সাংবাদিকদের জবাই করার হুমকি দেয়া হেফাজত নেতা নোমানী রিমান্ডে


খেলাফত বা ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হলে সব সাংবাদিককে জবাই করার হুমকি দেয়া নওমুসলিম খ্যাত হেফাজত ইসলামের নেতা ওয়াসেক বিল্লাহ নোমানীর একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
১২ এপ্রিল সোমবার বিকেলে দশ দিনের রিমান্ড চেয়ে ময়মনসিংহ চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করলে এক দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়। এর আগে ১১ এপ্রিল বিকেল ৫টার দিকে ময়মনসিংহ নগরীর সানকিপাড়ার এসএ সরকার রোডের নিজ বাসা থেকে তাকে আটক করে পুলিশ।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ তালুকদার বলেন, ওয়াসেক বিল্লাহ নোমানীর বিরুদ্ধে এসআই মাহবুব বাদী হয়ে সন্ত্রাস বিরোধী আইনে একটি মামলা করেন। এছাড়া ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে আরেকটি মামলা করেন সাংবাদিক রাকিবুল ইসলাম শাহিন। রোববার বিকেলে নগরীর সানকিপাড়া এস এ সরকার রোডের নিজ বাসা থেকে নোমানীকে আটক করা হয়।
ময়মনসিংহ জেলা পুলিশ সুপার মোহা. আহমার উজ্জামান জানান, ওয়াসেক বিল্লাহ নোমানী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ধর্মীয় ইস্যুকে পুঁজি করে বেশ কয়েকটি উস্কানিমূলক বক্তব্য প্রদান করেছে। যা সন্ত্রাসবাদকে উস্কানি দেয়ার মতো ঘটনা ও ধর্মীয় বিভেদ তৈরি করাসহ সাধারণ মানুষকে ভিন্ন পথে ধাবিত করার অপপ্রয়াস। তার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলার পর তাকে আটক করা হয়েছে। তাকে ব্যাপক জিঞ্জাসাবাদ করা হয়েছে। সোমবার বিকেলে কড়া নিরাপত্তার মধ্যদিয়ে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক এ কে এম রওশন জাহানের আদালতে হাজির করে দশ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ। পরে আদালত এক দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ওয়াসেক বিল্লাহ নোমানী ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন সরকারি কলেজ থেকে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেন। তার হিন্দু নাম চয়ন কুমার দাস। তার গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনা জেলার পূর্বধলায়। বাবার নাম মনোরঞ্জন দাস। তিনি ২০১২ সালে হিন্দু ধর্ম থেকে ধর্মান্তরিত হয়ে মুসলিম হন।
চলতি বছরের ২৯ মার্চ ওয়াসেক বিল্লাহ নোমানীর ইসলামি সভার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। ওই ভিডিওতে ওয়াসেক বিল্লাহ নোমানী বলেন, আমরা যদি খেলাফত কায়েম করতে পারি। তাহলে, “আল্লাহর কসম সংবাদ লেখার টাইম পাবি না। একটা একটা ধরবো, আর জবাই করব। এখন রক্ত দিতে হবে, রক্ত, কারা কারা রক্ত দিতে রাজি আছেন? রক্ত।”
ভয়েস টিভি/এসএফ
১২ এপ্রিল সোমবার বিকেলে দশ দিনের রিমান্ড চেয়ে ময়মনসিংহ চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করলে এক দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়। এর আগে ১১ এপ্রিল বিকেল ৫টার দিকে ময়মনসিংহ নগরীর সানকিপাড়ার এসএ সরকার রোডের নিজ বাসা থেকে তাকে আটক করে পুলিশ।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ তালুকদার বলেন, ওয়াসেক বিল্লাহ নোমানীর বিরুদ্ধে এসআই মাহবুব বাদী হয়ে সন্ত্রাস বিরোধী আইনে একটি মামলা করেন। এছাড়া ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে আরেকটি মামলা করেন সাংবাদিক রাকিবুল ইসলাম শাহিন। রোববার বিকেলে নগরীর সানকিপাড়া এস এ সরকার রোডের নিজ বাসা থেকে নোমানীকে আটক করা হয়।
ময়মনসিংহ জেলা পুলিশ সুপার মোহা. আহমার উজ্জামান জানান, ওয়াসেক বিল্লাহ নোমানী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ধর্মীয় ইস্যুকে পুঁজি করে বেশ কয়েকটি উস্কানিমূলক বক্তব্য প্রদান করেছে। যা সন্ত্রাসবাদকে উস্কানি দেয়ার মতো ঘটনা ও ধর্মীয় বিভেদ তৈরি করাসহ সাধারণ মানুষকে ভিন্ন পথে ধাবিত করার অপপ্রয়াস। তার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলার পর তাকে আটক করা হয়েছে। তাকে ব্যাপক জিঞ্জাসাবাদ করা হয়েছে। সোমবার বিকেলে কড়া নিরাপত্তার মধ্যদিয়ে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক এ কে এম রওশন জাহানের আদালতে হাজির করে দশ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ। পরে আদালত এক দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ওয়াসেক বিল্লাহ নোমানী ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন সরকারি কলেজ থেকে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেন। তার হিন্দু নাম চয়ন কুমার দাস। তার গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনা জেলার পূর্বধলায়। বাবার নাম মনোরঞ্জন দাস। তিনি ২০১২ সালে হিন্দু ধর্ম থেকে ধর্মান্তরিত হয়ে মুসলিম হন।
চলতি বছরের ২৯ মার্চ ওয়াসেক বিল্লাহ নোমানীর ইসলামি সভার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। ওই ভিডিওতে ওয়াসেক বিল্লাহ নোমানী বলেন, আমরা যদি খেলাফত কায়েম করতে পারি। তাহলে, “আল্লাহর কসম সংবাদ লেখার টাইম পাবি না। একটা একটা ধরবো, আর জবাই করব। এখন রক্ত দিতে হবে, রক্ত, কারা কারা রক্ত দিতে রাজি আছেন? রক্ত।”
ভয়েস টিভি/এসএফ
সর্বশেষ সংবাদ