আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ২২ বছর পর গ্রেফতার


ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলার এক আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ১০ জানুয়ারি রোববার রাতে তারাকান্দা থানা পুলিশের টিম অভিযান চালিয়ে তাকে ঢাকার দোহার এলাকা থেকে গ্রেফতার করে। সোমবার বিকালে তাকে আদালতের নির্দেশে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
গ্রেফতার শহীদ মিয়া (৪৬) উপজেলার তিলাটিয়া গ্রামের আবদুস সোবহানের ছেলে।
জানা গেছে, ১৯৯৮ সালে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে তার প্রতিবেশী ইদ্রিস আলী খুন হন। এ ঘটনায় সে সময় নিহতের পরিবার মামলা দায়ের করে। পুলিশ তদন্ত শেষে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। আদালত দীর্ঘদিন শুনানি শেষে ২০০৩ সালে মামলার রায় দেন। রায়ে মো. শহীদ মিয়াকে আমৃত্যু যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেয়া হয়।
আদালত থেকে সাজা পরোয়ানা পুলিশের কাছে গেলেও দীর্ঘদিন পলাতক থাকা মো. শহীদ মিয়াকে কোনোভাবেই গ্রেফতার করা সম্ভব হচ্ছিল না। ওই অবস্থায় দীর্ঘ ২২ বছর পলাতক থাকার পর অবশেষে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে তারাকান্দা থানার এসআই আবুল কালাম আজাদ বলেন,
আসামি শহীদ নিজের নাম পরিবর্তন করে আলী নাম ধারণ করেছিলেন। আলী নাম ব্যবহার করে বানিঘাটা এলাকায় বিয়ে করেন তিনি। জমিজমা কিনে সেখানেই সংসার পেতেছিলেন।
এ বিষয়ে তারাকান্দা থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আবুল খায়ের বলেন, তাকে বহু
খোঁজাখুজি করেও এতদিন পাওয়া যায়নি। ঘটনার পর ২২ বছর পলাতক ছিলেন তিনি। নাম পরিবর্তন করে সংসার পেতে বসবাস শুরু করে। অবশেষে তাকে গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ভয়েস টিভি/এমএইচ
গ্রেফতার শহীদ মিয়া (৪৬) উপজেলার তিলাটিয়া গ্রামের আবদুস সোবহানের ছেলে।
জানা গেছে, ১৯৯৮ সালে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে তার প্রতিবেশী ইদ্রিস আলী খুন হন। এ ঘটনায় সে সময় নিহতের পরিবার মামলা দায়ের করে। পুলিশ তদন্ত শেষে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। আদালত দীর্ঘদিন শুনানি শেষে ২০০৩ সালে মামলার রায় দেন। রায়ে মো. শহীদ মিয়াকে আমৃত্যু যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেয়া হয়।
আদালত থেকে সাজা পরোয়ানা পুলিশের কাছে গেলেও দীর্ঘদিন পলাতক থাকা মো. শহীদ মিয়াকে কোনোভাবেই গ্রেফতার করা সম্ভব হচ্ছিল না। ওই অবস্থায় দীর্ঘ ২২ বছর পলাতক থাকার পর অবশেষে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে তারাকান্দা থানার এসআই আবুল কালাম আজাদ বলেন,
আসামি শহীদ নিজের নাম পরিবর্তন করে আলী নাম ধারণ করেছিলেন। আলী নাম ব্যবহার করে বানিঘাটা এলাকায় বিয়ে করেন তিনি। জমিজমা কিনে সেখানেই সংসার পেতেছিলেন।
এ বিষয়ে তারাকান্দা থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আবুল খায়ের বলেন, তাকে বহু
খোঁজাখুজি করেও এতদিন পাওয়া যায়নি। ঘটনার পর ২২ বছর পলাতক ছিলেন তিনি। নাম পরিবর্তন করে সংসার পেতে বসবাস শুরু করে। অবশেষে তাকে গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ভয়েস টিভি/এমএইচ
সর্বশেষ সংবাদ