অভিনেত্রী শিমু হত্যার কথা স্বীকার করেন স্বামী নোবেল


প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে অভিনেত্রী রাইমা ইসলাম শিমুর স্বামী শাখাওয়াত আলী নোবেল হত্যার কথা স্বীকার করেছেন। এর আগে সোমবার ১৭ জানুয়ারি রাতে ঢাকার কেরাণীগঞ্জ থেকে শিমুর স্বামী শাখাওয়াত আলী নোবেল এবং তার বন্ধু ফরহাদকে গ্রেফতার করে র্যাব।
শিমু হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় স্বামী শাখাওয়াত আলী নোবেলের গাড়িটিও জব্দ করা হয়। গাড়িতে রক্তের আলামত ছিল বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন নিহত অভিনেত্রী শিমুর ভাই শহীদুল ইসলাম খোকন।
সোমবার দিবাগত রাতে চিত্রনায়ক জায়েদ খানের বাসায় সংবাদ সম্মেলনে নায়িকা শিমুর ভাই শহিদুল ইসলাম খোকন বলেন, আমার বোন জামাই নোবেলই প্রথম আসামি। তার ড্রাইভার এবং বন্ধু ফরহাদ তাকে এ বিষয়ে সাহায্য করেছে। তাদের রক্তমাখা গাড়িটিও উদ্ধার করেছে র্যাব।
বোন জামাইকে কেন সন্দেহ করছেন- জানতে চাইলে খোকন বলেন, তার গাড়িতে রক্ত ছিল, তারা রাত ৮টা থেকে ১০টার মধ্যে ছিল না, এ সময়ের মধ্যেই লাশ ফেলে দেয়া হয়েছে। এ সময় পাশে থাকা জায়েদ খান বলেন, ড্রাইভারকে ধরার পরে সে সব বলেছে।
আরও পড়ুন : চিত্রনায়িকা রাইমা ইসলাম শিমুর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
স্বামী ও দুই সন্তানকে নিয়ে রাজধানীর গ্রিনরোড এলাকার বাসায় থাকতেন ৪০ বছর বয়সী শিমু। তিনি নিখোঁজ জানিয়ে সোমবার কলাবাগান থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন তার স্বামী নোবেল। এদিকে সোমবার সকালে কদমতলী এলাকা থেকে শিমুর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, সোমবার সকাল ১০টার দিকে কেরাণীগঞ্জের হযরতপুর ব্রিজের কাছ থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ রাখা হয়েছে মিটফোর্ড হাসপাতাল মর্গে। রোববার সকাল ১০টা থেকে নিখোঁজ ছিলেন তিনি।
পরে এ ঘটনায় কেরাণীগঞ্জ থানায় মামলা করেছে নিহতের ভাই শহীদুল ইসলাম খোকন। ছয়জন আসামির তালিকায় শিমুর স্বামী নোবেল, তার বন্ধু ফরহাদ এবং তাদের গাড়িচালককেও রাখা হয়।
মামলা হওয়ার পর নোবেল ও ফরহাদকে গ্রেফতার করে পুলিশ। নোবেলের গাড়িটিও জব্দ করা হয়। গাড়িতে রক্তের আলামত ছিল বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন খোকন।
ভয়েসটিভি/এমএম
শিমু হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় স্বামী শাখাওয়াত আলী নোবেলের গাড়িটিও জব্দ করা হয়। গাড়িতে রক্তের আলামত ছিল বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন নিহত অভিনেত্রী শিমুর ভাই শহীদুল ইসলাম খোকন।
সোমবার দিবাগত রাতে চিত্রনায়ক জায়েদ খানের বাসায় সংবাদ সম্মেলনে নায়িকা শিমুর ভাই শহিদুল ইসলাম খোকন বলেন, আমার বোন জামাই নোবেলই প্রথম আসামি। তার ড্রাইভার এবং বন্ধু ফরহাদ তাকে এ বিষয়ে সাহায্য করেছে। তাদের রক্তমাখা গাড়িটিও উদ্ধার করেছে র্যাব।
বোন জামাইকে কেন সন্দেহ করছেন- জানতে চাইলে খোকন বলেন, তার গাড়িতে রক্ত ছিল, তারা রাত ৮টা থেকে ১০টার মধ্যে ছিল না, এ সময়ের মধ্যেই লাশ ফেলে দেয়া হয়েছে। এ সময় পাশে থাকা জায়েদ খান বলেন, ড্রাইভারকে ধরার পরে সে সব বলেছে।
আরও পড়ুন : চিত্রনায়িকা রাইমা ইসলাম শিমুর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
স্বামী ও দুই সন্তানকে নিয়ে রাজধানীর গ্রিনরোড এলাকার বাসায় থাকতেন ৪০ বছর বয়সী শিমু। তিনি নিখোঁজ জানিয়ে সোমবার কলাবাগান থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন তার স্বামী নোবেল। এদিকে সোমবার সকালে কদমতলী এলাকা থেকে শিমুর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, সোমবার সকাল ১০টার দিকে কেরাণীগঞ্জের হযরতপুর ব্রিজের কাছ থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ রাখা হয়েছে মিটফোর্ড হাসপাতাল মর্গে। রোববার সকাল ১০টা থেকে নিখোঁজ ছিলেন তিনি।
পরে এ ঘটনায় কেরাণীগঞ্জ থানায় মামলা করেছে নিহতের ভাই শহীদুল ইসলাম খোকন। ছয়জন আসামির তালিকায় শিমুর স্বামী নোবেল, তার বন্ধু ফরহাদ এবং তাদের গাড়িচালককেও রাখা হয়।
মামলা হওয়ার পর নোবেল ও ফরহাদকে গ্রেফতার করে পুলিশ। নোবেলের গাড়িটিও জব্দ করা হয়। গাড়িতে রক্তের আলামত ছিল বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন খোকন।
ভয়েসটিভি/এমএম
সর্বশেষ সংবাদ