খালেদা জিয়ার বাসভবনের সবাই করোনা মুক্ত


গুলশানের বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বাসভবনের সব কর্মীরা করোনামুক্ত হয়েছেন। ১ মে শনিবার চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার বাসায় মোট নয়জন করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন। এরমধ্যে আগে ৫ জনের নেগেটিভ হয়। বেগম জিয়াসহ ৪ জন পজিটিভ ছিলেন। শুক্রবার (৩০ এপ্রিল) সবার রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে। ওই বাসায় এখন আর কারও করোনা পজিটিভ নেই।
তবে খালেদা জিয়ার করোনা রিপোর্টের বিষয়ে চিকিৎসকরা জানাবেন বলে জানান শায়রুল।
এর আগে গত ১১ এপ্রিল রাজধানীর গুলশানের খালেদা জিয়ার বাসভবন ফিরোজার ৯ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন বলে জানান তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. মামুন।
সেসময় তিনি আরও জানান, খালেদা জিয়ার কোনো করোনার উপসর্গ নেই। কিন্তু তার গৃহকর্মী ফাতেমাসহ ৮ জন করোনা আক্রান্ত হওয়ায় খালেদা জিয়ার নমুনা পরীক্ষা করা হয়। ব্যক্তিগত নিরাপত্তার কারণে প্রথমদিকে তার করোনা আক্রান্তের বিষয়টি গোপন রাখা হয়েছিল।
গত ১৪ এপ্রিল রাতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়ার সিটি স্ক্যান করা হয়। তারপর তার ব্যক্তিগত চিকিৎসকরা বলেন, সিটি স্ক্যানে খালেদা জিয়ার ফুসফুসে খুবই সামান্য সংক্রমণ হয়েছে। যা সত্যিকার অর্থে মাইল্ড পর্যায়েও পড়ে না।
এরপর ২৮ এপ্রিল বুধবার করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তিনি নন-কভিড ইউনিটে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বলে জানিয়েছেন তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
ভয়েস টিভি/ডি
তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার বাসায় মোট নয়জন করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন। এরমধ্যে আগে ৫ জনের নেগেটিভ হয়। বেগম জিয়াসহ ৪ জন পজিটিভ ছিলেন। শুক্রবার (৩০ এপ্রিল) সবার রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে। ওই বাসায় এখন আর কারও করোনা পজিটিভ নেই।
তবে খালেদা জিয়ার করোনা রিপোর্টের বিষয়ে চিকিৎসকরা জানাবেন বলে জানান শায়রুল।
এর আগে গত ১১ এপ্রিল রাজধানীর গুলশানের খালেদা জিয়ার বাসভবন ফিরোজার ৯ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন বলে জানান তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. মামুন।
সেসময় তিনি আরও জানান, খালেদা জিয়ার কোনো করোনার উপসর্গ নেই। কিন্তু তার গৃহকর্মী ফাতেমাসহ ৮ জন করোনা আক্রান্ত হওয়ায় খালেদা জিয়ার নমুনা পরীক্ষা করা হয়। ব্যক্তিগত নিরাপত্তার কারণে প্রথমদিকে তার করোনা আক্রান্তের বিষয়টি গোপন রাখা হয়েছিল।
গত ১৪ এপ্রিল রাতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়ার সিটি স্ক্যান করা হয়। তারপর তার ব্যক্তিগত চিকিৎসকরা বলেন, সিটি স্ক্যানে খালেদা জিয়ার ফুসফুসে খুবই সামান্য সংক্রমণ হয়েছে। যা সত্যিকার অর্থে মাইল্ড পর্যায়েও পড়ে না।
এরপর ২৮ এপ্রিল বুধবার করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তিনি নন-কভিড ইউনিটে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বলে জানিয়েছেন তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
ভয়েস টিভি/ডি
সর্বশেষ সংবাদ