ইরাকে করোনা হাসপাতালে অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে মারা গেল ৫২ জন


ইরাকের একটি হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় কমপক্ষে ৫২ জন নিহত হয়েছেন। ১২ জুলাই স্থানীয় সময় সোমবার রাতে দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় নাসিরিয়া শহরের আল হুসেইন হাসপাতালে ওই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এএফপিকে জানিয়েছে, অক্সিজেন ট্যাঙ্কে বিস্ফোরণ থেকেই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের মুখপাত্র হায়দার আল জামিলি মঙ্গলবার সকালে নিশ্চিত করেছেন, এখন পর্যন্ত ৫২ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে আগুন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
তিনি জানিয়েছেন, কোভিড আইসোলেশন ওয়ার্ডে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আরও ২২ জন আহত হয়েছেন। ওই কর্মকর্তা আরও জানান, নিহতদের মধ্যে অধিকাংশই আগুনে পুড়ে মারা গেছেন। এই ঘটনায় তল্লাশি অভিযান এখনও চলছে। কোভিড আইসোলেশন ওয়ার্ডে ৭০টি শয্যা ছিল।
বেশ কয়েকটি স্বাস্থ্য সূত্র রয়টার্স এজেন্সিকে জানিয়েছে, নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে কারণ এখনও অনেক রোগী নিখোঁজ রয়েছেন। নিহতদের মধ্যে দুই স্বাস্থ্যকর্মী রয়েছেন বলেও নিশ্চিত করা হয়েছে।
নাসিরিয়ার স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বলছেন, তল্লাশি অভিযান চলছে। তবে আগুনের ধোঁয়ার কারণে বেশ কয়েকটি ওয়ার্ডে ঢোকা সম্ভব হচ্ছে না। অগ্নিকাণ্ডের পরপরই ঘটনাস্থলে ছুটে গেছেন রোগীদের স্বজন এবং শহরের বাসিন্দারা।
এই ঘটনায় ইতোমধ্যেই ওই হাসপাতালের ম্যানেজার পদত্যাগ করেছেন বলে জানা গেছে।
রোগীদের ক্ষুব্ধ স্বজনরা পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। তারা পুলিশের দু'টি গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দিয়েছেন বলে এক প্রত্যক্ষদর্শী রয়টার্সকে জানিয়েছেন।
ভয়েস টিভি/এসএফ
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এএফপিকে জানিয়েছে, অক্সিজেন ট্যাঙ্কে বিস্ফোরণ থেকেই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের মুখপাত্র হায়দার আল জামিলি মঙ্গলবার সকালে নিশ্চিত করেছেন, এখন পর্যন্ত ৫২ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে আগুন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
তিনি জানিয়েছেন, কোভিড আইসোলেশন ওয়ার্ডে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আরও ২২ জন আহত হয়েছেন। ওই কর্মকর্তা আরও জানান, নিহতদের মধ্যে অধিকাংশই আগুনে পুড়ে মারা গেছেন। এই ঘটনায় তল্লাশি অভিযান এখনও চলছে। কোভিড আইসোলেশন ওয়ার্ডে ৭০টি শয্যা ছিল।
বেশ কয়েকটি স্বাস্থ্য সূত্র রয়টার্স এজেন্সিকে জানিয়েছে, নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে কারণ এখনও অনেক রোগী নিখোঁজ রয়েছেন। নিহতদের মধ্যে দুই স্বাস্থ্যকর্মী রয়েছেন বলেও নিশ্চিত করা হয়েছে।
নাসিরিয়ার স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বলছেন, তল্লাশি অভিযান চলছে। তবে আগুনের ধোঁয়ার কারণে বেশ কয়েকটি ওয়ার্ডে ঢোকা সম্ভব হচ্ছে না। অগ্নিকাণ্ডের পরপরই ঘটনাস্থলে ছুটে গেছেন রোগীদের স্বজন এবং শহরের বাসিন্দারা।
এই ঘটনায় ইতোমধ্যেই ওই হাসপাতালের ম্যানেজার পদত্যাগ করেছেন বলে জানা গেছে।
রোগীদের ক্ষুব্ধ স্বজনরা পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। তারা পুলিশের দু'টি গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দিয়েছেন বলে এক প্রত্যক্ষদর্শী রয়টার্সকে জানিয়েছেন।
ভয়েস টিভি/এসএফ
সর্বশেষ সংবাদ