গেল ২০ দিনে পাঁচ শতাধিক প্রাণহানি


বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়া মহামারি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে। দেশে শুরু হয়েছে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ। শেষ ২০ দিনে দেশে ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে পাঁচ শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। আর শনাক্তের হারও বাড়ছে দিন দিন। এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে দক্ষিণ এশিয়ায় শতাংশের হিসেবে সবচেয়ে বেশি করোনা অ্যাকটিভ রোগী বাংলাদেশে।
দেশে প্রথম করোনা রোগী মারা যায় ১৮ মার্চ। গত আট মাসে দেশে ভাইরাসটিতে মৃত্যু হয়েছে ৬ হাজার ৫৪৪ জনের। এর মধ্যে শেষ ২০ দিনেই মৃত্যু হয়েছে ৫০৮ জনের। গত ৭ নভেম্বর থেকে ২৭ নভেম্বর এই ২০ দিনের পরিসংখ্যানে এ চিত্র উঠে এসেছে।
এদিকে দীর্ঘদিন করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যু কিছুটা কম থাকলেও গত ১৫ নভেম্বর থেকে প্রতিনিয়ত তা বাড়ছে। এদিন ২১ জন রোগীর মৃত্যু হয়। তারপর থেকে এ পর্যন্ত ১৩ দিনেই ৩৭১ জন মারা গেছেন।
এদিকে গত ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয়। এখন পর্যন্ত মোট শনাক্ত হয়েছে ৪ লাখ ৫৮ হাজার ৭১১ জন। এর মধ্যে শেষ ২০ দিনে ৪১ হাজার ২৩৬ জন শনাক্ত হয়েছেন। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার কিছুটা কম। এই ২০ দিনে সুস্থ হয়েছেন ৩৮ হাজার ৬৫০ জন। আর এখন পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার ৬৭৬ জন। বর্তমানে দেশে করোনা অ্যাকটিভ রোগী রয়েছেন ৭৮ হাজার ৪৯১ জন।
ভয়েস টিভি/এমএইচ/এসএফ
দেশে প্রথম করোনা রোগী মারা যায় ১৮ মার্চ। গত আট মাসে দেশে ভাইরাসটিতে মৃত্যু হয়েছে ৬ হাজার ৫৪৪ জনের। এর মধ্যে শেষ ২০ দিনেই মৃত্যু হয়েছে ৫০৮ জনের। গত ৭ নভেম্বর থেকে ২৭ নভেম্বর এই ২০ দিনের পরিসংখ্যানে এ চিত্র উঠে এসেছে।
এদিকে দীর্ঘদিন করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যু কিছুটা কম থাকলেও গত ১৫ নভেম্বর থেকে প্রতিনিয়ত তা বাড়ছে। এদিন ২১ জন রোগীর মৃত্যু হয়। তারপর থেকে এ পর্যন্ত ১৩ দিনেই ৩৭১ জন মারা গেছেন।
এদিকে গত ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয়। এখন পর্যন্ত মোট শনাক্ত হয়েছে ৪ লাখ ৫৮ হাজার ৭১১ জন। এর মধ্যে শেষ ২০ দিনে ৪১ হাজার ২৩৬ জন শনাক্ত হয়েছেন। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার কিছুটা কম। এই ২০ দিনে সুস্থ হয়েছেন ৩৮ হাজার ৬৫০ জন। আর এখন পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার ৬৭৬ জন। বর্তমানে দেশে করোনা অ্যাকটিভ রোগী রয়েছেন ৭৮ হাজার ৪৯১ জন।
ভয়েস টিভি/এমএইচ/এসএফ
সর্বশেষ সংবাদ