প্রবল বৃষ্টি-ভূমিধসে মহারাষ্ট্রে ১২৯ জনের মৃত্যু


প্রবল বৃষ্টি ও ভূমিধসে ভারতের মহারাষ্ট্রে বেড়েই চলেছে মৃতের সংখ্যা। বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার টানা দুদিন পর্যন্ত প্রবল বৃষ্টি ও ভূমিধসে অন্তত ১২৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। বিপদসংকুল এলাকায় এখনও অনেকের আটকে থাকার আশঙ্কা করা হয়েছে। একটানা প্রবল বর্ষণে বিধ্বস্ত মহারাষ্ট্রের রত্নগিরি, রায়গড় এবং সাতারা জেলা। ভেসে গেছে ঘর-বাড়ি, রাস্তাঘাট, দোকান-বাজার।
ভারতের কয়েকটি সংবাদ মাধ্যমের বরাতে জানা গেছে, গত দু’দিন ধরে প্রবল বৃষ্টিতে মৃত্যু হয়েছে অন্তত ১২৯ জনের। এঁর মধ্যে বৃহস্পতিবার রায়গড় জেলার তালাই গ্রামে ভূমিধসের কারণে মৃত্যু হয়েছে ৩৮ জনের।
বিপর্যয় মোকাবিলা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, পরিস্থিতি ক্রমেই ভয়াবহ হয়ে উঠছে। ৪৮ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ১২৯ জনের। চলছে উদ্ধারকাজ। ভূমিধসে ও প্রবল বৃষ্টিতে আটকে পড়েছেন বহু সাধারণ মানুষ। হেলিকপ্টারের মাধ্যমে তাদের উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। এখনও পর্যন্ত নিখোঁজ অন্তত ৮০-৮৫ জন।
জানা গেছে, নৌবাহিনী, উপকূলরক্ষী বাহিনী, বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীসহ মোট ১৫ টি দল সাধারণ মানুষকে নিরাপদে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। ইতোমধ্যেই প্রায় সাড়ে ৮৪ হাজার মানুষকে পুণের কাছে নিরাপদ এলাকায় সরিয়ে আনা হয়েছে। যাদের মধ্যে কোলাপুর জেলারই ৪২ হাজারের বেশি বাসিন্দা রয়েছেন।
ইতোমধ্যেই গোটা ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে। আটকে পড়াদের দ্রুত উদ্ধার করে নিরাপদে নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। এদিকে, ঘটনায় কেন্দ্র সরকারের তরফে নিহতদের পরিবারকে ২ লাখ টাকা এবং আহতদের ৫০ হাজার টাকা আর্থিক সাহায্য ঘোষণা করেছে।
ভয়েস টিভি/এসএফ
ভারতের কয়েকটি সংবাদ মাধ্যমের বরাতে জানা গেছে, গত দু’দিন ধরে প্রবল বৃষ্টিতে মৃত্যু হয়েছে অন্তত ১২৯ জনের। এঁর মধ্যে বৃহস্পতিবার রায়গড় জেলার তালাই গ্রামে ভূমিধসের কারণে মৃত্যু হয়েছে ৩৮ জনের।
বিপর্যয় মোকাবিলা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, পরিস্থিতি ক্রমেই ভয়াবহ হয়ে উঠছে। ৪৮ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ১২৯ জনের। চলছে উদ্ধারকাজ। ভূমিধসে ও প্রবল বৃষ্টিতে আটকে পড়েছেন বহু সাধারণ মানুষ। হেলিকপ্টারের মাধ্যমে তাদের উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। এখনও পর্যন্ত নিখোঁজ অন্তত ৮০-৮৫ জন।
জানা গেছে, নৌবাহিনী, উপকূলরক্ষী বাহিনী, বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীসহ মোট ১৫ টি দল সাধারণ মানুষকে নিরাপদে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। ইতোমধ্যেই প্রায় সাড়ে ৮৪ হাজার মানুষকে পুণের কাছে নিরাপদ এলাকায় সরিয়ে আনা হয়েছে। যাদের মধ্যে কোলাপুর জেলারই ৪২ হাজারের বেশি বাসিন্দা রয়েছেন।
ইতোমধ্যেই গোটা ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে। আটকে পড়াদের দ্রুত উদ্ধার করে নিরাপদে নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। এদিকে, ঘটনায় কেন্দ্র সরকারের তরফে নিহতদের পরিবারকে ২ লাখ টাকা এবং আহতদের ৫০ হাজার টাকা আর্থিক সাহায্য ঘোষণা করেছে।
ভয়েস টিভি/এসএফ
সর্বশেষ সংবাদ