জৈব পদ্ধতি প্রয়োগ করে ধান গবেষণায় নতুন দিগন্তে বাংলাদেশ


'ক্রিস-পার-ক্যাস' নাইন প্রযুক্তির মাধ্যমে ধানের জিনোম এডিট করেছে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট। যাতে বিভিন্ন প্রতিকূলতা প্রতিরোধী জাত উদ্ভাবনে সফলতা পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। দেশে এই প্রযুক্তির ব্যবহার এটিই প্রথম। আশা, খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে বড় ভূমিকা রাখবে জৈব এই পদ্ধতি।
ধান বীজে এগ্রোব্যাকটেরিয়াম ইনফেকশন করাতে ব্যস্ত বিজ্ঞানীরা। এর মাধ্যমে দেশীয় কৃষিতে উন্মোচিত হতে যাচ্ছে এক নতুন দিগন্ত। আর এতে সফলতার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট-BRRI-এর বিজ্ঞানীরা।
পদ্ধিতটির নাম 'ক্রিস পার ক্যাস' নাইন। জিনোম এডিটিং এর সুক্ষ্ম এই কৌশলটি দেশে প্রথম প্রয়োগ করেছে BRRI। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এর মাধ্যমে ধানের জিন এডিটিং করে বিভিন্ন বালাই প্রতিরোধী ধানের জাত উদ্ভাবন এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা।
'ব্রি' এর উর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. হীরেন্দ্র নাথ বর্ম্মন বলেন, 'এ পদ্ধতির মাধ্যমে আমরা যেকোনো জিনের টার্গেট মিউটিশন ঘটাতে পারি এবং ডিএনএকে পরিবর্তন করতে পারি।'
'ক্রিস পার ক্যাস' নাইন প্রযুক্তিটি নিয়ে আশাবাদি ব্রির মহাপরিচালক ড. মো. শাহজাহান কবীর। বলছেন, ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সহায়ক হবে এই কৌশল।
২০১৯ সাল থেকে ক্রিসপাক্যাস নাইন নিয়ে কাজ করছে বালাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট।
ভয়েস টিভি/এসএফ
ধান বীজে এগ্রোব্যাকটেরিয়াম ইনফেকশন করাতে ব্যস্ত বিজ্ঞানীরা। এর মাধ্যমে দেশীয় কৃষিতে উন্মোচিত হতে যাচ্ছে এক নতুন দিগন্ত। আর এতে সফলতার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট-BRRI-এর বিজ্ঞানীরা।
পদ্ধিতটির নাম 'ক্রিস পার ক্যাস' নাইন। জিনোম এডিটিং এর সুক্ষ্ম এই কৌশলটি দেশে প্রথম প্রয়োগ করেছে BRRI। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এর মাধ্যমে ধানের জিন এডিটিং করে বিভিন্ন বালাই প্রতিরোধী ধানের জাত উদ্ভাবন এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা।
'ব্রি' এর উর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. হীরেন্দ্র নাথ বর্ম্মন বলেন, 'এ পদ্ধতির মাধ্যমে আমরা যেকোনো জিনের টার্গেট মিউটিশন ঘটাতে পারি এবং ডিএনএকে পরিবর্তন করতে পারি।'
'ক্রিস পার ক্যাস' নাইন প্রযুক্তিটি নিয়ে আশাবাদি ব্রির মহাপরিচালক ড. মো. শাহজাহান কবীর। বলছেন, ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সহায়ক হবে এই কৌশল।
২০১৯ সাল থেকে ক্রিসপাক্যাস নাইন নিয়ে কাজ করছে বালাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট।
ভয়েস টিভি/এসএফ
সর্বশেষ সংবাদ