ভারতে মুসলিম নারীকে হেনস্তার প্রতিবাদে রাবির সংহতি


ভারতের কর্ণাটকে হিজাব পরিহিতা মুসলিম নারীকে হেনস্তার প্রতিবাদে সংহতি জানিয়েছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থীরা। বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে এক মৌন মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে সংহতি জানান তারা।
মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা ‘ধর্মের নামে বাড়াবাড়ি, আমরা যেন না করি’; ‘মুসলিমদের অনুভূতিতে আঘাত বন্ধ হোক’; ‘আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার’; ‘হিজাব ইস আওয়ার আইডেন্টিটি’, ‘হিজাব ইস আওয়ার প্রাইড’, ‘হিজাব ইজ মাই চয়েস’; ‘শিক্ষাঙ্গনে মেয়েদের হিজাবের জন্য অপদস্ত করা বন্ধ হোক’; ইত্যাদি লেখা সম্বলিত প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করেন।
আরও পড়ুন : সবার জন্য ‘সাধারণ ক্ষমা’ তালেবানের, নারীদের হিজাব বাধ্যতামূলক
কর্মসূচিতে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষার্থী সুমাইয়া ফারহানা বলেন, ‘ইসলাম ধর্মে হিজাব একটি ফরজ বিধান। যে কোন পোশাক পরা ও পছন্দ করা ব্যক্তিগত অধিকার। ভারতসহ পৃথিবীর সবখানে যেনো আমাদের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া হয়। এ ছাড়া কেউ যেন ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিয়ে কোনো রকম কাজ না করে সেটাই আমাদের কাম্য।’
ফাইন্যান্স বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী ফারদিন অন্তর বলেন, ‘আমরা মনে করি পৃথিবীতে যত সংখ্যালঘু আছে তারা সংখ্যাগুরুর কাছে আমানত হিসেবে যে যে ধর্মই পালন করুক, হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান হোক, কেউ ধর্মীয় অনুভূতি পোশাক পরিচ্ছেদ নিয়ে কোনো মন্তব্য করব না। আমরা চাই সবাই মিলে পৃথিবীটাকে শান্তিময় করতে।’
ভয়েসটিভি/এমএম
মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা ‘ধর্মের নামে বাড়াবাড়ি, আমরা যেন না করি’; ‘মুসলিমদের অনুভূতিতে আঘাত বন্ধ হোক’; ‘আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার’; ‘হিজাব ইস আওয়ার আইডেন্টিটি’, ‘হিজাব ইস আওয়ার প্রাইড’, ‘হিজাব ইজ মাই চয়েস’; ‘শিক্ষাঙ্গনে মেয়েদের হিজাবের জন্য অপদস্ত করা বন্ধ হোক’; ইত্যাদি লেখা সম্বলিত প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করেন।
আরও পড়ুন : সবার জন্য ‘সাধারণ ক্ষমা’ তালেবানের, নারীদের হিজাব বাধ্যতামূলক
কর্মসূচিতে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষার্থী সুমাইয়া ফারহানা বলেন, ‘ইসলাম ধর্মে হিজাব একটি ফরজ বিধান। যে কোন পোশাক পরা ও পছন্দ করা ব্যক্তিগত অধিকার। ভারতসহ পৃথিবীর সবখানে যেনো আমাদের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া হয়। এ ছাড়া কেউ যেন ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিয়ে কোনো রকম কাজ না করে সেটাই আমাদের কাম্য।’
ফাইন্যান্স বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী ফারদিন অন্তর বলেন, ‘আমরা মনে করি পৃথিবীতে যত সংখ্যালঘু আছে তারা সংখ্যাগুরুর কাছে আমানত হিসেবে যে যে ধর্মই পালন করুক, হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান হোক, কেউ ধর্মীয় অনুভূতি পোশাক পরিচ্ছেদ নিয়ে কোনো মন্তব্য করব না। আমরা চাই সবাই মিলে পৃথিবীটাকে শান্তিময় করতে।’
ভয়েসটিভি/এমএম
সর্বশেষ সংবাদ