২৩৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার মূল্য হ্রাস


ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেনে অংশ নেয়া ২৩৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের মূল্য কমেছে। ১১ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার দরপতনের দিনে দামের দিক থেকে শীর্ষে থাকা সাতটি কোম্পানিরই শেয়ার মূল্য বেড়েছে।
এদিন শেয়ার বাজারে লেনদেন শুরু থেকেই বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমতে থাকে। এতে আধা ঘণ্টার লেনদেনেই ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২১ পয়েন্ট কমে যায়। লেনদেনের শেষ পর্যন্ত একের পর এক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমার প্রবণতা চলতে থাকে।
তবে স্রোতের বিপরীতে চলতে থাকে দামি কোম্পানিগুলোর শেয়ার। এর মধ্যে রয়েছে বহুজাতিক কোম্পানি রেকিট বেনকিজার, ইউনিলিভার কনজুমার কেয়ার, ম্যারিকো বাংলাদেশ, ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকো, বার্জার, লিন্ডে বিডি এবং রেনেটা। এতে বড় পতনের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে শেয়ারবাজার।
অবশ্য দামি শেয়ারগুলোর দাম বাড়লেও ব্যাংক, বীমা, আর্থিক, প্রকৌশল, বস্ত্র, ওষুধ প্রতিটি খাতের বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম কমেছে। সেই সঙ্গে দর হারিয়েছে বেশিরভাগ মিউচ্যুয়াল ফান্ড। ফলে দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে মাত্র ৩৪ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ২৩৪টির। আর ৮৩টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
দাম বাড়ার তুলনায় প্রায় সাতগুণ বেশি প্রতিষ্ঠানের দাম কমার পরও ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক আগের দিনের তুলনায় ২৪ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৪৮৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইর শরিয়াহ্ সূচক ৯ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ২৩৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএসই-৩০ আগের দিনের তুলনায় ৮ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ১১০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
প্রধান মূল্য সূচকের পতন হলেও ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা বেড়েছে। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৫৫ কোটি ৪৭ লাখ টাকা, যা আগের দিন ছিল ৭৮৬ কোটি ১ লাখ টাকা। এ হিসাবে লেনদেন বেড়েছে ২৬৯ কোটি ৪৬ লাখ টাকা।
টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ২৬৭ কোটি ৫৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা বেক্সিমকোর ১৮৬ কোটি ২৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ৫২ কোটি ৫৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে রবি।
এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে ডিএসইতে শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- বেক্সিমকো ফার্মা, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যাল, ইস্টার্ন ব্যাংক, সামিট পাওয়ার, মীর আখতার এবং ওয়ালটন।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক মূল্য সূচক সিএএসপিআই কমেছে ৬৬ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৮৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেয়া ২৪২টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৪১টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৫৪টির এবং ৪৭টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
ভয়েস টিভি/এমএইচ
এদিন শেয়ার বাজারে লেনদেন শুরু থেকেই বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমতে থাকে। এতে আধা ঘণ্টার লেনদেনেই ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২১ পয়েন্ট কমে যায়। লেনদেনের শেষ পর্যন্ত একের পর এক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমার প্রবণতা চলতে থাকে।
তবে স্রোতের বিপরীতে চলতে থাকে দামি কোম্পানিগুলোর শেয়ার। এর মধ্যে রয়েছে বহুজাতিক কোম্পানি রেকিট বেনকিজার, ইউনিলিভার কনজুমার কেয়ার, ম্যারিকো বাংলাদেশ, ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকো, বার্জার, লিন্ডে বিডি এবং রেনেটা। এতে বড় পতনের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে শেয়ারবাজার।
অবশ্য দামি শেয়ারগুলোর দাম বাড়লেও ব্যাংক, বীমা, আর্থিক, প্রকৌশল, বস্ত্র, ওষুধ প্রতিটি খাতের বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম কমেছে। সেই সঙ্গে দর হারিয়েছে বেশিরভাগ মিউচ্যুয়াল ফান্ড। ফলে দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে মাত্র ৩৪ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ২৩৪টির। আর ৮৩টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
দাম বাড়ার তুলনায় প্রায় সাতগুণ বেশি প্রতিষ্ঠানের দাম কমার পরও ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক আগের দিনের তুলনায় ২৪ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৪৮৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইর শরিয়াহ্ সূচক ৯ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ২৩৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএসই-৩০ আগের দিনের তুলনায় ৮ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ১১০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
প্রধান মূল্য সূচকের পতন হলেও ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা বেড়েছে। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৫৫ কোটি ৪৭ লাখ টাকা, যা আগের দিন ছিল ৭৮৬ কোটি ১ লাখ টাকা। এ হিসাবে লেনদেন বেড়েছে ২৬৯ কোটি ৪৬ লাখ টাকা।
টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ২৬৭ কোটি ৫৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা বেক্সিমকোর ১৮৬ কোটি ২৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ৫২ কোটি ৫৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে রবি।
এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে ডিএসইতে শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- বেক্সিমকো ফার্মা, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যাল, ইস্টার্ন ব্যাংক, সামিট পাওয়ার, মীর আখতার এবং ওয়ালটন।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক মূল্য সূচক সিএএসপিআই কমেছে ৬৬ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৮৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেয়া ২৪২টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৪১টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৫৪টির এবং ৪৭টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
ভয়েস টিভি/এমএইচ
সর্বশেষ সংবাদ