লো-স্কোরিং ম্যাচে জয় পেল কুমিল্লা


বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) শ্বাসরুদ্ধকর এক জয় পেয়েছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। মিরপুর শের-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দিনের প্রথম ম্যাচটি ভরা ছিল উত্তেজনায়।
শুরু থেকেই একের পর এক উইকেট তুলে নিয়ে কুমিল্লাকে চাপে ফেলে সিলেট। যদিও শেষ হাসি হেসেছে কুমিল্লাই। তবে সিলেটের দেয়া ৯৭ রানের টার্গেটে পৌঁছাতে তাদের হারাতে হয়েছে ৮ উইকেট।
সিলেটের দেয়া লক্ষ্যমাত্রায় ব্যাট করতে নেমে দলীয় ১৩ রানেই ডু প্লেসিকে হারায় কুমিল্লা। নিজের করা বলে নিজেই ক্যাচ ধরে তাকে ফেরান সোহাগ গাজী। এরপর দলীয় ৩৪ রানে আরেক ওপেনার দেলপোর্টকে এলবির ফাঁদে ফেলে প্যাভিলিয়নের পথ ধরান গাজী। এটি ছিল তার দ্বিতীয় শিকার।
দলীয় ৪৪ ও ৪৫ রানে পর পর ফেরেন মুমিনুল ও অধিনায়ক ইমরুল। ৯ম ওভারে ডাবল উইকেট তুলে নেন মোসাদ্দেক। দলীয় ৫৫ রানে নাজমুলের বলে এলবির ফাঁদে পড়েন আরিফুল।
দলীয় ৮২ রানে জয়ের পথে থাকা কুমিল্লাকে ধাক্কা দেন তাসকিন। দলের হয়ে সর্বোচ্চ রান করা আফগান করিম জানাতকে ফেরান তিনি। এরপর ৮৪ রানে নাহিদুল ও ৮৮ রানে শহিদুল বিদায় নিলে ম্যাচ জমে ওঠে। শেষ পর্যন্ত কোনও দুর্ঘটনা ছাড়াই অঙ্কন ও তানভির দলকে জয়ের বন্দরে ভেড়ান।
সিলেটের হয়ে নাজমুল ইসলাম ৩টি, সোহাগ গাজী ও মোসাদ্দেক ২টি করে এবং তাসকিন একটি উইকেট লাভ করেন।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামা সিলেট দলীয় ৭ রানে প্রথম উইকেট হারায়। নাহিদুলের বলে বিজয় উইকেটের পেছনে অঙ্কনের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন।
২০ রান করা কলিন ইনগ্রামকে আরিফুলের ক্যাচ বানিয়ে ফেরান শহিদুল। এটিই সিলেটের হয়ে সর্বোচ্চ রানের ইনিংস।
তৃতীয় উইকেট হিসেবে মোহাম্মদ মিথুন যখন বিদায় নেন তখন দলীয় স্কোর ৩৪ রান। ম্যাচে এটি ছিল নাহিদুলের দ্বিতীয় শিকার।
চতুর্থ ব্যাটার হিসেবে অধিনায়ক মোসাদ্দেক ৩ রান করে তানভীরের বলে আরিফুলের কাছে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন। দলীয় স্কোর তখন ৪০। দলীয় স্কোর ৫৮ রানে বিদায় নেন ইংলিশ ব্যাটার রবি বোপারা।
তিনি মুমিনুল হকের বলে ডু প্লেসিকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন। আসা যাওয়ার মিছিলে থাকা সিলেট ষষ্ঠ উইকেট হিসেবে হারায় অলক কাপালিকে। দলীয় ৬৫ রানে তিনি রান আউটের শিকার হন।
সপ্তম উইকেট হিসেবে দলীয় ৬৫ রানে কোন রান না করে বিদায় নেন মোক্তার আলী। তিনি মোস্তাফিজের বলে বোল্ড হন। কেসরিক উইলিয়ামস ৯ রান করে দলীয় ৮৭ রানে করিম জানাতের বলে উইকেটের পেছনে অঙ্কনের কাছে ক্যাচ দেন। দলীয় ৯৪ রানে বিদায় নেন ১২ রান করা সোহাগ গাজী।
তাকে অধিনায়ক ইমরুলের ক্যাচ বানিয়ে ম্যাচে দ্বিতীয় উইকেট তুলে নেন মোস্তাফিজ। দলীয় ৯৬ রানে শেষ উইকেট হিসেবে তাসকিনকে করিম জানাতের ক্যাচ বানিয়ে ফেরান শহিদুল। এটি ছিল শহিদুলের দ্বিতীয় উইকেট।
কুমিল্লার হয়ে মোস্তাফিজ, শহিদুল ও নাহিদুল প্রত্যেকে ২টি করে উইকেট লাভ করেন।
শুরু থেকেই একের পর এক উইকেট তুলে নিয়ে কুমিল্লাকে চাপে ফেলে সিলেট। যদিও শেষ হাসি হেসেছে কুমিল্লাই। তবে সিলেটের দেয়া ৯৭ রানের টার্গেটে পৌঁছাতে তাদের হারাতে হয়েছে ৮ উইকেট।
সিলেটের দেয়া লক্ষ্যমাত্রায় ব্যাট করতে নেমে দলীয় ১৩ রানেই ডু প্লেসিকে হারায় কুমিল্লা। নিজের করা বলে নিজেই ক্যাচ ধরে তাকে ফেরান সোহাগ গাজী। এরপর দলীয় ৩৪ রানে আরেক ওপেনার দেলপোর্টকে এলবির ফাঁদে ফেলে প্যাভিলিয়নের পথ ধরান গাজী। এটি ছিল তার দ্বিতীয় শিকার।
দলীয় ৪৪ ও ৪৫ রানে পর পর ফেরেন মুমিনুল ও অধিনায়ক ইমরুল। ৯ম ওভারে ডাবল উইকেট তুলে নেন মোসাদ্দেক। দলীয় ৫৫ রানে নাজমুলের বলে এলবির ফাঁদে পড়েন আরিফুল।
দলীয় ৮২ রানে জয়ের পথে থাকা কুমিল্লাকে ধাক্কা দেন তাসকিন। দলের হয়ে সর্বোচ্চ রান করা আফগান করিম জানাতকে ফেরান তিনি। এরপর ৮৪ রানে নাহিদুল ও ৮৮ রানে শহিদুল বিদায় নিলে ম্যাচ জমে ওঠে। শেষ পর্যন্ত কোনও দুর্ঘটনা ছাড়াই অঙ্কন ও তানভির দলকে জয়ের বন্দরে ভেড়ান।
সিলেটের হয়ে নাজমুল ইসলাম ৩টি, সোহাগ গাজী ও মোসাদ্দেক ২টি করে এবং তাসকিন একটি উইকেট লাভ করেন।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামা সিলেট দলীয় ৭ রানে প্রথম উইকেট হারায়। নাহিদুলের বলে বিজয় উইকেটের পেছনে অঙ্কনের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন।
২০ রান করা কলিন ইনগ্রামকে আরিফুলের ক্যাচ বানিয়ে ফেরান শহিদুল। এটিই সিলেটের হয়ে সর্বোচ্চ রানের ইনিংস।
তৃতীয় উইকেট হিসেবে মোহাম্মদ মিথুন যখন বিদায় নেন তখন দলীয় স্কোর ৩৪ রান। ম্যাচে এটি ছিল নাহিদুলের দ্বিতীয় শিকার।
চতুর্থ ব্যাটার হিসেবে অধিনায়ক মোসাদ্দেক ৩ রান করে তানভীরের বলে আরিফুলের কাছে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন। দলীয় স্কোর তখন ৪০। দলীয় স্কোর ৫৮ রানে বিদায় নেন ইংলিশ ব্যাটার রবি বোপারা।
তিনি মুমিনুল হকের বলে ডু প্লেসিকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন। আসা যাওয়ার মিছিলে থাকা সিলেট ষষ্ঠ উইকেট হিসেবে হারায় অলক কাপালিকে। দলীয় ৬৫ রানে তিনি রান আউটের শিকার হন।
সপ্তম উইকেট হিসেবে দলীয় ৬৫ রানে কোন রান না করে বিদায় নেন মোক্তার আলী। তিনি মোস্তাফিজের বলে বোল্ড হন। কেসরিক উইলিয়ামস ৯ রান করে দলীয় ৮৭ রানে করিম জানাতের বলে উইকেটের পেছনে অঙ্কনের কাছে ক্যাচ দেন। দলীয় ৯৪ রানে বিদায় নেন ১২ রান করা সোহাগ গাজী।
তাকে অধিনায়ক ইমরুলের ক্যাচ বানিয়ে ম্যাচে দ্বিতীয় উইকেট তুলে নেন মোস্তাফিজ। দলীয় ৯৬ রানে শেষ উইকেট হিসেবে তাসকিনকে করিম জানাতের ক্যাচ বানিয়ে ফেরান শহিদুল। এটি ছিল শহিদুলের দ্বিতীয় উইকেট।
কুমিল্লার হয়ে মোস্তাফিজ, শহিদুল ও নাহিদুল প্রত্যেকে ২টি করে উইকেট লাভ করেন।
সর্বশেষ সংবাদ