গাজীপুরের নিরাপদ হেফাজত কেন্দ্র থেকে ১৪ জন পলাতক


গাজীপুরে মহিলা, শিশু ও কিশোরী হেফাজতীদের নিরাপদ আবাসন কেন্দ্র থেকে ১৪ জন পালিয়ে গেছে। ২৪ মার্চ বুধবার গভীর রাতে তারা পালিয়ে যান।
পরে জয়দেবপুর রেলস্টেশন থেকে সাতজন হেফাজতীকে আটক করা গেলেও বাকিরা এখনও নিখোঁজ রয়েছে। তাদের আটকের জন্যে পুলিশের অভিযান অব্যহত রয়েছে।
খবর পেয়ে বৃহস্পতিবার গাজীপুরের জেলা প্রশাসক এসএম তরিকুল ইসলাম ও গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ পুলিশ কমিশনার মো. জাকির হাসান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম) জাকির হাসান জানান, বুধবার রাত ১২টার দিকে ওই নিরাপদ আবাসন কেন্দ্রের তৃতীয় তলায় হেফাজতে থাকা ১৪ জন হেফাজতী জানালার গ্রিল ভেঙে ওড়না বেয়ে প্রায় ২৫ ফুট দেয়াল টপকে পালিয়ে যান।
টের পেয়ে আবাসন কেন্দ্র থেকে পুলিশকে জানানো হলে পুলিশ রাতেই অভিযান চালিয়ে জয়দেবপুর রেলস্টেশন থেকে সাতজনকে আটক করে। বাকিদের আটকে অভিযান চলছে।
এর আগে ২০১৮ সালে ৯ সেপ্টেম্বর ওই কেন্দ্র থেকে একইভাবে ১৭ জন হেফাজতী পালিয়ে যায়। পরে অভিযান চালিয়ে ওইদিনই ১২ জনকে উদ্ধার করা হয়েছিল। ওই ঘটনা অনুসন্ধানে গাজীপুর জেলা প্রশাসন তিন সদস্যের তদন্ত কমিটিও গঠন করেছিল।
গত ২৬ জানুয়ারি ওই কেন্দ্রে গলায় ফাঁস দিয়ে নাজমা আক্তার (২০) নামে এক নারী হেফাজতী আত্মহত্যা করেন। পরে পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করে।
আরও পড়ুন : ১০ দফা দাবিতে জয়দেবপুর জংশনে অবস্থান কর্মসূচি
ভয়েস টিভি/এমএইচ
পরে জয়দেবপুর রেলস্টেশন থেকে সাতজন হেফাজতীকে আটক করা গেলেও বাকিরা এখনও নিখোঁজ রয়েছে। তাদের আটকের জন্যে পুলিশের অভিযান অব্যহত রয়েছে।
খবর পেয়ে বৃহস্পতিবার গাজীপুরের জেলা প্রশাসক এসএম তরিকুল ইসলাম ও গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ পুলিশ কমিশনার মো. জাকির হাসান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম) জাকির হাসান জানান, বুধবার রাত ১২টার দিকে ওই নিরাপদ আবাসন কেন্দ্রের তৃতীয় তলায় হেফাজতে থাকা ১৪ জন হেফাজতী জানালার গ্রিল ভেঙে ওড়না বেয়ে প্রায় ২৫ ফুট দেয়াল টপকে পালিয়ে যান।
টের পেয়ে আবাসন কেন্দ্র থেকে পুলিশকে জানানো হলে পুলিশ রাতেই অভিযান চালিয়ে জয়দেবপুর রেলস্টেশন থেকে সাতজনকে আটক করে। বাকিদের আটকে অভিযান চলছে।
এর আগে ২০১৮ সালে ৯ সেপ্টেম্বর ওই কেন্দ্র থেকে একইভাবে ১৭ জন হেফাজতী পালিয়ে যায়। পরে অভিযান চালিয়ে ওইদিনই ১২ জনকে উদ্ধার করা হয়েছিল। ওই ঘটনা অনুসন্ধানে গাজীপুর জেলা প্রশাসন তিন সদস্যের তদন্ত কমিটিও গঠন করেছিল।
গত ২৬ জানুয়ারি ওই কেন্দ্রে গলায় ফাঁস দিয়ে নাজমা আক্তার (২০) নামে এক নারী হেফাজতী আত্মহত্যা করেন। পরে পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করে।
আরও পড়ুন : ১০ দফা দাবিতে জয়দেবপুর জংশনে অবস্থান কর্মসূচি
ভয়েস টিভি/এমএইচ
সর্বশেষ সংবাদ