১৭ মার্চ শুরু হচ্ছে না ২৬তম বাণিজ্য মেলা


আগামী ১৭ মার্চ শুরু হচ্ছে না দেশের মানুষের প্রাণের মিলন মেলা ২৬তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা। এবার মেলা না হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। এ সংক্রান্ত আবেদনের অনুমোদন দেননি প্রধানমন্ত্রী।
১৯ জানুয়ারি মঙ্গলবার সংশিষ্ট একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
এর আগে ১৭ মার্চকে নির্ধারণ করে ছাড়পত্রের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠানো হয়। কিন্তু ওই দিন বঙ্গবন্ধুর জন্ম দিন ও জাতীয় শিশু দিবস হওয়ায় ১৭ মার্চের পরিবের্ত ১৪ মার্চকে পুনঃনির্ধারণ করে আবার প্রস্তাব পাঠানো হয়। অবশেষে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে মেলা আপদত স্থগিতের কথা জানানো হয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বাণিজ্য সচিব ড. জাফর উদ্দিন।
ড. জাফর উদ্দিন বলেন, নতুন প্রদর্শনী স্থান নতুন আয়োজনের সব ধরনের আয়োজন নিয়ে ইপিবি’র সকল ধরনের প্রস্তুতি থাকলেও মহামারি করোনায় উদ্বেগের কারণে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে নির্দেশনায় আপদত স্থগিত করা হলো এই মেলা। তবে আগামী অনুষ্ঠিত হবে এমন সম্ভাব্য কোনো তারিখও তিনি নিশ্চিত করতে পারেনি।
পূর্বাচলের বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে বসার কথা ছিল এই মেলার। ২০ একর (৮.১ হেক্টর) জমিতে ওই প্রদর্শনী সেন্টার করেছে চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান চায়না স্টেট কনস্ট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন (সিএসসিইসি)। এটি বাংলাদেশ ও চীনের একটি যৌথ প্রকল্প। ৭৯৬ কোটি টাকা ব্যয়ে এ প্রকল্পের ৬২৫ কোটি টাকা অনুদান হিসেবে দিয়েছে চায়না এইড।
ভয়েসটিভি/এএস
১৯ জানুয়ারি মঙ্গলবার সংশিষ্ট একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
এর আগে ১৭ মার্চকে নির্ধারণ করে ছাড়পত্রের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠানো হয়। কিন্তু ওই দিন বঙ্গবন্ধুর জন্ম দিন ও জাতীয় শিশু দিবস হওয়ায় ১৭ মার্চের পরিবের্ত ১৪ মার্চকে পুনঃনির্ধারণ করে আবার প্রস্তাব পাঠানো হয়। অবশেষে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে মেলা আপদত স্থগিতের কথা জানানো হয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বাণিজ্য সচিব ড. জাফর উদ্দিন।
ড. জাফর উদ্দিন বলেন, নতুন প্রদর্শনী স্থান নতুন আয়োজনের সব ধরনের আয়োজন নিয়ে ইপিবি’র সকল ধরনের প্রস্তুতি থাকলেও মহামারি করোনায় উদ্বেগের কারণে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে নির্দেশনায় আপদত স্থগিত করা হলো এই মেলা। তবে আগামী অনুষ্ঠিত হবে এমন সম্ভাব্য কোনো তারিখও তিনি নিশ্চিত করতে পারেনি।
পূর্বাচলের বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে বসার কথা ছিল এই মেলার। ২০ একর (৮.১ হেক্টর) জমিতে ওই প্রদর্শনী সেন্টার করেছে চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান চায়না স্টেট কনস্ট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন (সিএসসিইসি)। এটি বাংলাদেশ ও চীনের একটি যৌথ প্রকল্প। ৭৯৬ কোটি টাকা ব্যয়ে এ প্রকল্পের ৬২৫ কোটি টাকা অনুদান হিসেবে দিয়েছে চায়না এইড।
ভয়েসটিভি/এএস
সর্বশেষ সংবাদ