দেশে ডায়রিয়া বেড়েছে, রোগীর সংখ্যা ঢাকায় বেশি


করোনা সংক্রমণ কমার সঙ্গে সঙ্গেই বেড়েছে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা। প্রতিবছর গ্রীষ্মকাল এলে ডায়রিয়ার প্রকোপ বাড়তে থাকে। তবে এবার গ্রীষ্ম শুরু হওয়ার আগেই দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসছে ডায়রিয়া রোগী। এদের সংখ্যা বাড়ছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (রোগনিয়ন্ত্রণ) অধ্যাপক মো. নাজমুল ইসলাম।
রোববার ২৭ মার্চ ভার্চ্যুয়াল স্বাস্থ্য বুলেটিনে তিনি বলেন, ‘ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা বেশি বেড়েছে ঢাকা মহানগরীতে।
স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে ডায়রিয়া রোধ করা যায় জানিয়ে অধ্যাপক নাজমুল বলেন, ‘ডায়রিয়াজনিত অসুখ প্রতিরোধ করতে আমাদের বিশুদ্ধ পানি পান করতে হবে। রান্নাসহ সকল কাজে প্রতিনিয়ত ব্যবহার করতে হবে জীবাণুমুক্ত বিশুদ্ধ পানি।
অধ্যাপক বলেন, ডায়রিয়াজনিত রোগ দেশ থেকে চলে যায়নি। আমরা এটিকে শক্তভাবে মোকাবিলা করতে চাই। ডায়রিয়া শুরু হওয়া মাত্র দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
এ সময় করোনা প্রসঙ্গে নাজমুল ইসলাম বলেন, দেশে চার সপ্তাহ ধরে করোনা সংক্রমণ কমে গেছে। তবে শতভাগ টিকাদান কার্যক্রম এবং সংক্রমণের হার শূন্যের কোঠায় না নামা পর্যন্ত আমরা আত্মতুষ্টিতে ভুগবো না।
ভয়েসটিভি/এমএম
রোববার ২৭ মার্চ ভার্চ্যুয়াল স্বাস্থ্য বুলেটিনে তিনি বলেন, ‘ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা বেশি বেড়েছে ঢাকা মহানগরীতে।
স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে ডায়রিয়া রোধ করা যায় জানিয়ে অধ্যাপক নাজমুল বলেন, ‘ডায়রিয়াজনিত অসুখ প্রতিরোধ করতে আমাদের বিশুদ্ধ পানি পান করতে হবে। রান্নাসহ সকল কাজে প্রতিনিয়ত ব্যবহার করতে হবে জীবাণুমুক্ত বিশুদ্ধ পানি।
অধ্যাপক বলেন, ডায়রিয়াজনিত রোগ দেশ থেকে চলে যায়নি। আমরা এটিকে শক্তভাবে মোকাবিলা করতে চাই। ডায়রিয়া শুরু হওয়া মাত্র দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
এ সময় করোনা প্রসঙ্গে নাজমুল ইসলাম বলেন, দেশে চার সপ্তাহ ধরে করোনা সংক্রমণ কমে গেছে। তবে শতভাগ টিকাদান কার্যক্রম এবং সংক্রমণের হার শূন্যের কোঠায় না নামা পর্যন্ত আমরা আত্মতুষ্টিতে ভুগবো না।
ভয়েসটিভি/এমএম
সর্বশেষ সংবাদ