গুলিবিদ্ধ হয়েছেন মমতার নিরাপত্তারক্ষী


গুলিবিদ্ধ হয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়ির নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা এক পুলিশকর্মী। ২৭ আগস্ট বৃহস্পতিবার সকালে মুখ্যমন্ত্রী মমতার কালীঘাটের বাড়ির সামনে নিরাপত্তা কর্মীদের জন্য নির্দিষ্ট ব্যারাকে ঘটনাটি ঘটেছে। গুরুতর আহত অবস্থায় ওই পুলিশকর্মী এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এ দিন সকালে ৬টার দিকে ঘটনাটি ঘটেছে। হঠাৎ গুলির শব্দে চমকে ওঠেন সবাই। তারপরেই ব্যারাকে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন সশস্ত্র পুলিশের কনস্টেবল দিনেশ কর্মকারকে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, গোটা মুখ রক্তে ভেসে যাচ্ছিল ওই পুলিশকর্মীর। তড়িঘড়ি তাকে এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, তাঁর অস্ত্রপচার করা হয়েছে। গুলি লেগেছে ওই পুলিশকর্মীর গালে। গুলি বের করা হয়েছে। এখন তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। তবে এখনও রক্তপাত হচ্ছে। রক্তপাত বন্ধ হলে তাকে হাসপাতালের প্লাস্টিক সার্জারি বিভাগে স্থানান্তরিত করা হবে। কলকাতা পুলিশের কর্তারা গুলির বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাননি।
তবে পুলিশের বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা গেছে, দীনেশ কর্মকার ওই ব্যারাকে দায়িত্বরত ছিলেন। বুধবার রাতে তিনি ডিউটিতে ছিলেন। এ দিন সকালে ডিউটি পরিবর্তনের সময়ে ঘটনাটি ঘটেছে।
প্রাথমিক ভাবে পুলিশ কর্তাদের একাংশের অনুমান, ডিউটি পরিবর্তনের সময়ে আগ্নেয়াস্ত্রের গুলির ম্যাগজিন খুলে সেই আগ্নেয়াস্ত্র ডিউটিতে যিনি যোগ দেবেন তাকে দেয়া হয়। এই ম্যাগজিন খোলার সময়ে অসতর্কতাতেই গুলি চলে গিয়েছে বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা। তবে গোটা ঘটনার তদন্তের দায়িত্বে থাকা আধিকারিকরা সিসি ক্যামেরার ফুটেজ খতিয়ে দেখছেন। অন্য পুলিশকর্মী যারা মোতায়েন ছিলেন তাদের সাক্ষ্য রেকর্ড করা হচ্ছে। তবে ‘অ্যাক্সিডেন্টাল ফায়ার’ বা অসর্কতায় ঘটনাটি ঘটেছে বলেই ধারণা পুলিশ কর্তাদের।
ভয়েস টিভি/এসএফ
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এ দিন সকালে ৬টার দিকে ঘটনাটি ঘটেছে। হঠাৎ গুলির শব্দে চমকে ওঠেন সবাই। তারপরেই ব্যারাকে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন সশস্ত্র পুলিশের কনস্টেবল দিনেশ কর্মকারকে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, গোটা মুখ রক্তে ভেসে যাচ্ছিল ওই পুলিশকর্মীর। তড়িঘড়ি তাকে এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, তাঁর অস্ত্রপচার করা হয়েছে। গুলি লেগেছে ওই পুলিশকর্মীর গালে। গুলি বের করা হয়েছে। এখন তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। তবে এখনও রক্তপাত হচ্ছে। রক্তপাত বন্ধ হলে তাকে হাসপাতালের প্লাস্টিক সার্জারি বিভাগে স্থানান্তরিত করা হবে। কলকাতা পুলিশের কর্তারা গুলির বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাননি।
তবে পুলিশের বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা গেছে, দীনেশ কর্মকার ওই ব্যারাকে দায়িত্বরত ছিলেন। বুধবার রাতে তিনি ডিউটিতে ছিলেন। এ দিন সকালে ডিউটি পরিবর্তনের সময়ে ঘটনাটি ঘটেছে।
প্রাথমিক ভাবে পুলিশ কর্তাদের একাংশের অনুমান, ডিউটি পরিবর্তনের সময়ে আগ্নেয়াস্ত্রের গুলির ম্যাগজিন খুলে সেই আগ্নেয়াস্ত্র ডিউটিতে যিনি যোগ দেবেন তাকে দেয়া হয়। এই ম্যাগজিন খোলার সময়ে অসতর্কতাতেই গুলি চলে গিয়েছে বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা। তবে গোটা ঘটনার তদন্তের দায়িত্বে থাকা আধিকারিকরা সিসি ক্যামেরার ফুটেজ খতিয়ে দেখছেন। অন্য পুলিশকর্মী যারা মোতায়েন ছিলেন তাদের সাক্ষ্য রেকর্ড করা হচ্ছে। তবে ‘অ্যাক্সিডেন্টাল ফায়ার’ বা অসর্কতায় ঘটনাটি ঘটেছে বলেই ধারণা পুলিশ কর্তাদের।
ভয়েস টিভি/এসএফ
সর্বশেষ সংবাদ