সফল উদ্যোক্তা। শুরুটা ছিল সহায়তার লাখ টাকায়। এখন তারই অধীনে কাজ করেন সাড়ে তিন শ নারী কর্মী। বলছিলাম কুড়িগ্রামের সফল নারী উদ্যোক্তা মর্জিনা বেগমের কথা।
তিনি জানান, জেলা শহর থেকে ২৬ কিলোমিটার দক্ষিণে উলিপুর উপজেলায় অবস্থিত ‘তবকপুর মহিলা উন্নয়ন সমিতি’। ১৯৯৬ সালে বিসিক থেকে পাওয়া ১ লাখ টাকা সহায়তায় সংগঠনটি খুলেছিলেন মর্জিনা বেগম। কিন্তু এরপর অনেকবার পুঁজি সংকটে থমকে গেলেও থেমে থাকেননি তিনি। শুরু করেন নকশি কাঁথা তৈরির কাজ। ২০১৯ সালে এশিয়া ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় অর্ডার পান বেঙ্গল ক্রাফটের। সেখানে এক বছর কাজ করার পর করোনার কারণে বন্ধ হয়ে যায় অর্ডার। পরে ২০২০ সালে ফ্রেন্ডশিপ বাংলাদেশের সঙ্গে নতুন করে চুক্তি হয়। এখন তাদের সঙ্গেই দীর্ঘমেয়াদে কাজ করছেন।
এছাড়াও বিভিন্ন মেলায় পণ্য নিয়ে অংশগ্রহণ করেন তিনি। বর্তমানে তার কারখানায় নানা ধরনের দৃষ্টিনন্দন হাতের কাজ করেন নারী কর্মীরা।
মর্জিনা বেগমের এ কাজের মাধ্যমে নারীদের জন্য সৃষ্টি হয়েছে নতুন কর্মসংস্থান। বর্তমানে সেখানে ৩৬০ জন নারী কাজ করছেন।
সরকারি বেসরকারি সহায়তায় মর্জিনা বেগমের মতো অন্যরাও সাবলম্বী হতে পারেন এমন আশা বিসিক জেলা কার্যালয়ের উপ-ব্যবস্থাপকের।
তার দাবি, বিসিকের পাশাপাশি অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠান এসব ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের পাশে দাঁড়ালে এ শিল্পের ব্যাপক প্রসার ঘটবে। নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে সেই সঙ্গে জাতীয় অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখতে পারবে।
ভয়েস টিভি/এসএফ
তিনি জানান, জেলা শহর থেকে ২৬ কিলোমিটার দক্ষিণে উলিপুর উপজেলায় অবস্থিত ‘তবকপুর মহিলা উন্নয়ন সমিতি’। ১৯৯৬ সালে বিসিক থেকে পাওয়া ১ লাখ টাকা সহায়তায় সংগঠনটি খুলেছিলেন মর্জিনা বেগম। কিন্তু এরপর অনেকবার পুঁজি সংকটে থমকে গেলেও থেমে থাকেননি তিনি। শুরু করেন নকশি কাঁথা তৈরির কাজ। ২০১৯ সালে এশিয়া ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় অর্ডার পান বেঙ্গল ক্রাফটের। সেখানে এক বছর কাজ করার পর করোনার কারণে বন্ধ হয়ে যায় অর্ডার। পরে ২০২০ সালে ফ্রেন্ডশিপ বাংলাদেশের সঙ্গে নতুন করে চুক্তি হয়। এখন তাদের সঙ্গেই দীর্ঘমেয়াদে কাজ করছেন।
এছাড়াও বিভিন্ন মেলায় পণ্য নিয়ে অংশগ্রহণ করেন তিনি। বর্তমানে তার কারখানায় নানা ধরনের দৃষ্টিনন্দন হাতের কাজ করেন নারী কর্মীরা।
মর্জিনা বেগমের এ কাজের মাধ্যমে নারীদের জন্য সৃষ্টি হয়েছে নতুন কর্মসংস্থান। বর্তমানে সেখানে ৩৬০ জন নারী কাজ করছেন।
সরকারি বেসরকারি সহায়তায় মর্জিনা বেগমের মতো অন্যরাও সাবলম্বী হতে পারেন এমন আশা বিসিক জেলা কার্যালয়ের উপ-ব্যবস্থাপকের।
তার দাবি, বিসিকের পাশাপাশি অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠান এসব ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের পাশে দাঁড়ালে এ শিল্পের ব্যাপক প্রসার ঘটবে। নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে সেই সঙ্গে জাতীয় অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখতে পারবে।
ভয়েস টিভি/এসএফ
সর্বশেষ সংবাদ