বয়স বারোর বেশি হলে নিবন্ধন ছাড়াই টিকা: স্বাস্থ্যমন্ত্রী


যাদের বয়স ১২ বছর পার হয়েছে, তাদের সবাইকে নিবন্ধন ছাড়াই করোনাভাইরাসের টিকা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
সোমবার রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ওই বয়সী যারা এখনও করোনাভাইরাসের টিকা পায়নি, তারা কেন্দ্রে গেলেই টিকা নিতে পারবে।
‘এখন পর্যন্ত সব মিলিয়ে ১৭ কোটির বেশি টিকা আমরা দিয়েছি। এর মধ্যে প্রথম ডোজ পেয়েছে ১০ কোটির বেশি মানুষ। আমাদের হাতে ১০ কোটি ডোজ টিকা আছে, কিন্তু অনেকে টিকা নেননি’।
‘এ কারণে ১২ বছরের বেশি বয়সীরা জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্মনিবন্ধন না থাকলেও শুধু নাম, বয়স ও মোবাইল নম্বর দিয়ে টিকা নিতে পারবে।’
সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে এ অনুষ্ঠানে দেশের চারটি হাসপাতালে ১২০টি ডায়ালাইসিস শয্যা এবং শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে অক্সিজেন জেনারেটরের উদ্বোধন করেন স্বাস্থমন্ত্রী।
তিনি বলেন, ‘ডায়ালাইসিস নিয়ে যে সংকট ছিল, তা পেরিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছি। কয়েক দিন আগে বিভ্রান্তি তৈরি করার চেষ্টা করা হয়েছিল। এগুলো ভুল। যে সংবাদ মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরি করে, তা থেকে বিরত থাকতে হবে।
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. লোকমান হোসেন মিঞা, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক এবিএম খুরশীদ আলম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর, শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. খলিলুর রহমান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
ভয়েসটিভি/এমএম
সোমবার রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ওই বয়সী যারা এখনও করোনাভাইরাসের টিকা পায়নি, তারা কেন্দ্রে গেলেই টিকা নিতে পারবে।
‘এখন পর্যন্ত সব মিলিয়ে ১৭ কোটির বেশি টিকা আমরা দিয়েছি। এর মধ্যে প্রথম ডোজ পেয়েছে ১০ কোটির বেশি মানুষ। আমাদের হাতে ১০ কোটি ডোজ টিকা আছে, কিন্তু অনেকে টিকা নেননি’।
‘এ কারণে ১২ বছরের বেশি বয়সীরা জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্মনিবন্ধন না থাকলেও শুধু নাম, বয়স ও মোবাইল নম্বর দিয়ে টিকা নিতে পারবে।’
সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে এ অনুষ্ঠানে দেশের চারটি হাসপাতালে ১২০টি ডায়ালাইসিস শয্যা এবং শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে অক্সিজেন জেনারেটরের উদ্বোধন করেন স্বাস্থমন্ত্রী।
তিনি বলেন, ‘ডায়ালাইসিস নিয়ে যে সংকট ছিল, তা পেরিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছি। কয়েক দিন আগে বিভ্রান্তি তৈরি করার চেষ্টা করা হয়েছিল। এগুলো ভুল। যে সংবাদ মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরি করে, তা থেকে বিরত থাকতে হবে।
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. লোকমান হোসেন মিঞা, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক এবিএম খুরশীদ আলম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর, শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. খলিলুর রহমান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
ভয়েসটিভি/এমএম
সর্বশেষ সংবাদ