ছয় বছর পর ঢাবি ছাত্রলীগের হল সম্মেলন আজ


দীর্ঘ প্রায় ছয় বছর পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্রলীগের হল সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। ৩০ জানুয়ারি রোববার ১৮টি আবাসিক হলের এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে ঢাবির টিএসসিতে। ২৯ জানুয়ারি শনিবার পদপ্রত্যাশীরা সেরে নেন শেষ দিকের দৌড়ঝাঁপ। নেতাকর্মীদের মধ্যে বিরাজ করছে উচ্ছ্বাস।
রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) প্রাঙ্গণে বেলা ১১টায় শুরু হয়েছে সম্মেলন। এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রলীগ জানিয়েছে, করোনা সতর্কতায় এবার টিকা কার্ড ছাড়া কেউ সম্মেলনস্থলে প্রবেশ করতে পারবেন না। প্রবেশের অনুমতি নেই পদপ্রত্যাশী ছাড়া কারোর। তবে সম্মেলন সরাসরি সম্প্রচার করা হবে।
এদিকে সম্মেলন উপলক্ষে শনিবার ঢাবির মধুর ক্যানটিনে সংবাদ সম্মেলন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ। সংবাদ সম্মেলনে ঢাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাস বলেন, ‘যারা শিক্ষার্থীদের আপন ভাই-বোন মনে করে নেতৃত্ব দিতে পারবে, শিক্ষার্থীদের সমস্যা দূর করতে রাজপথে আন্দোলন করতে পারবে, সামনে জাতীয় নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারবে, তারাই অগ্রাধিকার পাবে।’
ঢাবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘রাজপথের অভিজ্ঞতার পাশাপাশি শিক্ষার্থী হিসেবে মেধাবী ও ক্যারিয়ারসচেতনেরা বেশি প্রাধান্য পাবেন। কারণ, মেধাবীরাই রাজনীতিতে টেকসই হবেন, তারাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা হৃদয়ে ধারণ করে আগামী দিনে বঙ্গবন্ধুর কন্যার অগ্রযাত্রাকে এগিয়ে নিতে ভূমিকা রাখবেন বলে আমরা আশাবাদী।’
ভয়েস টিভি/এসএফ
রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) প্রাঙ্গণে বেলা ১১টায় শুরু হয়েছে সম্মেলন। এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রলীগ জানিয়েছে, করোনা সতর্কতায় এবার টিকা কার্ড ছাড়া কেউ সম্মেলনস্থলে প্রবেশ করতে পারবেন না। প্রবেশের অনুমতি নেই পদপ্রত্যাশী ছাড়া কারোর। তবে সম্মেলন সরাসরি সম্প্রচার করা হবে।
এদিকে সম্মেলন উপলক্ষে শনিবার ঢাবির মধুর ক্যানটিনে সংবাদ সম্মেলন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ। সংবাদ সম্মেলনে ঢাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাস বলেন, ‘যারা শিক্ষার্থীদের আপন ভাই-বোন মনে করে নেতৃত্ব দিতে পারবে, শিক্ষার্থীদের সমস্যা দূর করতে রাজপথে আন্দোলন করতে পারবে, সামনে জাতীয় নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারবে, তারাই অগ্রাধিকার পাবে।’
ঢাবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘রাজপথের অভিজ্ঞতার পাশাপাশি শিক্ষার্থী হিসেবে মেধাবী ও ক্যারিয়ারসচেতনেরা বেশি প্রাধান্য পাবেন। কারণ, মেধাবীরাই রাজনীতিতে টেকসই হবেন, তারাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা হৃদয়ে ধারণ করে আগামী দিনে বঙ্গবন্ধুর কন্যার অগ্রযাত্রাকে এগিয়ে নিতে ভূমিকা রাখবেন বলে আমরা আশাবাদী।’
ভয়েস টিভি/এসএফ
সর্বশেষ সংবাদ