পুকুরের জলে ভাসছে দৃষ্টিনন্দন ১৬০ ফুট লাল-সবুজ পতাকা


পুকুরের জলে ভাসছে বাংলাদেশের পতাকা। আলোকসজ্জার মাধ্যমে দৃষ্টিনন্দন এই বিশালাকার লাল সবুজ পতাকাটি ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে এ আয়োজনটি করেছেন বগুড়ার ধুনট উপজেলা প্রশাসন।
ধুনট উপজেলা প্রশাসন গত ১৫ দিন ধরে মজা পুকুরটি খনন করার কাজটি সম্পন্ন করেন। আলোকসজ্জার পর এর নাম দিয়েছেন ‘জলতরঙ্গে বিজয় নিশান’। শনিবার ২৬ মার্চ রাতে সদর উপজেলা পরিষদের পাশের মুজিব চত্বর এলাকায় ‘জলতরঙ্গে বিজয় নিশান’ দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। প্রদর্শন ও পরিদর্শন চলবে ৩১ মার্চ বৃহস্পতিবার পর্যন্ত।
পুকুরের নিচে থাকা সামান্য পানির একটু ওপরে সুতার সঙ্গে বাতি বেঁধে আলোকসজ্জার মাধ্যমে জাতীয় পতাকা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। আর এ জন্য ব্যবহার করা হয়েছে ৯২ হাজার ৩৪০টি মরিচ বাতি। পতাকাটির দৈর্ঘ্য ১৬০ ফুট ও প্রস্থ ৯৬ ফুট। এতে ব্যবহার করা হয়েছে সবুজ বাতি আর ৩২ ফুট বৃত্তে লাল বাতি। এ ছাড়া পুকুরের চারদিকে সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে। এসব চিত্রের মধ্যে রয়েছে- মেট্রোরেল, পদ্মাসেতু, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, ফ্লাইওভার, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট।
পুকুরের একপাশে লেখা রয়েছে 'আই লাভ বঙ্গবন্ধু'। অন্যপাশে 'দ্য মাদার অব হিউম্যানিটি'। আর একপাশে ১০০ ফুট দৈর্ঘ্যরে নৌকা। যে নৌকার এক পাশে বঙ্গবন্ধুর ছবি। আরেক পাশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি।
বগুড়া জেলা প্রশাসক জিয়াউল হক বলেন, এটি ইন্সটলেশন আর্টের মর্যাদা পেয়েছে। এটি বাংলাদেশকে রিপ্রেজেন্ট করছে। তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সঞ্জয় কুমার মহন্তকে ধন্যবাদ জানান এমন ব্যতিক্রম উদ্যোগের জন্য। 'জলতরঙ্গে বিজয় নিশান' বাস্তবায়নের সঙ্গে সম্পৃক্ত সবার প্রতি তিনি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
ভয়েসটিভি/এমএম
ধুনট উপজেলা প্রশাসন গত ১৫ দিন ধরে মজা পুকুরটি খনন করার কাজটি সম্পন্ন করেন। আলোকসজ্জার পর এর নাম দিয়েছেন ‘জলতরঙ্গে বিজয় নিশান’। শনিবার ২৬ মার্চ রাতে সদর উপজেলা পরিষদের পাশের মুজিব চত্বর এলাকায় ‘জলতরঙ্গে বিজয় নিশান’ দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। প্রদর্শন ও পরিদর্শন চলবে ৩১ মার্চ বৃহস্পতিবার পর্যন্ত।
পুকুরের নিচে থাকা সামান্য পানির একটু ওপরে সুতার সঙ্গে বাতি বেঁধে আলোকসজ্জার মাধ্যমে জাতীয় পতাকা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। আর এ জন্য ব্যবহার করা হয়েছে ৯২ হাজার ৩৪০টি মরিচ বাতি। পতাকাটির দৈর্ঘ্য ১৬০ ফুট ও প্রস্থ ৯৬ ফুট। এতে ব্যবহার করা হয়েছে সবুজ বাতি আর ৩২ ফুট বৃত্তে লাল বাতি। এ ছাড়া পুকুরের চারদিকে সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে। এসব চিত্রের মধ্যে রয়েছে- মেট্রোরেল, পদ্মাসেতু, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, ফ্লাইওভার, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট।
পুকুরের একপাশে লেখা রয়েছে 'আই লাভ বঙ্গবন্ধু'। অন্যপাশে 'দ্য মাদার অব হিউম্যানিটি'। আর একপাশে ১০০ ফুট দৈর্ঘ্যরে নৌকা। যে নৌকার এক পাশে বঙ্গবন্ধুর ছবি। আরেক পাশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি।
বগুড়া জেলা প্রশাসক জিয়াউল হক বলেন, এটি ইন্সটলেশন আর্টের মর্যাদা পেয়েছে। এটি বাংলাদেশকে রিপ্রেজেন্ট করছে। তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সঞ্জয় কুমার মহন্তকে ধন্যবাদ জানান এমন ব্যতিক্রম উদ্যোগের জন্য। 'জলতরঙ্গে বিজয় নিশান' বাস্তবায়নের সঙ্গে সম্পৃক্ত সবার প্রতি তিনি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
ভয়েসটিভি/এমএম
সর্বশেষ সংবাদ