চুয়াডাঙ্গায় ট্রাকচাপায় স্বর্ণ ব্যবসায়ী নিহত


চুয়াডাঙ্গা শহরতলীর হাতিকাটায় ট্রাকচাপায় শ্রী তপন কুমার হালদার (৪০) নামে এক স্বর্ণ ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। ৩০ ডিসেম্বর বুধবার রাত সাড়ে ৭টার দিকে সদর উপজেলার হাতিকাটা মোড় এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। এসময় আহত হয়েছে আরও দুইজন।
নিহত তপন কুমার হালদার শহরের মালোপাড়ার মৃত রবি হালদারের ছেলে। তিনি বড়বাজার এলাকায় স্বর্ণ ব্যবসায়ী।
স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাতে তপন কুমার ও গোলাম মোস্তফা মোটরসাইকেলযোগে চুযাডাঙ্গার দিকে যাচ্ছিল। এসময় হাতিকাটা মোড় এলাকায় মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি বাইসাকেলকে ধাক্কা দেয়। ধাক্কায় তারা দুইজনই মোটরসাইকেল থেকে সড়কে ছিটকে পড়েন। এসময় বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাকের নীচে চাপা পড়ে তপন ও গোলাম মোস্তফা। এরপর আহতদেরকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায় ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
হাসপাতালে নিলে মোটরসাইকেলের আরোহী তপন কুমার হালদারকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।
এছাড়া আহত মোটরসাইকেল চালক ও বাইসাইকেল চালক তাইজেল মিয়াকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে মোটরসাইকেল চালক গোলাম মোস্তফার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু জিহাদ ফকরুল আলম খান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, হতাহত পরিবারের সদস্যদের কোনো অভিযোগ না থাকায় মরেদহ তাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
ভয়েস টিভি/এসএফ
নিহত তপন কুমার হালদার শহরের মালোপাড়ার মৃত রবি হালদারের ছেলে। তিনি বড়বাজার এলাকায় স্বর্ণ ব্যবসায়ী।
স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাতে তপন কুমার ও গোলাম মোস্তফা মোটরসাইকেলযোগে চুযাডাঙ্গার দিকে যাচ্ছিল। এসময় হাতিকাটা মোড় এলাকায় মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি বাইসাকেলকে ধাক্কা দেয়। ধাক্কায় তারা দুইজনই মোটরসাইকেল থেকে সড়কে ছিটকে পড়েন। এসময় বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাকের নীচে চাপা পড়ে তপন ও গোলাম মোস্তফা। এরপর আহতদেরকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায় ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
হাসপাতালে নিলে মোটরসাইকেলের আরোহী তপন কুমার হালদারকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।
এছাড়া আহত মোটরসাইকেল চালক ও বাইসাইকেল চালক তাইজেল মিয়াকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে মোটরসাইকেল চালক গোলাম মোস্তফার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু জিহাদ ফকরুল আলম খান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, হতাহত পরিবারের সদস্যদের কোনো অভিযোগ না থাকায় মরেদহ তাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
ভয়েস টিভি/এসএফ
সর্বশেষ সংবাদ