করলার কেজি ১৬০ টাকা


দিনাজপুরের হিলিতে কাঁচাবাজারে আসছে গ্রীষ্মকালীন বিভিন্ন শাক-সবজি। এসব সবজির দাম অনেকটাই বেশি। বাজারে আগাম আসা প্রতি কেজি করলার দাম উঠেছে ১৬০ টাকা। বাড়তি দামের কারণে অনেকে ইচ্ছা থাকার পরেও করলা কিনতে পারছেন না। বিক্রেতারা বলছেন এখনও স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত সবজি বাজারে আসেনি। এ কারণে আগামজাতের বিভিন্ন সবজির দাম খানিকটা বেশি।
হিলিতে কাঁচাবাজারে বাজার করতে আসা মিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের অঞ্চলে সাধারণত এই সময়ে করলা দেখা যায় না। তবে বাজারে এসে করলার দেখা মিললো। দাম জিজ্ঞাসা করতেই করলা খাওয়ার আগ্রহ শেষ হয়ে গেছে। প্রতি কেজি করলার দাম চাইলো ১৬০ টাকা। এত বাড়তি দাম দিয়ে করলা কেনার কোনো ইচ্ছা নেই। চোখের দেখা দেখেই স্বাদ মিটিয়েছি’।
আরেক ক্রেতা সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘বাজারে অন্যান্য সবজির মধ্যে নতুন সবজি করলা দেখতে পেলাম। এ কারণে ৪০টাকা দিয়ে আড়াইশ’ গ্রাম কিনেছি। তবে দামটা আরও কমলে সবার উপকার হতো’।
হিলি বাজারের সবজি বিক্রেতা ইনতাজ আলী বলেন, ‘আমাদের অঞ্চলের করলা এখনও উঠতে শুরু করেনি। আরও একমাসের মতো সময় লাগবে। এর পরে আমাদের এলাকার করলা বাজারে এলে দাম কমে আসবে। এখন বাজারে যে করলা পাওয়া যায় সেটা নাটোর থেকে এসেছে। করলা আমাদেরই কিনতে হচ্ছে ১২০ থেকে ১৩০ টাকা দরে। তাই ১৬০টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে হচ্ছে’।
ভয়েসটিভি/এমএম
হিলিতে কাঁচাবাজারে বাজার করতে আসা মিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের অঞ্চলে সাধারণত এই সময়ে করলা দেখা যায় না। তবে বাজারে এসে করলার দেখা মিললো। দাম জিজ্ঞাসা করতেই করলা খাওয়ার আগ্রহ শেষ হয়ে গেছে। প্রতি কেজি করলার দাম চাইলো ১৬০ টাকা। এত বাড়তি দাম দিয়ে করলা কেনার কোনো ইচ্ছা নেই। চোখের দেখা দেখেই স্বাদ মিটিয়েছি’।
আরেক ক্রেতা সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘বাজারে অন্যান্য সবজির মধ্যে নতুন সবজি করলা দেখতে পেলাম। এ কারণে ৪০টাকা দিয়ে আড়াইশ’ গ্রাম কিনেছি। তবে দামটা আরও কমলে সবার উপকার হতো’।
হিলি বাজারের সবজি বিক্রেতা ইনতাজ আলী বলেন, ‘আমাদের অঞ্চলের করলা এখনও উঠতে শুরু করেনি। আরও একমাসের মতো সময় লাগবে। এর পরে আমাদের এলাকার করলা বাজারে এলে দাম কমে আসবে। এখন বাজারে যে করলা পাওয়া যায় সেটা নাটোর থেকে এসেছে। করলা আমাদেরই কিনতে হচ্ছে ১২০ থেকে ১৩০ টাকা দরে। তাই ১৬০টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে হচ্ছে’।
ভয়েসটিভি/এমএম
সর্বশেষ সংবাদ