‘শুনে তাজ্জব হবেন আমেরিকা থেকে লোকজন এসেছে টিকা নিতে’


যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী অনেক বাংলাদেশি দেশে টিকা নিতে এসেছেন জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন বলেছেন, আপনারা শুনে তাজ্জব হবেন আমেরিকা থেকে কিছু লোকজন বাংলাদেশে এসেছে টিকা নিতে।
মন্ত্রী বলেন, তাদের জিজ্ঞেস করেছিলাম- আপনারা আমেরিকা থেকে দেশে আসছেন কেন? তখন তারা বলেন, আমেরিকায় কত দিন পরে ভ্যাকসিন পাওয়া যাবে, তার ঠিক নেই। এই ফাঁকে আমরা দেশেও আসলাম, ভ্যাকসিনও নিলাম।
১৮ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার রাজধানীর মহাখালীর শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট অ্যান্ড হাসপাতালে করোনার টিকা নেয়া শেষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
টিকা নেওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, টিকা নেওয়ার পর কোনো ঝামেলা হচ্ছে না। এটা খুব সহজ। দেখেন, আমি গল্প করে যাচ্ছি। খামোখা আপনারা চিন্তায় থাকেন, খুব সহজ। আমাকে যে নারী টিকা দিয়েছেন তিনি খুবই দক্ষ। আমি টেরই পাই নাই। আমি মানসিকভাবেও প্রস্তুত ছিলাম যে, এটা নিলে অসুবিধে হবে না।
অনেক উন্নত দেশ এখনো টিকা পায়নি উল্লেখ করে ড. মোমেন বলেন, এখন পর্যন্ত মাত্র ৩০ থেকে ৩৫টি দেশে টিকা আছে। উন্নত দেশেও এখনো অনেকে টিকা পায়নি। আমাদের প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শিতার জন্য আমরা পেয়েছি। প্রধানমন্ত্রী চান, প্রত্যেকে যেন টিকা পায়। আমরা এজন্য সবাইকে ভ্যাকসিন দিতে চাই। প্রতিটা লোককে আমরা ভ্যাকসিন দিতে চাই। কারণ প্রধানমন্ত্রী বিশ্বাস করেন, একটা লোকও যদি অসুস্থ থাকেন, তাহলে এই রোগ নির্মূল হবে না। আমরা শিগগিরই বাংলাদেশ থেকে করোনা নির্মূল করব।
টিকা দেয়ার ক্ষেত্রে সরকারের দ্রুত পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, টিকাদান শুরুর দুই সপ্তাহের মাথায় ১৫ লাখের বেশি মানুষ টিকা নিয়েছেন। ঢাকার বাইরে বিভিন্ন জেলা থেকেও সুচারুভাবে টিকাদান কর্মসূচির চলার কথা শোনা যাচ্ছে। বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বাস করেন, একটি লোক যদি অসুস্থ থাকে তাহলে এই রোগ দূর হবে না। আমরা এজন্য প্রত্যেক লোককে ভ্যাকসিন দিতে চাই। এজন্য আমাদের প্রয়োজন প্রত্যেক দেশের সঙ্গে বড় অংশীদারিত্ব।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী সারা দেশে টিকা দেয়ার প্রক্রিয়া চলমান রাখায় স্বাস্থ্যমন্ত্রীসহ টিকাদানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানান এবং সবাইকে মাস্ক পরা, হাত ধোয়াসহ করোনা নির্মূলে যত পদ্ধতি রয়েছে সেগুলো অনুসরণ করার পরামর্শ দেন।
ভয়েস টিভি/এসএফ
মন্ত্রী বলেন, তাদের জিজ্ঞেস করেছিলাম- আপনারা আমেরিকা থেকে দেশে আসছেন কেন? তখন তারা বলেন, আমেরিকায় কত দিন পরে ভ্যাকসিন পাওয়া যাবে, তার ঠিক নেই। এই ফাঁকে আমরা দেশেও আসলাম, ভ্যাকসিনও নিলাম।
১৮ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার রাজধানীর মহাখালীর শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট অ্যান্ড হাসপাতালে করোনার টিকা নেয়া শেষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
টিকা নেওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, টিকা নেওয়ার পর কোনো ঝামেলা হচ্ছে না। এটা খুব সহজ। দেখেন, আমি গল্প করে যাচ্ছি। খামোখা আপনারা চিন্তায় থাকেন, খুব সহজ। আমাকে যে নারী টিকা দিয়েছেন তিনি খুবই দক্ষ। আমি টেরই পাই নাই। আমি মানসিকভাবেও প্রস্তুত ছিলাম যে, এটা নিলে অসুবিধে হবে না।
অনেক উন্নত দেশ এখনো টিকা পায়নি উল্লেখ করে ড. মোমেন বলেন, এখন পর্যন্ত মাত্র ৩০ থেকে ৩৫টি দেশে টিকা আছে। উন্নত দেশেও এখনো অনেকে টিকা পায়নি। আমাদের প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শিতার জন্য আমরা পেয়েছি। প্রধানমন্ত্রী চান, প্রত্যেকে যেন টিকা পায়। আমরা এজন্য সবাইকে ভ্যাকসিন দিতে চাই। প্রতিটা লোককে আমরা ভ্যাকসিন দিতে চাই। কারণ প্রধানমন্ত্রী বিশ্বাস করেন, একটা লোকও যদি অসুস্থ থাকেন, তাহলে এই রোগ নির্মূল হবে না। আমরা শিগগিরই বাংলাদেশ থেকে করোনা নির্মূল করব।
টিকা দেয়ার ক্ষেত্রে সরকারের দ্রুত পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, টিকাদান শুরুর দুই সপ্তাহের মাথায় ১৫ লাখের বেশি মানুষ টিকা নিয়েছেন। ঢাকার বাইরে বিভিন্ন জেলা থেকেও সুচারুভাবে টিকাদান কর্মসূচির চলার কথা শোনা যাচ্ছে। বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বাস করেন, একটি লোক যদি অসুস্থ থাকে তাহলে এই রোগ দূর হবে না। আমরা এজন্য প্রত্যেক লোককে ভ্যাকসিন দিতে চাই। এজন্য আমাদের প্রয়োজন প্রত্যেক দেশের সঙ্গে বড় অংশীদারিত্ব।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী সারা দেশে টিকা দেয়ার প্রক্রিয়া চলমান রাখায় স্বাস্থ্যমন্ত্রীসহ টিকাদানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানান এবং সবাইকে মাস্ক পরা, হাত ধোয়াসহ করোনা নির্মূলে যত পদ্ধতি রয়েছে সেগুলো অনুসরণ করার পরামর্শ দেন।
ভয়েস টিভি/এসএফ
সর্বশেষ সংবাদ