অফিস টাইমে করোনা তোয়াক্কা না করেই চলছে গণপরিবহন


সকাল বেলা অফিস টাইমে গণপরিবহনের চাহিদা বেশি থাকায় পরিবহন সংকট দেখা দেয়। ফলে করোনা সংক্রমণ ছড়ানো ও ভিড়ের তোয়াক্কা না করেই গাড়িতে উঠে পড়েন যাত্রীরা। জানিয়েছেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব ও ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্যাহ।
তিনি বলেন, আমাদের সব পরিবহন রাস্তায় থাকে। কিন্তু সকালের অফিস সময়ে যে পরিমাণ যাত্রী থাকে সে পরিমাণ গণপরিবহন নেই। যে কারণে আসনের চেয়ে বেশি যাত্রী পরিবহন করতে হয়। যাত্রীরাও বাধ্য হয়ে পরিবহনে উঠে পড়েন। বুধবার ১৯ জানুয়ারি দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
এনায়েত উল্যাহ বলেন, ‘আমরা চাই যাত্রীরা নিরাপদ থাকুক। কিন্তু এজন্য একটি পরিবেশ দরকার। সরকারের কাছে আমরা দাবি করেছিলাম সব আসনে যাত্রী পরিবহনের। সরকার সেই দাবির অনুমোদন দিয়েছে। কিন্তু এরপরও অনেক পরিবহনে দাঁড়িয়ে যাত্রী নেওয়া হয়। বিষয়টি সকালের অফিস সময়ে বেশি ঘটে। কারণ তখন পরিবহনের চাহিদা বেশি থাকে। বিষয়টি এমন নয় যে চাহিদা বাড়লো, আর আমরা গণপরিবহন বাড়িয়ে দিলাম। গণপরিবহন তো স্টক থাকে না।’
আরও পড়ুন : ফেসবুকে ট্রাম্প ২ বছরের জন্যে নিষিদ্ধ
এই পরিবহন নেতা আরও বলেন, দেশে গণপরিবহনের চাহিদা এখন অনেক বেড়েছে। আরও বেশি এবং উন্নত গণপরিবহন প্রয়োজন। কিন্তু সে তুলনায় পরিবহন নেই। যে কারণে সমস্যাটি হচ্ছে। এখন যদি অর্ধেক আসনে যাত্রী পারাপারের অনুমতি বহাল থাকতো তাহলে তো বিশৃঙ্খলা ভয়াবহ আকারে দেখা দিতো।
এনায়েত উল্যাহ বলেন, যাত্রীসহ পরিবহন চালক ও সহকারীদের সুরক্ষা দিতে আমরা এরইমধ্যে সবাইকে টিকার আওতায় আনার উদ্যোগ নিয়েছি। বুধবার থেকে মহাখালী টার্মিনালে গণটিকাদান শুরু হয়েছে। প্রথম দিন নয় শতাধিক পরিবহন শ্রমিকদের তালিকা করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সব টার্মিনালে শ্রমিকদের টিকা দেওয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, পরিবহন শ্রমিকরা কঠোর হলে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। আসন ভর্তি হয়ে যাওয়ার পরও অনেক যাত্রী জোর করে উঠে পড়ে। তখন নামিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হলে দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকে। এরপরও অতিরিক্ত যাত্রী যাতে পরিবহন করা না হয় সেজন্য সব মালিক ও শ্রমিকদের কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও তদারকি করছে।
ভয়েসটিভি/এমএম
তিনি বলেন, আমাদের সব পরিবহন রাস্তায় থাকে। কিন্তু সকালের অফিস সময়ে যে পরিমাণ যাত্রী থাকে সে পরিমাণ গণপরিবহন নেই। যে কারণে আসনের চেয়ে বেশি যাত্রী পরিবহন করতে হয়। যাত্রীরাও বাধ্য হয়ে পরিবহনে উঠে পড়েন। বুধবার ১৯ জানুয়ারি দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
এনায়েত উল্যাহ বলেন, ‘আমরা চাই যাত্রীরা নিরাপদ থাকুক। কিন্তু এজন্য একটি পরিবেশ দরকার। সরকারের কাছে আমরা দাবি করেছিলাম সব আসনে যাত্রী পরিবহনের। সরকার সেই দাবির অনুমোদন দিয়েছে। কিন্তু এরপরও অনেক পরিবহনে দাঁড়িয়ে যাত্রী নেওয়া হয়। বিষয়টি সকালের অফিস সময়ে বেশি ঘটে। কারণ তখন পরিবহনের চাহিদা বেশি থাকে। বিষয়টি এমন নয় যে চাহিদা বাড়লো, আর আমরা গণপরিবহন বাড়িয়ে দিলাম। গণপরিবহন তো স্টক থাকে না।’
আরও পড়ুন : ফেসবুকে ট্রাম্প ২ বছরের জন্যে নিষিদ্ধ
এই পরিবহন নেতা আরও বলেন, দেশে গণপরিবহনের চাহিদা এখন অনেক বেড়েছে। আরও বেশি এবং উন্নত গণপরিবহন প্রয়োজন। কিন্তু সে তুলনায় পরিবহন নেই। যে কারণে সমস্যাটি হচ্ছে। এখন যদি অর্ধেক আসনে যাত্রী পারাপারের অনুমতি বহাল থাকতো তাহলে তো বিশৃঙ্খলা ভয়াবহ আকারে দেখা দিতো।
এনায়েত উল্যাহ বলেন, যাত্রীসহ পরিবহন চালক ও সহকারীদের সুরক্ষা দিতে আমরা এরইমধ্যে সবাইকে টিকার আওতায় আনার উদ্যোগ নিয়েছি। বুধবার থেকে মহাখালী টার্মিনালে গণটিকাদান শুরু হয়েছে। প্রথম দিন নয় শতাধিক পরিবহন শ্রমিকদের তালিকা করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সব টার্মিনালে শ্রমিকদের টিকা দেওয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, পরিবহন শ্রমিকরা কঠোর হলে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। আসন ভর্তি হয়ে যাওয়ার পরও অনেক যাত্রী জোর করে উঠে পড়ে। তখন নামিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হলে দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকে। এরপরও অতিরিক্ত যাত্রী যাতে পরিবহন করা না হয় সেজন্য সব মালিক ও শ্রমিকদের কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও তদারকি করছে।
ভয়েসটিভি/এমএম
সর্বশেষ সংবাদ