ট্রেনে কাটা পড়ে তিন ভাই-বোনসহ মৃত্যু ৪


নীলফামারী সদরে ট্রেনে কাটা পড়ে চারজন নিহত হয়েছে। বুধবার ০৮ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ৮টার দিকে সদর উপজেলার কুন্দপুকুর ইউনিয়নের মনসাপাড়া বউবাজার রেলস্টেশন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহতরা বউবাজার গ্রামের আবুল হোসেনের বড় মেয়ে রিমা আক্তার (৭), মেজ মেয়ে রেশমা (৪), ছোট ছেলে মমিনুর রহমান (৩) এবং একই গ্রামের আনোয়ার হোসেনের ছেলে শামীম হোসেন (২৬)।
সৈয়দপুর রেলওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুর রহমান বিশ্বাস বলেন, মোমিনুর ও শামীমের মরদেহ নীলফামারী সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। বাকি দুজনের মরদেহ স্বজনরা বাড়ি নিয়ে গেছে।
জানা গেছে, ওই স্থানে রেললাইন পারাপারের জন্য একটি ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণ করা হচ্ছিল। নির্মাণ কাজের জন্য ইট নিয়ে একটি ট্রাক এলে সেটি দেখতে যায় শিশুরা। এ সময় খুলনা থেকে ছেড়ে আসা চিলাহাটিগামী রকেট মেইল ট্রেন তাদের সামনাসামনি চলে আসে। পরে প্রতিবেশী শামীম ওই তিন ভাই-বোনকে বাঁচাতে গেলে তিনিও ট্রেনে কাটা পড়েন।
নীলফামারীর পুলিশ সুপার মোখলেসুর রহমান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। তিনি বউবাজার এলাকায় রেললাইনে দুজন গেটকিপার নিয়োগের আশ্বাস দেন। পরিবারগুলোকে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সহায়তার অনুরোধ জানান তিনি।
ভয়েসটিভি/এমএম
নিহতরা বউবাজার গ্রামের আবুল হোসেনের বড় মেয়ে রিমা আক্তার (৭), মেজ মেয়ে রেশমা (৪), ছোট ছেলে মমিনুর রহমান (৩) এবং একই গ্রামের আনোয়ার হোসেনের ছেলে শামীম হোসেন (২৬)।
সৈয়দপুর রেলওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুর রহমান বিশ্বাস বলেন, মোমিনুর ও শামীমের মরদেহ নীলফামারী সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। বাকি দুজনের মরদেহ স্বজনরা বাড়ি নিয়ে গেছে।
জানা গেছে, ওই স্থানে রেললাইন পারাপারের জন্য একটি ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণ করা হচ্ছিল। নির্মাণ কাজের জন্য ইট নিয়ে একটি ট্রাক এলে সেটি দেখতে যায় শিশুরা। এ সময় খুলনা থেকে ছেড়ে আসা চিলাহাটিগামী রকেট মেইল ট্রেন তাদের সামনাসামনি চলে আসে। পরে প্রতিবেশী শামীম ওই তিন ভাই-বোনকে বাঁচাতে গেলে তিনিও ট্রেনে কাটা পড়েন।
নীলফামারীর পুলিশ সুপার মোখলেসুর রহমান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। তিনি বউবাজার এলাকায় রেললাইনে দুজন গেটকিপার নিয়োগের আশ্বাস দেন। পরিবারগুলোকে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সহায়তার অনুরোধ জানান তিনি।
ভয়েসটিভি/এমএম
সর্বশেষ সংবাদ