কামারখন্দে ত্রাণের টিন ক্রয়ে শুভংকরের ফাঁকি


সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে দুস্থদের জন্য বরাদ্দ করা ত্রাণের ঢেউটিন ও টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে। ক্ষুব্ধ ভুক্তভোগীরা বলছেন, বরাদ্দ হওয়া ডেউটিন ও টাকা পাননি তারা। এব্যাপারে উপজেলা ত্রাণ কর্মকর্তা জানালেন, অভিযোগ প্রমাণিত হলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
জানা যায়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ অধিদপ্তরের ২০২১-২২ ইং অর্থবছরে বরাদ্দকৃত ৭৫ কোটি টাকার ঢেউ টিনের সরবরাহে ব্যাপক অনিয়মের মধ্য দিয়ে জয় এন্টারপ্রাইজ নামের একটি ভুঁইফোঁড় ট্রেড লাইসেন্স সর্বস্ব অস্তিত্বহীন কোম্পানির কাছ থেকে নির্ধারিত স্পেসিফিকেশন উপেক্ষা করে নিম্নমানের ৮০৫ টন ঢেউ টিন ঢাকা সি এস ডি গোডাউনে রবিবার থেকে সরবরাহ নেওয়ার সমস্ত আয়োজন সম্পন্ন হয়েছে।
ত্রাণ অধিদপ্তরের কিছু অসাধু কতৃপক্ষের অনিয়ম এবং দূর্নীতিতে পড়ে নাকাল হয়ে দেশের সনামধন্য কোম্পানিগুলি দরপত্রে অংশগ্রহণ না করে মুখ ফিরিয়ে নিলে, চিহ্নিত জামাত নেতা যুদ্ধাপরাধী খন্দকার রব সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রিত উক্ত ভুঁইফোঁড় জয় এন্টারপ্রাইজ যার নামে ব্যাংকে কোন লিমিট না থাকলেও ১৫ কোটি টাকার Line of Credit প্রদান করেছিলো যা ছিলো সম্পূর্ণ ভূয়া।
গোজামিলের আশ্রয় নিয়ে দুর্নীতির নেপথ্য কারিগর যুদ্ধাপরাধী রব প্রতি টন টিন আকাশ ছোঁয়া মুল্যে প্রায় ১,৮৭,০০০ নাম মাত্র দরপত্রে অংগ্রহন করে তড়িঘড়ি করে ১৫ কোটি টাকার কার্যাদেশ হাতিয়ে নিয়ে আগামী রবিবার থেকে উক্ত নিম্নমানের ঢেউ টিন ঢাকা তেজগাঁওয়ের সি এস ডি গোডাউনে গুদামজাত করে গরীবের জন্যে সরকারের বরাদ্দকৃত বিপুল অংকের টাকা লোপাটের সমস্ত আয়োজন সম্পন্ন করেছে।
কামারখন্দ উপজেলার চর টেংরাইল গ্রামের ভ্যানচালক রফিকুল ইসলাম। ত্রাণ ও দুর্যোগ অধিদপ্তর থেকে সম্প্রতি তার নামে তিন বান্ডিল ডেউটিন এবং নয় হাজার টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়। কিন্তু মাত্র এক হাজার টাকা পেয়েছেন তিনি। বাকি টাকা ও ঢেউটিন পাননি।
শুধু রফিকুল ইসলামই নন, উপজেলায় তার মতো ৩৫ জনের নামে টাকা ও ঢেউটিন বরাদ্দ হলেও কেউই তা পাননি। অভিযোগ রয়েছে কামারখন্দ উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান সেলিম রেজা এসব ঢেউটিন বরাদ্দপ্রাপ্তদের না দিয়ে নিজ অনুসারীদের বাড়িতে ও গুদামে রেখে দিয়েছেন।
গ্রামবাসী জানালেন, ভাইস চেয়ারম্যানের নির্দেশে গ্রামের স্কুল আর হাট নির্মাণের জন্য ঢেউটিনগুলো সরিয়ে রাখা হয়েছে।
এদিকে, অভিযোগ অস্বীকার করে ভাইস চেয়ারম্যান জানান, কোনো অনৈতিক কাজে তিনি জড়িত নন।
এ বিষয়ে উপজেলা ত্রাণ কর্মকর্তা জানান, অভিযোগ প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
২০২০-২১ অর্থবছরে কামারখন্দ উপজেলায় দুস্থদের জন্য ত্রাণ ও দুর্যোগ অধিদপ্তর থেকে ৫৫ বান্ডিল টিন ও ১ লাখ ৬৫ হাজার টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়।
ভয়েসটিভি/এমএম
জানা যায়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ অধিদপ্তরের ২০২১-২২ ইং অর্থবছরে বরাদ্দকৃত ৭৫ কোটি টাকার ঢেউ টিনের সরবরাহে ব্যাপক অনিয়মের মধ্য দিয়ে জয় এন্টারপ্রাইজ নামের একটি ভুঁইফোঁড় ট্রেড লাইসেন্স সর্বস্ব অস্তিত্বহীন কোম্পানির কাছ থেকে নির্ধারিত স্পেসিফিকেশন উপেক্ষা করে নিম্নমানের ৮০৫ টন ঢেউ টিন ঢাকা সি এস ডি গোডাউনে রবিবার থেকে সরবরাহ নেওয়ার সমস্ত আয়োজন সম্পন্ন হয়েছে।
ত্রাণ অধিদপ্তরের কিছু অসাধু কতৃপক্ষের অনিয়ম এবং দূর্নীতিতে পড়ে নাকাল হয়ে দেশের সনামধন্য কোম্পানিগুলি দরপত্রে অংশগ্রহণ না করে মুখ ফিরিয়ে নিলে, চিহ্নিত জামাত নেতা যুদ্ধাপরাধী খন্দকার রব সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রিত উক্ত ভুঁইফোঁড় জয় এন্টারপ্রাইজ যার নামে ব্যাংকে কোন লিমিট না থাকলেও ১৫ কোটি টাকার Line of Credit প্রদান করেছিলো যা ছিলো সম্পূর্ণ ভূয়া।
গোজামিলের আশ্রয় নিয়ে দুর্নীতির নেপথ্য কারিগর যুদ্ধাপরাধী রব প্রতি টন টিন আকাশ ছোঁয়া মুল্যে প্রায় ১,৮৭,০০০ নাম মাত্র দরপত্রে অংগ্রহন করে তড়িঘড়ি করে ১৫ কোটি টাকার কার্যাদেশ হাতিয়ে নিয়ে আগামী রবিবার থেকে উক্ত নিম্নমানের ঢেউ টিন ঢাকা তেজগাঁওয়ের সি এস ডি গোডাউনে গুদামজাত করে গরীবের জন্যে সরকারের বরাদ্দকৃত বিপুল অংকের টাকা লোপাটের সমস্ত আয়োজন সম্পন্ন করেছে।
কামারখন্দ উপজেলার চর টেংরাইল গ্রামের ভ্যানচালক রফিকুল ইসলাম। ত্রাণ ও দুর্যোগ অধিদপ্তর থেকে সম্প্রতি তার নামে তিন বান্ডিল ডেউটিন এবং নয় হাজার টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়। কিন্তু মাত্র এক হাজার টাকা পেয়েছেন তিনি। বাকি টাকা ও ঢেউটিন পাননি।
শুধু রফিকুল ইসলামই নন, উপজেলায় তার মতো ৩৫ জনের নামে টাকা ও ঢেউটিন বরাদ্দ হলেও কেউই তা পাননি। অভিযোগ রয়েছে কামারখন্দ উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান সেলিম রেজা এসব ঢেউটিন বরাদ্দপ্রাপ্তদের না দিয়ে নিজ অনুসারীদের বাড়িতে ও গুদামে রেখে দিয়েছেন।
গ্রামবাসী জানালেন, ভাইস চেয়ারম্যানের নির্দেশে গ্রামের স্কুল আর হাট নির্মাণের জন্য ঢেউটিনগুলো সরিয়ে রাখা হয়েছে।
এদিকে, অভিযোগ অস্বীকার করে ভাইস চেয়ারম্যান জানান, কোনো অনৈতিক কাজে তিনি জড়িত নন।
এ বিষয়ে উপজেলা ত্রাণ কর্মকর্তা জানান, অভিযোগ প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
২০২০-২১ অর্থবছরে কামারখন্দ উপজেলায় দুস্থদের জন্য ত্রাণ ও দুর্যোগ অধিদপ্তর থেকে ৫৫ বান্ডিল টিন ও ১ লাখ ৬৫ হাজার টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়।
ভয়েসটিভি/এমএম
সর্বশেষ সংবাদ