রাশিয়া ইউক্রেন উত্তেজনায় কিয়েভে দূতাবাস বন্ধ করলো যুক্তরাষ্ট্র


ইউক্রেনের প্রতি মার্কিন সমর্থন অটুট থাকবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সতর্কতার জন্যই দূতাবাস বন্ধ করা হচ্ছে। তার মানে এই নয় যে, যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের প্রতি সমর্থন করছে না। কিয়েভের প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতি ও সমর্থন অব্যাহত থাকবে। ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব এবং আঞ্চলিক অখণ্ডতার প্রতি মার্কিন অঙ্গীকার অটুট থাকবে।’
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘রাশিয়া-ইউক্রেন উত্তেজনা নিরসনে কূটনৈতিকভাবে সমাধান খুঁজছে যুক্তরাষ্ট্র। এজন্য হোয়াইট হাউজ আন্তরিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে উত্তেজনা নিরসনের আহ্বান জানিয়েছেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আমি আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘রাশিয়া যদি স্বাভাবিক কূটনৈতিক পথ বেছে নেয়, তবে কূটনৈতিকভাবে এ সংকটের সমাধানে পৌঁছানো সম্ভব। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে কিয়েভের দূতাবাসে আমাদের কর্মীদের পাঠানোর জন্য প্রস্তুত আছি।’
রাশিয়া-ইউক্রেন সীমান্তে উত্তেজনা বাড়ায় যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনে থাকা মার্কিন নাগরিকদের দেশটি ছাড়ার জন্য কয়েকদিন ধরেই জোর নির্দেশনা দিয়ে আসছে। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বলা হয়, যে কোনো সময় রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা চালাতে পারে।
যদিও শুরু থেকেই ইউক্রেনে কোনো ধরনের আগ্রাসন চালানোর পরিকল্পনা রাশিয়ার নেই বলে দাবি করে আসছিল মস্কো। তবে চলতি সপ্তাহে ইউক্রেন সীমান্তের তিনদিকে সেনা মোতায়েন বাড়ায় রাশিয়া।
ফলে রাশিয়া যে কোনো সময় ইউক্রেনে হামলা চালাতে পারে বলে শঙ্কা প্রকাশ করে আসছে ইউরোপ ও পশ্চিমা দেশগুলো। অস্ট্রেলিয়াসহ বেশ কয়েকটি দেশ ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ থেকে নিজেদের দূতাবাসও সরিয়ে নিয়েছে।
তবে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ‘ভীতি’ ছড়ানোর সমালোচনা করেছেন। তার দাবি- রাশিয়া আগ্রাসন চালানোর পরিকল্পনা করছে, এমন কোনো প্রমাণ নেই।
ভয়েসটিভি/এমএম
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘রাশিয়া-ইউক্রেন উত্তেজনা নিরসনে কূটনৈতিকভাবে সমাধান খুঁজছে যুক্তরাষ্ট্র। এজন্য হোয়াইট হাউজ আন্তরিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে উত্তেজনা নিরসনের আহ্বান জানিয়েছেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আমি আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘রাশিয়া যদি স্বাভাবিক কূটনৈতিক পথ বেছে নেয়, তবে কূটনৈতিকভাবে এ সংকটের সমাধানে পৌঁছানো সম্ভব। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে কিয়েভের দূতাবাসে আমাদের কর্মীদের পাঠানোর জন্য প্রস্তুত আছি।’
রাশিয়া-ইউক্রেন সীমান্তে উত্তেজনা বাড়ায় যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনে থাকা মার্কিন নাগরিকদের দেশটি ছাড়ার জন্য কয়েকদিন ধরেই জোর নির্দেশনা দিয়ে আসছে। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বলা হয়, যে কোনো সময় রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা চালাতে পারে।
যদিও শুরু থেকেই ইউক্রেনে কোনো ধরনের আগ্রাসন চালানোর পরিকল্পনা রাশিয়ার নেই বলে দাবি করে আসছিল মস্কো। তবে চলতি সপ্তাহে ইউক্রেন সীমান্তের তিনদিকে সেনা মোতায়েন বাড়ায় রাশিয়া।
ফলে রাশিয়া যে কোনো সময় ইউক্রেনে হামলা চালাতে পারে বলে শঙ্কা প্রকাশ করে আসছে ইউরোপ ও পশ্চিমা দেশগুলো। অস্ট্রেলিয়াসহ বেশ কয়েকটি দেশ ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ থেকে নিজেদের দূতাবাসও সরিয়ে নিয়েছে।
তবে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ‘ভীতি’ ছড়ানোর সমালোচনা করেছেন। তার দাবি- রাশিয়া আগ্রাসন চালানোর পরিকল্পনা করছে, এমন কোনো প্রমাণ নেই।
ভয়েসটিভি/এমএম
সর্বশেষ সংবাদ