করোনার ‘ভয়াবহ’ পরিস্থিতিতে সুজানগর পৌরসভায় চলছে ভোটগ্রহণ


দেশে মহামারি করোনাভাইরাস পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ লাভ করেছে। আগামীকাল সোমবার থেকে লকডাউন ঘোষণা করেছে সরকার। আর এসব উপেক্ষা করেই পাবনার সুজানগর পৌরসভা নির্বাচনে স্বতঃর্স্ফূতভাবে ভোটগ্রহণ চলছে। তৃতীয় দফা স্থগিতের পর হাইকোর্টের আদেশে ৪ এপ্রিল রোববার সকাল ৮টা থেকে এই ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। ভোট গ্রহণ চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।
উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, পৌরসভার ৯ টি ওয়ার্ডে ২০ হাজার ৪৪৮ জন ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। এই পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রেজাউল করিম রেজা ও বিএনপির ধানের শীষের প্রার্থী সাবেক মেয়র কামরুল হুদা কামাল বিশ্বাস মেয়র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। গত ১৫ মার্চ বিএনপির প্রার্থী তার মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেয়ায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন। এদিকে ৯ ওয়ার্ডে কেবল সংরক্ষিত আসনে মহিলা কাউন্সিলর পদে ৯ জন ও সাধারণ কাউন্সিলরপদে ৩২ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
সুজানগর পৌর এলাকার মানিকদির সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রিসাইডিং অফিসার ইমরান আলী বলেন, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশেই আমরা ভোটগ্রহণ করছি। প্রত্যেক ভোটারকে মাস্ক ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার নিশ্চিত করেই ভোট কেন্দ্রে প্রবেশ করানো হচ্ছে। শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
সাধারণ ভোটাররা বলছেন, কয়েকবার এই ভোটগ্রহণ স্থগিত হওয়ায় আমরা ভোট দেয়ার আশা ছেড়েই দিয়েছিলাম। এখন দিতে পেরে ভালো লাগছে। তারা বলেন, করোনার সময়ে ভোট দিতে আসতে কিছুটা সন্ধিহান ছিলাম। কিন্তু ভোট কেন্দ্রে এসে সার্বিক পরিবেশ দেখে তারা সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. রওশন আলী বলেন, হাইকোর্টের নির্দেশে এবং নির্বাচন কমিশনের বিধি মোতাবেক করোনা পরিস্থিতির সতর্কতা মাথায় রেখেই ভোট গ্রহণের সার্বিক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
ভয়েস টিভি/এসএফ
উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, পৌরসভার ৯ টি ওয়ার্ডে ২০ হাজার ৪৪৮ জন ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। এই পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রেজাউল করিম রেজা ও বিএনপির ধানের শীষের প্রার্থী সাবেক মেয়র কামরুল হুদা কামাল বিশ্বাস মেয়র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। গত ১৫ মার্চ বিএনপির প্রার্থী তার মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেয়ায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন। এদিকে ৯ ওয়ার্ডে কেবল সংরক্ষিত আসনে মহিলা কাউন্সিলর পদে ৯ জন ও সাধারণ কাউন্সিলরপদে ৩২ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

সুজানগর পৌর এলাকার মানিকদির সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রিসাইডিং অফিসার ইমরান আলী বলেন, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশেই আমরা ভোটগ্রহণ করছি। প্রত্যেক ভোটারকে মাস্ক ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার নিশ্চিত করেই ভোট কেন্দ্রে প্রবেশ করানো হচ্ছে। শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
সাধারণ ভোটাররা বলছেন, কয়েকবার এই ভোটগ্রহণ স্থগিত হওয়ায় আমরা ভোট দেয়ার আশা ছেড়েই দিয়েছিলাম। এখন দিতে পেরে ভালো লাগছে। তারা বলেন, করোনার সময়ে ভোট দিতে আসতে কিছুটা সন্ধিহান ছিলাম। কিন্তু ভোট কেন্দ্রে এসে সার্বিক পরিবেশ দেখে তারা সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. রওশন আলী বলেন, হাইকোর্টের নির্দেশে এবং নির্বাচন কমিশনের বিধি মোতাবেক করোনা পরিস্থিতির সতর্কতা মাথায় রেখেই ভোট গ্রহণের সার্বিক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
ভয়েস টিভি/এসএফ
সর্বশেষ সংবাদ