আরও ৬০ দিন পেছাতে পারে এসএসসি-এইচএসসি পরীক্ষা


প্রতিবছর মাধ্যমিক (এসএসসি) ও উচ্চ মাধ্যমিক (এইচএসসি) পরীক্ষা যথাক্রমে ১ ফেব্রুয়ারি ও ১ এপ্রিল থেকে শুরু হয়ে থাকলেও করোনার কারণে এই সূচিতে ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। ২০২০ সালে এসএসসি পরীক্ষা নেয়া গেলেও এইচএসসিতে অটোপাস দিতে হয়। চলতি বছরও করোনার সংক্রমনের কারণে নির্ধারিত সময়ে পরীক্ষা নেয়া সম্ভব হয়নি। বাধ্য হয়ে এসএসসিতে ৬০ দিন এবং এইচএসসিতে ৮৪ দিনের সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে পড়িয়ে জুন-জুলাইয়ে এসএসসি এবং সেপ্টেম্বর অক্টোবরে এইচএসসি পরীক্ষা নেয়ার কথা ছিল।
কিন্তু করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের কারণে সেই সূচিও ভেস্তে যেতে বসেছে। ফলে আরও দুই মাস পিছিয়ে যেতে পারে এ দুটি পাবলিক পরীক্ষা। এমন আভাস দিয়েছে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ।
তবে এবার অটোপাস দেয়া হবে না বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। বড়জোর নির্ধারির সময় থেকে পরীক্ষা দুই/এক মাস পেছাতে পারে। এক্ষেত্রে কীভাবে পরীক্ষা হবে সে বিষয় নিয়ে কাজ করছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগ।
৫ মে বুধবার এ প্রসঙ্গে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় সাব কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক নেহাল আহমেদ বলেন, ‘এসএসসি-এইচএসসির জন্য সিলেবাস সংক্ষিপ্ত করে দেয়া হয়েছে। জুন-জুলাইয়ে এসএসসি পরীক্ষা নেয়ার সিদ্ধান্ত ছিল। তবে সেটি হয়তো দু-এক মাস পিছিয়ে যেতে পারে। কিন্তু পরীক্ষা হবে, এতে কোনো সন্দেহ নেই।’
তিনি বলেন, ‘গতবার এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের যেভাবে পাস করানো হয়েছে, তাকে অটোপাস বলা অন্যায়। এর কারণ পরীক্ষার সম্পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়েছিল তারা। এবারের এসএসসি কিংবা এইচএসসির বিষয়টি ভিন্ন। তারা ক্লাসে যেতে পারেনি। এজন্য সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে হলেও এবার পরীক্ষায় বসতেই হবে শিক্ষার্থীদের।’
এর আগে ৬০ দিন ক্লাস শেষে এসএসসি এবং ৮৪ দিন ক্লাস করিয়ে এইচএসসি নেয়ার পরিকল্পনা করেছিল। কিন্তু করোনার কারণে সে পরিকল্পনাও ভেস্তে যেতে বসেছে।
ভয়েসটিভি/এএস
কিন্তু করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের কারণে সেই সূচিও ভেস্তে যেতে বসেছে। ফলে আরও দুই মাস পিছিয়ে যেতে পারে এ দুটি পাবলিক পরীক্ষা। এমন আভাস দিয়েছে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ।
তবে এবার অটোপাস দেয়া হবে না বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। বড়জোর নির্ধারির সময় থেকে পরীক্ষা দুই/এক মাস পেছাতে পারে। এক্ষেত্রে কীভাবে পরীক্ষা হবে সে বিষয় নিয়ে কাজ করছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগ।
৫ মে বুধবার এ প্রসঙ্গে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় সাব কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক নেহাল আহমেদ বলেন, ‘এসএসসি-এইচএসসির জন্য সিলেবাস সংক্ষিপ্ত করে দেয়া হয়েছে। জুন-জুলাইয়ে এসএসসি পরীক্ষা নেয়ার সিদ্ধান্ত ছিল। তবে সেটি হয়তো দু-এক মাস পিছিয়ে যেতে পারে। কিন্তু পরীক্ষা হবে, এতে কোনো সন্দেহ নেই।’
তিনি বলেন, ‘গতবার এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের যেভাবে পাস করানো হয়েছে, তাকে অটোপাস বলা অন্যায়। এর কারণ পরীক্ষার সম্পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়েছিল তারা। এবারের এসএসসি কিংবা এইচএসসির বিষয়টি ভিন্ন। তারা ক্লাসে যেতে পারেনি। এজন্য সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে হলেও এবার পরীক্ষায় বসতেই হবে শিক্ষার্থীদের।’
এর আগে ৬০ দিন ক্লাস শেষে এসএসসি এবং ৮৪ দিন ক্লাস করিয়ে এইচএসসি নেয়ার পরিকল্পনা করেছিল। কিন্তু করোনার কারণে সে পরিকল্পনাও ভেস্তে যেতে বসেছে।
ভয়েসটিভি/এএস
সর্বশেষ সংবাদ